- বাংলাদেশ
- ঈদের আগে খুলছে না বসুন্ধরা, যমুনার মতো বড় মার্কেট
ঈদের আগে খুলছে না বসুন্ধরা, যমুনার মতো বড় মার্কেট
দ্বিধাদ্বন্দ্বে নিউমার্কেট কর্তৃপক্ষ

করোনা পরিস্থিতির কথা বিবেচনা করে রাজধানী ও দেশের অন্যতম বড় দুই শপিং কমপ্লেক্স বসুন্ধরা সিটি ও যমুনা ফিউচার পার্ক না খোলার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সংশ্নিষ্ট কর্তৃপক্ষ। ফলে ঈদের আগে এ দুটি শপিং কমপ্লেক্স বন্ধই থাকবে। পাশাপাশি অন্যতম বড় কেনাকাটার বাজার রাজধানীর নিউমার্কেট খোলা নিয়ে দ্বিধাদ্বন্দ্বে আছে মালিক সমিতি। এর আগে ঈদ উপলক্ষে ১০ মে থেকে দোকান ও শপিংমল সীমিত আকারে খোলার ব্যাপারে সরকারিভাবে সিদ্ধান্ত দেওয়া হয়।
বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতির সভাপতি হেলাল উদ্দিন ভিডিও বার্তায় বলেন- ঢাকা, গাজীপুর, নরসিংদী করোনাভাইরাসের হটস্পট। এ কারণে সব মার্কেট খুলবে না। এটি মালিক সমিতি চাইলে সিদ্ধান্ত নিয়ে বন্ধ রাখতে পারে। এতে সমস্যা হওয়ার কথা নয়। কারণ সরকারও সীমিত পরিসরে শর্ত সাপেক্ষে খোলার অনুমতি দিয়েছে।
বসুন্ধরা সিটির দোকান মালিক সমিতির সভাপতি এম এ হান্নান আজাদ জানান, করোনা রোধে সমিতি থেকে বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বসুন্ধরা গ্রুপের উপদেষ্টা (তথ্য ও গণমাধ্যম) মোহাম্মদ আবু তৈয়ব গণমাধ্যমকে বলেন, বসুন্ধরা সিটিতে লাখ লাখ লোকের সমাগম ঘটে। এতে ব্যাপকভাবে সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে। এ চিন্তা থেকেই বসুন্ধরার চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
এদিকে আসন্ন ঈদে রাজধানীর কুড়িলে অবস্থিত যমুনা ফিউচার পার্কও না খোলার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কর্তৃপক্ষ। যমুনা গ্রুপের পরিচালক ড. মোহাম্মদ আলমগীর আলম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এতে বলা হয়েছে, বর্তমান পরিস্থিতে ফিউচার পার্ক আপাতত খুলছে না।
ঢাকা নিউমার্কেট ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি ডা. দেওয়ান আমিনুল ইসলাম শাহিন জানান, সরকারের সিদ্ধান্তকেই এখন পর্যন্ত অনুসরণ করছেন তারা। মার্কেট খোলা রাখার বিষয়ে নির্বাহী কমিটির সঙ্গে কথা বলে সিদ্ধান্ত নেবেন। কারও ক্ষতি হয় এমন কোনো সিদ্ধান্ত নেবেন না তারা। আমিনুল ইসলাম বলেন, এ পরিস্থিতিতে বেচাকেনা হওয়ার সম্ভাবনা কম। এ ছাড়া এতদিনে দোকানের সব কর্মচারীও বাড়ি চলে গেছেন। এখন তাদের মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে কিছু টাকা দিলেই হবে।
গত সোমবার মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, বিভাগীয় কমিশনার ও জেলা প্রশাসকদের কাছে চিঠি পাঠানো হয়। বর্তমান পরিস্থিতিতে স্বাস্থ্যবিধি মেনে সীমিত পরিসরে দোকান ও শপিংমল ১০ মে থেকে শর্ত সাপেক্ষে খোলার কথা চিঠিতে বলা হয়। দোকানগুলো সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত সীমিত আকারে খোলা রাখতে হবে। সেই সঙ্গে প্রতিটি শপিং মলে প্রবেশের ক্ষেত্রে হ্যান্ড স্যানিটাইজার ব্যবহারসহ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ঘোষিত সতর্কতা ব্যবস্থা নিতে বলা হয়।
বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতির সভাপতি হেলাল উদ্দিন ভিডিও বার্তায় বলেন- ঢাকা, গাজীপুর, নরসিংদী করোনাভাইরাসের হটস্পট। এ কারণে সব মার্কেট খুলবে না। এটি মালিক সমিতি চাইলে সিদ্ধান্ত নিয়ে বন্ধ রাখতে পারে। এতে সমস্যা হওয়ার কথা নয়। কারণ সরকারও সীমিত পরিসরে শর্ত সাপেক্ষে খোলার অনুমতি দিয়েছে।
বসুন্ধরা সিটির দোকান মালিক সমিতির সভাপতি এম এ হান্নান আজাদ জানান, করোনা রোধে সমিতি থেকে বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বসুন্ধরা গ্রুপের উপদেষ্টা (তথ্য ও গণমাধ্যম) মোহাম্মদ আবু তৈয়ব গণমাধ্যমকে বলেন, বসুন্ধরা সিটিতে লাখ লাখ লোকের সমাগম ঘটে। এতে ব্যাপকভাবে সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে। এ চিন্তা থেকেই বসুন্ধরার চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
এদিকে আসন্ন ঈদে রাজধানীর কুড়িলে অবস্থিত যমুনা ফিউচার পার্কও না খোলার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কর্তৃপক্ষ। যমুনা গ্রুপের পরিচালক ড. মোহাম্মদ আলমগীর আলম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এতে বলা হয়েছে, বর্তমান পরিস্থিতে ফিউচার পার্ক আপাতত খুলছে না।
ঢাকা নিউমার্কেট ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি ডা. দেওয়ান আমিনুল ইসলাম শাহিন জানান, সরকারের সিদ্ধান্তকেই এখন পর্যন্ত অনুসরণ করছেন তারা। মার্কেট খোলা রাখার বিষয়ে নির্বাহী কমিটির সঙ্গে কথা বলে সিদ্ধান্ত নেবেন। কারও ক্ষতি হয় এমন কোনো সিদ্ধান্ত নেবেন না তারা। আমিনুল ইসলাম বলেন, এ পরিস্থিতিতে বেচাকেনা হওয়ার সম্ভাবনা কম। এ ছাড়া এতদিনে দোকানের সব কর্মচারীও বাড়ি চলে গেছেন। এখন তাদের মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে কিছু টাকা দিলেই হবে।
গত সোমবার মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, বিভাগীয় কমিশনার ও জেলা প্রশাসকদের কাছে চিঠি পাঠানো হয়। বর্তমান পরিস্থিতিতে স্বাস্থ্যবিধি মেনে সীমিত পরিসরে দোকান ও শপিংমল ১০ মে থেকে শর্ত সাপেক্ষে খোলার কথা চিঠিতে বলা হয়। দোকানগুলো সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত সীমিত আকারে খোলা রাখতে হবে। সেই সঙ্গে প্রতিটি শপিং মলে প্রবেশের ক্ষেত্রে হ্যান্ড স্যানিটাইজার ব্যবহারসহ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ঘোষিত সতর্কতা ব্যবস্থা নিতে বলা হয়।
মন্তব্য করুন