- বাংলাদেশ
- কাঁদলেন রাজিয়া
কাঁদলেন রাজিয়া

রায় শোনার পর আদালতে কান্নায় ভেঙে পড়েন দীপনের স্ত্রী রাজিয়া রহমান - সমকাল
ফয়সল আরেফিন দীপন হত্যা মামলার রায়ের সময় আদালতে উপস্থিত ছিলেন তার স্ত্রী রাজিয়া রহমান। ৫ বছরের বেশি সময় ধরে স্বামী হত্যার বিচার পাওয়ার অপেক্ষার পর গতকাল বুধবার রায় জানলেন তিনি। স্বামী হত্যাকারীদের সর্বোচ্চ শাস্তির রায় শুনে কাঁদলেন তিনি; জানালেন নিজের সন্তুষ্টির কথাও।
রায় ঘোষণার আগে সকালেই দুই স্বজনকে নিয়ে ঢাকার সন্ত্রাসবিরোধী ট্রাইব্যুনালের এজলাসের সামনে উপস্থিত হন রাজিয়া রহমান। আইনজীবীদের বসার আসনের সামনের সারিতেই বসেন তিনি। বিচারক রায় ঘোষণা দেওয়ার সময় অপলক তাকিয়ে ছিলেন তিনি।
দুপুর ১২টার দিকে রায় ঘোষণা শুরু হলে নীরবে তা শোনেন তিনি। ওই সময় তাকে বারবার চোখের পানি মুছতে দেখা যায়। রায় ঘোষণা শেষে বিচারক এজলাস ছেড়ে গেলে দীপনের স্ত্রী কাঁদতে থাকেন। মুখের মাস্ক সরিয়ে বারবার মুখমণ্ডল মোছেন তিনি। এরপর অন্তত ১০ মিনিট ধরে তিনি নীরবে বসে চোখের পানি মুছতে থাকেন।
পরে রাজিয়া রহমান উপস্থিত সাংবাদিকদের বলেন, 'আমি খুব অসুস্থ; কালকে আমার মামা মারা গেছেন। আমরা এ রায়ে সন্তুষ্ট। আজকে আমরা যে রায় পেয়েছি, এটির জন্য সংশ্নিষ্ট যারা ছিলেন, তাদের সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।'
তিনি বলেন, রায় ঘোষণা হয়েছে। এখন পলাতক দুই আসামিকে দ্রুত গ্রেপ্তার করা হোক- সেটা চান তিনি। রায়টা দ্রুত কার্যকর হলে তিনি স্বস্তি পাবেন বলেও জানালেন।
রায় ঘোষণার আগে সকালেই দুই স্বজনকে নিয়ে ঢাকার সন্ত্রাসবিরোধী ট্রাইব্যুনালের এজলাসের সামনে উপস্থিত হন রাজিয়া রহমান। আইনজীবীদের বসার আসনের সামনের সারিতেই বসেন তিনি। বিচারক রায় ঘোষণা দেওয়ার সময় অপলক তাকিয়ে ছিলেন তিনি।
দুপুর ১২টার দিকে রায় ঘোষণা শুরু হলে নীরবে তা শোনেন তিনি। ওই সময় তাকে বারবার চোখের পানি মুছতে দেখা যায়। রায় ঘোষণা শেষে বিচারক এজলাস ছেড়ে গেলে দীপনের স্ত্রী কাঁদতে থাকেন। মুখের মাস্ক সরিয়ে বারবার মুখমণ্ডল মোছেন তিনি। এরপর অন্তত ১০ মিনিট ধরে তিনি নীরবে বসে চোখের পানি মুছতে থাকেন।
পরে রাজিয়া রহমান উপস্থিত সাংবাদিকদের বলেন, 'আমি খুব অসুস্থ; কালকে আমার মামা মারা গেছেন। আমরা এ রায়ে সন্তুষ্ট। আজকে আমরা যে রায় পেয়েছি, এটির জন্য সংশ্নিষ্ট যারা ছিলেন, তাদের সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।'
তিনি বলেন, রায় ঘোষণা হয়েছে। এখন পলাতক দুই আসামিকে দ্রুত গ্রেপ্তার করা হোক- সেটা চান তিনি। রায়টা দ্রুত কার্যকর হলে তিনি স্বস্তি পাবেন বলেও জানালেন।
মন্তব্য করুন