ঢাকা মঙ্গলবার, ১৯ মার্চ ২০২৪
মঙ্গলবার, ১৯ মার্চ ২০২৪
সুস্থ থাকতে সবারই পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমানো প্রয়োজন। ঠিক মতো ঘুম না হলে শরীরে নানা সমস্যা দেখা দেয়। এমনকী ওজনও বেড়ে যায়। সারাদিন ক্লান্ত লাগে। অনিদ্রার সমস্যায় ভোগা খুব খারাপ।
গরম পড়তে শুরু করেছে। এই সময় ঘামের সঙ্গে শরীর থেকে অতিরিক্ত পানি বের হচ্ছে। ফলে রোজাদারদের পানিশূন্যতার ঝুঁকি বাড়ছে। ইফতারে শরীরে পানির চাহিদা পূরণে পর্যাপ্ত পানি পানের পাশাপাশি আরও কিছু পানীয় খেতে পারেন। সেক্ষেত্রে তরমুজের শরবত হতে পারে দারুণ বিকল্প।
ভিটামিন ই ফ্যাটে দ্রবণীয় একটি ভিটামিন। অন্যান্য ভিটামিনের মতো এই ভিটামিনেরও কিছু উপকারিতা আছে । অনেকে ত্বক বা চুলের যত্নে ভিটামিন ই ক্যাপসুল খান।
অনেকেই বাইরে বের হওয়ার সময় এক বোতল পানি নিয়ে বের হন। বিশেষ করে গরমের দিন হলে তো কথাই নেই। বাড়িতে কাচের বা স্টিলের বোতল ব্যবহার করা হলেও রাস্তায় এই ধরনের বোতল ব্যবহার করা বেশ ঝক্কির। ধাক্কা লাগলে ভেঙে যাওয়ার ভয় থাকে।
সুস্বাদু, রসালো এবং ভিটামিন সি সমৃদ্ধ লেবুকে একটি সুপারফুড হিসেবে বিবেচনা করা হয়। লেবুর স্বাস্থ্য উপকারিতার কথা কমবেশি সবারই জানা। তবে অনেকেই হয়তো জানেন না, লেবুর মতো এই গাছের পাতাও দারুন উপকারী।
রোদের তীব্রতা বাড়তে শুরু করেছে। রোদের হাত থেকে এই সময় ত্বককে রক্ষা করতে বিশেষ যত্ন নেওয়া জরুরি। অনেকেই রোদে বেরোনোর আগে সানস্ক্রিন মেখে বেরোন।
কমবেশি সবাই মুখের ত্বকের যত্নে কিছু না কিছু করেন। কিন্তু মুখের পাশাপাশি যে হাতেরও যত্ন নেওয়া প্রয়োজন তা অনেকের খেয়াল থাকে না। কিন্তু দীর্ঘদিন যত্ন না নিলে হাতের ত্বক শুষ্ক হয়ে যায়। এর ফলে অকালেই হাতের সৌন্দর্য নষ্ট হয়।
আজকাল অনেকেই ফ্যাটি লিভারের সমস্যায় ভুগছেন। খারাপ খাদ্যাভাস, অস্বাস্থ্যকর খাবার, অতিরিক্ত ফাস্টফুড বা ভাজাভুজি খাওয়ার কারণে এই সমস্যা ভীষণ ভাবে দেখা দেয়। যেকোনও বয়সে এ সমস্যা দেখা দিতে পারে।
ত্বকের যত্নে সবাই সারাদিন কত কিছুই না করেন। কিন্তু রাতে ত্বকের যত্নে ব্যাপারে অবহেলা করেন। অথচ প্রতিরাতে ত্বকের যত্নের উপর নির্ভর করে ত্বকের স্বাস্থ্য। রাতে শুধু শরীরই বিশ্রাম পায় না ত্বকও বিশ্রাম পায়
সারাদিন রোজা রেখে ইফতারে একসাথে অনেক খাবার খাওয়া হয়। অধিকাংশরা ইফতারে ভাজাপোড়া খেয়ে থাকেন। দিনভর রোজা রেখে সন্ধ্যায় একসাথে ভাজাপোড়াসহ আরও অনেক খাবার খেলে পেটে গণ্ডগোল দেখা দেয়। বদহজম, অ্যাসিডিটির মতো সমস্যা হয়ে থাকে
ব্যস্ত জীবনযাত্রার সাথে অ্যাংজাইটি বা অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা নিত্য ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে । অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা কাজের আগ্রহ কমিয়ে দেয়। সেই সঙ্গে সারাক্ষণ বিরক্তি ভর করে মনে। অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা থেকে ভয় তৈরি হয়।