অভিনেত্রী রাইমা ইসলাম শিমুকে গলাটিপে হত্যার লাশ সরাতে বিপাকে পড়েন স্বামী খন্দকার শাখাওয়াত আলীম নোবেল। এক পর্যায়ে ফোন দিয়ে ডেকে আনেন বাল্যবন্ধু আব্দুল্লাহ ফরহাদকে। এরপর দুইজন মিলে লাশ গুমের পরিকল্পনা করতে থাকেন।

শেষ পর্যন্ত বাইরে থেকে দুইটি বস্তা আনেন। সেই বস্তায় শিমুর লাশ ভরে তা গাড়িতে তোলেন। এরপর রোববার দিনভর লাশ ফেলতে গাড়ি নিয়ে ঘুরতে থাকেন তারা। শেষ পর্যন্ত রাতে লাশ ভরা বস্তাটি কেরানীগঞ্জের আলীপুর ব্রিজের পাশে ফেলতে পারেন। পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে এসব তথ্য দিয়েছেন নোবেল ও ফরহাদ।

চিত্রনায়িকা শিমুকে হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় এরই মধ্যে পুলিশ এই দুইজনকে গ্রেপ্তার করে রিমান্ডে নিয়েছে। তারা কেরানীগঞ্জ মডেল থানা পুলিশের হেফাজতে রয়েছেন। কেন অভিনেত্রী শিমুকে হত্যা? কি বলছে পুলিশ?

আলোচনা করেছেন সমকালের সিনিয়র রিপোর্টার আতাউর রহমান ও সহ-সম্পাদক রিফাত তাসনুভা