- বাংলাদেশ
- বিশ্ববিদ্যালয়ে চাকরি করলে অন্য কাজ নয়
বিশ্ববিদ্যালয়ে চাকরি করলে অন্য কাজ নয়
অসচ্ছল শিক্ষার্থীদের স্মার্টফোন কিনতে সহায়তার উদ্যোগ ইউজিসির

পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মরত শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের অন্য কোনো চাকরি বা ব্যবসায় না জড়াতে বলেছে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি)। তবে এটা নতুন কোনো নির্দেশনা নয়। আগে থেকেই এ নিয়ম থাকলেও তা মানা হচ্ছে না। সম্প্রতি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তার মাস্ক সরবরাহের ব্যবসায় নেমে প্রতারণায় আশ্রয় নেওয়ার ঘটনা প্রকাশ পেলে বিষয়টি আবার আলোচনায় আসে।
এ ব্যাপারে গতকাল রোববার উপাচার্যদের চিঠি দিয়েছে ইউজিসি। চিঠিতে বলা হয়েছে, 'পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মরত শিক্ষক-কর্মকর্তা বা কর্মচারী কর্তৃক স্বীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চাকরিবিধি/প্রবিধি যথাযথভাবে অনুসরণ ও প্রতিপালন করা অবশ্য কর্তব্য। চাকরিবিধি/প্রবিধি অনুযায়ী বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মরত কোনো শিক্ষক, কর্মকর্তা বা কর্মচারী যথাযথ কর্তৃপক্ষের বিনা অনুমতিতে অন্য কোনো সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান কিংবা ব্যক্তিগতভাবে কোনো ব্যবসা প্রতিষ্ঠান পরিচালনা বা কোনো ধরনের লাভজনক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে জড়িত থাকতে পারেন না।'
চিঠিতে আরও বলা হয়, কিন্তু কোনো কোনো পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের মধ্যে কেউ কেউ চাকরিবিধি/প্রবিধি অমান্য করে কর্তৃপক্ষের অনুমোদন ছাড়াই সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে কাজ করে যাচ্ছেন, কেউ কেউ আবার ব্যক্তিগতভাবে ব্যবসা-প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করছেন।' এ ধরনের কাজ যে চাকরি বিধিমালার 'সুস্পষ্ট লঙ্ঘন', তা মনে করিয়ে দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের চাকরিবিধি/প্রবিধি যথাযথ প্রয়োগ, অনুসরণ ও প্রতিপালন নিশ্চিত করতে উপাচার্যদের তাগিদ দেওয়া হয়েছে চিঠিতে।
ইউজিসির আরেক চিঠিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা খাতে বরাদ্দ দেওয়া অর্থ যাতে অন্য খাতে ব্যয় করা না হয়, তা নিশ্চিত করতে উপাচার্যদের অনুরোধ জানানো হয়। ইউজিসি বলছে, গবেষণা খাতের অর্থ গবেষণা কার্যক্রমে ব্যয় করার নিয়ম থাকলেও কোনো কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে এ নিয়মের ব্যত্যয় হচ্ছে।
অসচ্ছল শিক্ষার্থীদের স্মার্টফোন কিনতে সহায়তার উদ্যোগ :অনলাইনে ভার্চুয়াল ক্লাসে অংশ নিতে যেসব শিক্ষার্থীর ডিভাইস কেনার সক্ষমতা নেই, তাদের তালিকা পাঠাতে সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যদের চিঠি দিয়েছে ইউজিসি। ২৫ আগস্টের মধ্যে শিক্ষার্থীদের 'নির্ভুল তালিকা' পাঠাতে বলা হয়েছে। গতকাল ইউজিসির এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়।
এতে বলা হয়, করোনাভাইরাসের সংক্রমণ থেকে শিক্ষার্থীদের সুরক্ষায় দেশের অন্যান্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মতো পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলো দীর্ঘদিন ধরে বন্ধ থাকায় শিক্ষার্থীরা শিক্ষাজীবনে মারাত্মক ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে। এ পরিস্থিতিতে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে অনলাইনে শিক্ষা কার্যক্রম শুরু করার জন্য গত ২৫ জুন উপাচার্যদের সঙ্গে ভার্চুয়াল সভা করে ইউজিসি। উপাচার্যদের মতামতের ভিত্তিতে অনলাইন শিক্ষা কার্যক্রমে যাতে সব শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করতে পারে, সে লক্ষ্যে উচ্চগতির ইন্টারনেট সুবিধাসহ শিক্ষার্থীদের বিনামূল্যে ডেটা সরবরাহ এবং সফট লোনের আওতায় স্মার্টফোন সুবিধার নিশ্চয়তা বিধানের জন্য কমিশন থেকে শিক্ষামন্ত্রীর কাছে চিঠি দেওয়া হয়েছে।
