একনজরে পদ্মা সেতু
--
প্রকাশ: ১০ ডিসেম্বর ২০২০ | ১২:০০
২০০৭
২০ আগস্ট:একনেকে ১০ হাজার ১৬১ কোটি টাকা সম্ভাব্য ব্যয়ে পদ্মা সেতু প্রকল্পের অনুমোদন।
২০১১
১১ জানুয়ারি:সম্ভাব্য ব্যয় দ্বিগুণ বাড়িয়ে ২০ হাজার ৫০৭ কোটি টাকা করে একনেকে প্রকল্পের সংশোধন করা হয়।
২৪ ফেব্রুয়ারি:বিশ্বব্যাংকের ১২০ কোটি ডলারের ঋণ অনুমোদন।
২৮ এপ্রিল: বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে চুক্তি সই।
২১ সেপ্টেম্বর: দুর্নীতির অভিযোগ সংক্রান্ত তথ্যপ্রমাণ
দেয় বিশ্বব্যাংক।
৯ অক্টোবর: প্রকল্প পরিচালক রফিকুল ইসলামকে অপসারণ।
১৩ অক্টোবর: সেতু বিভাগের সচিব
মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়াকে বদলি।
২০১২ সাল
৫ জানুয়ারি:যোগাযোগ মন্ত্রণালয় থেকে আবুল হোসেনকে অন্য মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দেওয়া হয়।
৪ এপ্রিল: দুর্নীতির অভিযোগ সম্পর্কিত সরকারকে বিশ্বব্যাংকের আরেকটি প্রতিবেদন।
১০ এপ্রিল: বিকল্প চিন্তা থেকে মালয়েশিয়ার সঙ্গে সরকারের এমওইউ।
৫ জুন: বিশ্বব্যাংকের ৪টি শর্ত প্রদান।
২৯ জুন:শর্ত না মানায় বিশ্বব্যাংকের ঋণ বাতিলের ঘোষণা।
২৩ জুলাই: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় থেকে আবুল হোসেনের পদত্যাগ।
৩০ আগস্ট:এডিবি ও জাইকার ঋণ কার্যকারিতার মেয়াদ আরেক দফা বৃদ্ধি।
১৮ সেপ্টেম্বর: প্রধানমন্ত্রীর অর্থনৈতিক উপদেষ্টা মসিউর রহমানের ছুটি প্রদান।
২০ সেপ্টেম্বর: পদ্মা সেতু প্রকল্পে পুনরায় সম্পৃক্ত হয় বিশ্বব্যাংক।
১৭ ডিসেম্বর: দুদকের মামলা দায়ের।
২০১৩ সাল
৩১ জানুয়ারি: সরকার বিশ্বব্যাংককে চিঠি দিয়ে পদ্মা সেতুতে অর্থায়নের অনুরোধ ফিরিয়ে নেয়।
৫ ফেব্রুয়ারি: জাতীয় সংসদে এক বিবৃতিতে অর্থমন্ত্রী নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু নির্মাণের কথা জানান।
২০১৪ সাল
৩ সেপ্টেম্বর: পদ্মা সেতু প্রকল্পে দুর্নীতি পাওয়া যায়নি বলে জানায় দুদক, সেই আলোকে আদালতে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করে সংস্থাটি।
নভেম্বর : সেতুর কাজ শুরু।
২০১৫ সাল
১ মার্চ: সেতুর পাইলিং কাজ শুরু করে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান চায়না মেজর ব্রিজ ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি।
১২ ডিসেম্বর: মূল সেতুর নির্মাণকাজের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
২০১৬ সাল: ডিসেম্বর শেষে পদ্মা সেতু প্রকল্পের ৪০ শতাংশ কাজ শেষ হয়।
২০১৭ সাল
১০ ফেব্রুয়ারি: কানাডার আদালত বিশ্বব্যাংকের দুর্নীতির অভিযোগকে গুজব বলে উড়িয়ে দেয়। একই সঙ্গে মামলার তিন আসামিকে খালাস দিয়েছেন আদালত।
৩০ সেপ্টেম্বর : প্রথম স্প্যান বসে পদ্মা সেতুতে।
২০২০ সাল
১০ ডিসেম্বর : ৪১তম তথা শেষ স্প্যান বসল।
