- বাংলাদেশ
- নারায়ণগঞ্জে দুই শিক্ষার্থীর মৃত্যুতে মামলা, গ্রেপ্তার ৬
কিশোর গ্যাংয়ের দু'পক্ষের সংঘর্ষ
নারায়ণগঞ্জে দুই শিক্ষার্থীর মৃত্যুতে মামলা, গ্রেপ্তার ৬

নারায়ণগঞ্জের বন্দরে সোমবার কিশোর গ্যাংয়ের দুই গ্রুপের সংঘর্ষের সময় আত্মরক্ষার্থে নদীতে ঝাঁপিয়ে পড়ে ডুবে মারা যাওয়া দুই শিক্ষার্থীর স্বজনের আহাজারি - মেহেদী হাসান সজীব
নারায়ণগঞ্জের বন্দরে কিশোর গ্যাংয়ের দু'পক্ষের সংঘর্ষ চলাকালে আত্মরক্ষার্থে শীতলক্ষ্যায় লাফ দিয়ে দুই শিক্ষার্থীর মৃত্যুর ঘটনায় ছয়জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গত সোমবার রাতে লাশ উদ্ধারের পরই তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। এ ঘটনায় নিহত জিসান আহমেদের বাবা কাজিম আহমেদ বাদী হয়ে গতকাল মঙ্গলবার সকালে বন্দর থানায় ১৩ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাতপরিচয় আরও সাতজনকে আসামি মামলা করেছেন।
এদিকে, গ্রেপ্তার ছয়জনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ১০ দিনের রিমান্ডের আবেদন জানিয়ে গতকাল দুপুরে আদালতে হাজির করলে শুনানি শেষে বিচারক তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলো- নদীতে লাফিয়ে পড়ে নিহত জিসানের চাচা আহমদ আলী ও মোক্তার হোসেন, আহমদ আলীর ছেলে কাশেম, নিহত মিহাদের খালাতো ভাই আলভী, আনোয়ার হোসেন ও শিপলু।
গত সোমবার বিকেলে বন্দরের ইস্পাহানি ঘাট এলাকায় শামীম ও শাকিল নামে দুই কিশোর গ্যাংয়ের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনায় একপক্ষের ধাওয়ায় মিহাদ ও জিসান আত্মরক্ষার্থে নদীতে লাফ দেয়। পরে রাত পৌনে ১২টায় তাদের লাশ উদ্ধার করেন পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরিরা।
এদিকে অভিযোগ উঠেছে, নদীতে লাফিয়ে পড়ে মিহাদ ও জিসানের মৃত্যু হলেও জিসানের বাবা কাজিমের দায়ের করা মামলায় আসামি করা হয়েছে কাজিমের দুই চাচাতো ভাই ও এক ভাতিজাকে। তাদের সঙ্গে জমিসহ নানা বিষয়ে কাজিমের দ্বন্দ্ব রয়েছে। এর জের ধরেই তাদের আসামি করা হয়েছে। শুধু তাই নয়, রাতে লাশ উদ্ধারের পর ঘটনাস্থলেই ছিলেন জিসানের চাচা আহমদ আলী ও মোক্তার হোসেন এবং চাচাতো ভাই কাশেম। আর গ্রেপ্তার আলভী হচ্ছে নিহত মিহাদের খালাতো ভাই। সোমবার বিকেলে আলভীই মিহাদকে বাসা থেকে ডেকে নিয়ে যায়।
বন্দর থানার ওসি ফখরুদ্দিন আহমেদ বলেন, পুলিশ প্রকৃত ঘটনা জানতে আসামিদের রিমান্ডে নিয়েছে। এজাহারনামীয় ছয়জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ওসি আরও বলেন, নদী থেকে লাশ উদ্ধারের পর নিহতদের শরীরে আঘাতের কোনো চিহ্ন ছিল না।
এদিকে, গ্রেপ্তার ছয়জনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ১০ দিনের রিমান্ডের আবেদন জানিয়ে গতকাল দুপুরে আদালতে হাজির করলে শুনানি শেষে বিচারক তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলো- নদীতে লাফিয়ে পড়ে নিহত জিসানের চাচা আহমদ আলী ও মোক্তার হোসেন, আহমদ আলীর ছেলে কাশেম, নিহত মিহাদের খালাতো ভাই আলভী, আনোয়ার হোসেন ও শিপলু।
গত সোমবার বিকেলে বন্দরের ইস্পাহানি ঘাট এলাকায় শামীম ও শাকিল নামে দুই কিশোর গ্যাংয়ের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনায় একপক্ষের ধাওয়ায় মিহাদ ও জিসান আত্মরক্ষার্থে নদীতে লাফ দেয়। পরে রাত পৌনে ১২টায় তাদের লাশ উদ্ধার করেন পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরিরা।
এদিকে অভিযোগ উঠেছে, নদীতে লাফিয়ে পড়ে মিহাদ ও জিসানের মৃত্যু হলেও জিসানের বাবা কাজিমের দায়ের করা মামলায় আসামি করা হয়েছে কাজিমের দুই চাচাতো ভাই ও এক ভাতিজাকে। তাদের সঙ্গে জমিসহ নানা বিষয়ে কাজিমের দ্বন্দ্ব রয়েছে। এর জের ধরেই তাদের আসামি করা হয়েছে। শুধু তাই নয়, রাতে লাশ উদ্ধারের পর ঘটনাস্থলেই ছিলেন জিসানের চাচা আহমদ আলী ও মোক্তার হোসেন এবং চাচাতো ভাই কাশেম। আর গ্রেপ্তার আলভী হচ্ছে নিহত মিহাদের খালাতো ভাই। সোমবার বিকেলে আলভীই মিহাদকে বাসা থেকে ডেকে নিয়ে যায়।
বন্দর থানার ওসি ফখরুদ্দিন আহমেদ বলেন, পুলিশ প্রকৃত ঘটনা জানতে আসামিদের রিমান্ডে নিয়েছে। এজাহারনামীয় ছয়জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ওসি আরও বলেন, নদী থেকে লাশ উদ্ধারের পর নিহতদের শরীরে আঘাতের কোনো চিহ্ন ছিল না।
মন্তব্য করুন