
শিক্ষার্থীরা উৎসবে মেতে উঠেছিল স্পোর্টস উইকে, ছবি :সংগ্রহ
নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (নোবিপ্রবি) অণুজীববিজ্ঞান বিভাগে আয়োজন করা হয় স্পোর্টস উইক-২০২২।
করোনা মহামারিতে দীর্ঘ বিরতির পর আয়োজিত এই স্পোর্টস উইক গত ৩১ জুলাই থেকে শুরু হয় এবং ২ আগস্ট পুরস্কার বিতরণীর মধ্য দিয়ে শেষ হয়। উৎসবমুখর এই আয়োজন চলে তিন দিন। ফুটবল টুর্নামেন্ট, দাবা, ক্যারম, লুডু, ডার্টস, কার্ড, টেবিল টেনিস ও পিলো পাসিং দিয়ে সাজানো হয় এই আয়োজন। এ ছাড়া আটটি ইভেন্টে অংশগ্রহণ করে লটারিতে অংশগ্রহণের সুযোগ পান বিভাগের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। উৎসবমুখর আয়োজন আরও প্রাণবন্ত করতে আটটি ইভেন্টের চ্যাম্পিয়ন, রানারআপ এবং লটারিতে বিজয়ী পাঁচজনকে পুরস্কৃত করা হয়। পুরস্কার বিতরণীতে উপস্থিত ছিলেন নোবিপ্রবির উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আব্দুল বাকি, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের অণুজীববিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. জাকারিয়া, নোবিপ্রবির অণুজীববিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. ফিরোজ আহমেদ, সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. আরিফুর রহমান, সহকারী অধ্যাপক সঞ্জয় কুমার মুখার্জিসহ বিভাগের শিক্ষকরা। এ ছাড়া বিভাগের বিভিন্ন ব্যাচের শিক্ষার্থীরাও উপস্থিত ছিলেন। স্পোর্টস উইকের আয়োজন ফুটবল টুর্নামেন্টের মধ্য দিয়ে শুরু হয়। ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনালে বিভাগের অষ্টম ব্যাচকে (সেশন ২০১৬-১৭) ১-০ গোলে পরাজিত করে চ্যাম্পিয়ন হয় ১১তম ব্যাচ (সেশন ২০১৯-২০)। স্পোর্টস উইকে এককভাবে অংশগ্রহণ করার সুযোগ ছিল লুডু, ক্যারম, দাবা, টেবিল টেনিস, কার্ড, ডার্টস ও পিলো পাসিংয়ে। দ্বৈতভাবে অংশগ্রহণ করার সুযোগ ছিল লুডু, ক্যারম ও টেবিল টেনিসে। লুডু (একক) ফাইনালে চ্যাম্পিয়ন হয় অঙ্কন এবং রানারআপ হয় প্রভাষক সুমিতা রানী সাহা। লুডু দ্বৈততে চ্যাম্পিয়ন হন অর্পা ও মিতু। দাবার ফাইনালে চ্যাম্পিয়ন হন মো. হৃদয় আহমেদ। কার্ডের ফাইনালে চ্যাম্পিয়ন হন ২০১৭-১৮ সেশনের শিক্ষার্থী অঙ্কন এবং রানারআপ বিভাগের প্রভাষক সুমিতা রানী সাহা। ক্যারম একক (ছেলে) চ্যাম্পিয়ন হন সহকারী অধ্যাপক সঞ্জয় কুমার মুখার্জি। ক্যারম দ্বৈত (ছেলে) ফাইনালে চ্যাম্পিয়ন হন সহকারী অধ্যাপক সঞ্জয় কুমার মুখার্জি ও প্রভাষক নিক্কন সরকার। পিলো পাসিংয়ে চ্যাম্পিয়ন উম্মে তামান্না এবং রানারআপ পিংকি দাশ।
করোনা মহামারিতে দীর্ঘ বিরতির পর আয়োজিত এই স্পোর্টস উইক গত ৩১ জুলাই থেকে শুরু হয় এবং ২ আগস্ট পুরস্কার বিতরণীর মধ্য দিয়ে শেষ হয়। উৎসবমুখর এই আয়োজন চলে তিন দিন। ফুটবল টুর্নামেন্ট, দাবা, ক্যারম, লুডু, ডার্টস, কার্ড, টেবিল টেনিস ও পিলো পাসিং দিয়ে সাজানো হয় এই আয়োজন। এ ছাড়া আটটি ইভেন্টে অংশগ্রহণ করে লটারিতে অংশগ্রহণের সুযোগ পান বিভাগের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। উৎসবমুখর আয়োজন আরও প্রাণবন্ত করতে আটটি ইভেন্টের চ্যাম্পিয়ন, রানারআপ এবং লটারিতে বিজয়ী পাঁচজনকে পুরস্কৃত করা হয়। পুরস্কার বিতরণীতে উপস্থিত ছিলেন নোবিপ্রবির উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আব্দুল বাকি, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের অণুজীববিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. জাকারিয়া, নোবিপ্রবির অণুজীববিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. ফিরোজ আহমেদ, সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. আরিফুর রহমান, সহকারী অধ্যাপক সঞ্জয় কুমার মুখার্জিসহ বিভাগের শিক্ষকরা। এ ছাড়া বিভাগের বিভিন্ন ব্যাচের শিক্ষার্থীরাও উপস্থিত ছিলেন। স্পোর্টস উইকের আয়োজন ফুটবল টুর্নামেন্টের মধ্য দিয়ে শুরু হয়। ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনালে বিভাগের অষ্টম ব্যাচকে (সেশন ২০১৬-১৭) ১-০ গোলে পরাজিত করে চ্যাম্পিয়ন হয় ১১তম ব্যাচ (সেশন ২০১৯-২০)। স্পোর্টস উইকে এককভাবে অংশগ্রহণ করার সুযোগ ছিল লুডু, ক্যারম, দাবা, টেবিল টেনিস, কার্ড, ডার্টস ও পিলো পাসিংয়ে। দ্বৈতভাবে অংশগ্রহণ করার সুযোগ ছিল লুডু, ক্যারম ও টেবিল টেনিসে। লুডু (একক) ফাইনালে চ্যাম্পিয়ন হয় অঙ্কন এবং রানারআপ হয় প্রভাষক সুমিতা রানী সাহা। লুডু দ্বৈততে চ্যাম্পিয়ন হন অর্পা ও মিতু। দাবার ফাইনালে চ্যাম্পিয়ন হন মো. হৃদয় আহমেদ। কার্ডের ফাইনালে চ্যাম্পিয়ন হন ২০১৭-১৮ সেশনের শিক্ষার্থী অঙ্কন এবং রানারআপ বিভাগের প্রভাষক সুমিতা রানী সাহা। ক্যারম একক (ছেলে) চ্যাম্পিয়ন হন সহকারী অধ্যাপক সঞ্জয় কুমার মুখার্জি। ক্যারম দ্বৈত (ছেলে) ফাইনালে চ্যাম্পিয়ন হন সহকারী অধ্যাপক সঞ্জয় কুমার মুখার্জি ও প্রভাষক নিক্কন সরকার। পিলো পাসিংয়ে চ্যাম্পিয়ন উম্মে তামান্না এবং রানারআপ পিংকি দাশ।
মন্তব্য করুন