২০ আগস্ট:একনেকে ১০ হাজার ১৬১ কোটি টাকা সম্ভাব্য ব্যয়ে পদ্মা সেতু প্রকল্পের অনুমোদন।
২০১১
১১ জানুয়ারি:সম্ভাব্য ব্যয় দ্বিগুণ বাড়িয়ে ২০ হাজার ৫০৭ কোটি টাকা করে একনেকে প্রকল্পের সংশোধন করা হয়।
২৪ ফেব্রুয়ারি:বিশ্বব্যাংকের ১২০ কোটি ডলারের ঋণ অনুমোদন।
২৮ এপ্রিল: বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে চুক্তি সই।
২১ সেপ্টেম্বর: দুর্নীতির অভিযোগ সংক্রান্ত তথ্যপ্রমাণ
দেয় বিশ্বব্যাংক।
৯ অক্টোবর: প্রকল্প পরিচালক রফিকুল ইসলামকে অপসারণ।
১৩ অক্টোবর: সেতু বিভাগের সচিব
মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়াকে বদলি।
২০১২ সাল
৫ জানুয়ারি:যোগাযোগ মন্ত্রণালয় থেকে আবুল হোসেনকে অন্য মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দেওয়া হয়।
৪ এপ্রিল: দুর্নীতির অভিযোগ সম্পর্কিত সরকারকে বিশ্বব্যাংকের আরেকটি প্রতিবেদন।
১০ এপ্রিল: বিকল্প চিন্তা থেকে মালয়েশিয়ার সঙ্গে সরকারের এমওইউ।
৫ জুন: বিশ্বব্যাংকের ৪টি শর্ত প্রদান।
২৯ জুন:শর্ত না মানায় বিশ্বব্যাংকের ঋণ বাতিলের ঘোষণা।
২৩ জুলাই: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় থেকে আবুল হোসেনের পদত্যাগ।
৩০ আগস্ট:এডিবি ও জাইকার ঋণ কার্যকারিতার মেয়াদ আরেক দফা বৃদ্ধি।
১৮ সেপ্টেম্বর: প্রধানমন্ত্রীর অর্থনৈতিক উপদেষ্টা মসিউর রহমানের ছুটি প্রদান।
২০ সেপ্টেম্বর: পদ্মা সেতু প্রকল্পে পুনরায় সম্পৃক্ত হয় বিশ্বব্যাংক।
১৭ ডিসেম্বর: দুদকের মামলা দায়ের।
২০১৩ সাল
৩১ জানুয়ারি: সরকার বিশ্বব্যাংককে চিঠি দিয়ে পদ্মা সেতুতে অর্থায়নের অনুরোধ ফিরিয়ে নেয়।
৫ ফেব্রুয়ারি: জাতীয় সংসদে এক বিবৃতিতে অর্থমন্ত্রী নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু নির্মাণের কথা জানান।
২০১৪ সাল
৩ সেপ্টেম্বর: পদ্মা সেতু প্রকল্পে দুর্নীতি পাওয়া যায়নি বলে জানায় দুদক, সেই আলোকে আদালতে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করে সংস্থাটি।
নভেম্বর : সেতুর কাজ শুরু।
২০১৫ সাল
১ মার্চ: সেতুর পাইলিং কাজ শুরু করে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান চায়না মেজর ব্রিজ ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি।
১২ ডিসেম্বর: মূল সেতুর নির্মাণকাজের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
২০১৬ সাল: ডিসেম্বর শেষে পদ্মা সেতু প্রকল্পের ৪০ শতাংশ কাজ শেষ হয়।
২০১৭ সাল
১০ ফেব্রুয়ারি: কানাডার আদালত বিশ্বব্যাংকের দুর্নীতির অভিযোগকে গুজব বলে উড়িয়ে দেয়। একই সঙ্গে মামলার তিন আসামিকে খালাস দিয়েছেন আদালত।
৩০ সেপ্টেম্বর : প্রথম স্প্যান বসে পদ্মা সেতুতে।
২০২০ সাল
১০ ডিসেম্বর : ৪১তম তথা শেষ স্প্যান বসল।
- বিষয় :
- একনজরে পদ্মা সেতু