এ ব্যাপারে গতকাল রোববার উপাচার্যদের চিঠি দিয়েছে ইউজিসি। চিঠিতে বলা হয়েছে, 'পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মরত শিক্ষক-কর্মকর্তা বা কর্মচারী কর্তৃক স্বীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চাকরিবিধি/প্রবিধি যথাযথভাবে অনুসরণ ও প্রতিপালন করা অবশ্য কর্তব্য। চাকরিবিধি/প্রবিধি অনুযায়ী বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মরত কোনো শিক্ষক, কর্মকর্তা বা কর্মচারী যথাযথ কর্তৃপক্ষের বিনা অনুমতিতে অন্য কোনো সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান কিংবা ব্যক্তিগতভাবে কোনো ব্যবসা প্রতিষ্ঠান পরিচালনা বা কোনো ধরনের লাভজনক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে জড়িত থাকতে পারেন না।'
চিঠিতে আরও বলা হয়, কিন্তু কোনো কোনো পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের মধ্যে কেউ কেউ চাকরিবিধি/প্রবিধি অমান্য করে কর্তৃপক্ষের অনুমোদন ছাড়াই সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে কাজ করে যাচ্ছেন, কেউ কেউ আবার ব্যক্তিগতভাবে ব্যবসা-প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করছেন।' এ ধরনের কাজ যে চাকরি বিধিমালার 'সুস্পষ্ট লঙ্ঘন', তা মনে করিয়ে দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের চাকরিবিধি/প্রবিধি যথাযথ প্রয়োগ, অনুসরণ ও প্রতিপালন নিশ্চিত করতে উপাচার্যদের তাগিদ দেওয়া হয়েছে চিঠিতে।
ইউজিসির আরেক চিঠিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা খাতে বরাদ্দ দেওয়া অর্থ যাতে অন্য খাতে ব্যয় করা না হয়, তা নিশ্চিত করতে উপাচার্যদের অনুরোধ জানানো হয়। ইউজিসি বলছে, গবেষণা খাতের অর্থ গবেষণা কার্যক্রমে ব্যয় করার নিয়ম থাকলেও কোনো কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে এ নিয়মের ব্যত্যয় হচ্ছে।
অসচ্ছল শিক্ষার্থীদের স্মার্টফোন কিনতে সহায়তার উদ্যোগ :অনলাইনে ভার্চুয়াল ক্লাসে অংশ নিতে যেসব শিক্ষার্থীর ডিভাইস কেনার সক্ষমতা নেই, তাদের তালিকা পাঠাতে সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যদের চিঠি দিয়েছে ইউজিসি। ২৫ আগস্টের মধ্যে শিক্ষার্থীদের 'নির্ভুল তালিকা' পাঠাতে বলা হয়েছে। গতকাল ইউজিসির এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়।
এতে বলা হয়, করোনাভাইরাসের সংক্রমণ থেকে শিক্ষার্থীদের সুরক্ষায় দেশের অন্যান্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মতো পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলো দীর্ঘদিন ধরে বন্ধ থাকায় শিক্ষার্থীরা শিক্ষাজীবনে মারাত্মক ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে। এ পরিস্থিতিতে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে অনলাইনে শিক্ষা কার্যক্রম শুরু করার জন্য গত ২৫ জুন উপাচার্যদের সঙ্গে ভার্চুয়াল সভা করে ইউজিসি। উপাচার্যদের মতামতের ভিত্তিতে অনলাইন শিক্ষা কার্যক্রমে যাতে সব শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করতে পারে, সে লক্ষ্যে উচ্চগতির ইন্টারনেট সুবিধাসহ শিক্ষার্থীদের বিনামূল্যে ডেটা সরবরাহ এবং সফট লোনের আওতায় স্মার্টফোন সুবিধার নিশ্চয়তা বিধানের জন্য কমিশন থেকে শিক্ষামন্ত্রীর কাছে চিঠি দেওয়া হয়েছে।
মন্তব্য করুন