ঢাকা বুধবার, ২৯ নভেম্বর ২০২৩

প্রকাশিত প্রতিবেদন নিয়ে সিটিজেন ব্যাংকের ব্যাখ্যা

প্রকাশিত প্রতিবেদন নিয়ে সিটিজেন ব্যাংকের ব্যাখ্যা

Advertisement
Advertisement

--

প্রকাশ: ১০ অক্টোবর ২০২৩ | ১৮:০০

গত ৯ অক্টোবর সমকালে ‘১৫ ব্যাংকে ৩৪ হাজার কোটি টাকার মূলধন ঘাটতি’ শিরোনামে প্রকাশিত প্রতিবেদনের একটি অংশের ব্যাখ্যা দিয়েছে সিটিজেন ব্যাংক। এতে বলা হয়, প্রতিবেদনে তথ্যগত অসংগতি পরিলক্ষিত হয়, নতুন ব্যাংকের চলার পথে যা অনাকাঙ্ক্ষিত প্রতিবন্ধকতা হিসেবে বিবেচনার দাবি রাখে।

ব্যাখ্যায় বলা হয়েছে, চতুর্থ প্রজন্মের ব্যাংকের জন্য পরিশোধিত মূলধন ৪০০ কোটি টাকা ছিল। পঞ্চম প্রজন্মের ব্যাংকের লাইসেন্স পাওয়ার দুই বছরের মধ্যে মূলধন ৫০০ কোটি টাকায় উন্নীত করার শর্ত দেওয়া হয়। তবে করোনা এবং পরবর্তী বৈশ্বিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতির কারণে অতিরিক্ত ১০০ কোটি টাকার মূলধন নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সংস্থান করা কষ্টসাধ্য হয়। বাংলাদেশ ব্যাংক ২০২৪ সালের ২ জুলাই পর্যন্ত ব্যাংকটিকে সময় দিয়েছে।

এতে আরও বলা হয়, সিটিজেন ব্যাংক ২০২২ সালের ৩ জুলাই কার্যক্রম শুরু করে। বর্তমানে ব্যাংকটির বিধিবদ্ধ মূলধনের পরিমাণ ৪০৩ কোটি টাকা। এখন পর্যন্ত কোনো ঋণ খেলাপি হয়নি। ঝুঁকিভিত্তিক সম্পদের বিপরীতে মূলধন পর্যাপ্ততার হার ১০৯ শতাংশ এবং ঋণ-আমানত অনুপাত ৫৮ শতাংশে রয়েছে, যা মূলধন সংরক্ষণের সক্ষমতার নির্দেশক।

প্রতিবেদকের বক্তব্য


একটি ব্যাংকের মোট ঝুঁকিভিত্তিক সম্পদের ১০ শতাংশ অথবা ৫০০ কোটি টাকার মধ্যে যেটি বেশি ন্যূনতম সে পরিমাণ মূলধন রাখতে হয়। ব্যাংকটি তা না পারায় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতিবেদনে ঘাটতির তালিকায় ব্যাংকটির নাম এসেছে।

আরও পড়ুন