- অর্থনীতি
- ডলার বাজারে অস্থিরতার মধ্যে কমলো রেমিট্যান্স
ডলার বাজারে অস্থিরতার মধ্যে কমলো রেমিট্যান্স

বৈদেশিক মুদ্রাবাজারে টাকা-ডলার বিনিময় হারে অস্থিরতার মধ্যে গত মাসে রেমিট্যান্স কমেছে। গত বছরের একই মাসের তুলনায় মে মাসে ১৫ দশমিক ১৫ শতাংশ কমে রেমিট্যান্স এসেছে ১৮৯ কোটি ডলার। আগের মাস এপ্রিলে যা ছিল ২০১ কোটি ডলার। ব্যাংকের সঙ্গে খোলাবাজারে ডলারের দরে বড় ব্যবধান রেমিট্যান্স কমে যাওয়ার পেছনে অন্যতম কারণ বলে মনে করছেন সংশ্নিষ্টরা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, চলতি অর্থবছরের মে পর্যন্ত ১১ মাসে প্রবাসীরা মোট ১ হাজার ৯১৯ কোটি ডলার সমপরিমাণ অর্থ দেশে পাঠিয়েছেন। গত অর্থবছরের একই সময়ে এসেছিল ২ হাজার ২৮৪ কোটি ডলার। এতে করে ১১ মাসের হিসাবে রেমিট্যান্স কমেছে ৩৬৪ কোটি ডলার বা ১৫ দশমিক ৯৫ শতাংশ। চলতি অর্থবছরের শুরু থেকেই রেমিট্যান্স কমতে থাকায় প্রণোদনার হার বাড়িয়ে আড়াই শতাংশ করা হয়।
ব্যাংকাররা জানান, করোনা-পরবর্তী সময়ে হুন্ডি বেড়ে যাওয়াসহ বিভিন্ন কারণে চলতি অর্থবছরের শুরু থেকেই রেমিট্যান্স কমতির দিকে রয়েছে। এর মধ্যে আমদানি ব্যয় অনেক বেড়ে যাওয়ায় বৈদেশিক মুদ্রার চাহিদা বেড়েছে। যে কারণে খোলাবাজারে ডলারের দর কয়েকদিন আগে ১০২ টাকা পর্যন্ত উঠেছিল। বর্তমানে ৯৬ থেকে ৯৭ টাকা দরে খোলাবাজারে নগদ ডলার বেচাকেনা হচ্ছে। অবৈধ চ্যানেলে অর্থ পাঠিয়ে প্রবাসীরা পাচ্ছেন ৯৫ টাকা পর্যন্ত। বাংলাদেশ ব্যাংক বলে দিয়েছে, প্রবাসীদের থেকে ডলার কিনতে ৮৯ টাকা ৭৫ পয়সার বেশি দর দেওয়া যাবে না। অন্য সব পর্যায়ে ডলারের দর ৯০ টাকার নিচে ঠিক করে দেওয়া হয়েছে। যদিও কেন্দ্রীয় ব্যাংক নির্ধারিত দরে বেশিরভাগ ব্যাংক ডলার বেচাকেনা করছে না।
সংশ্নিষ্টরা জানান, ব্যাংকিং চ্যানেলে অর্থ পাঠাতে একজন প্রবাসীর গড়ে ৪ শতাংশের মতো খরচ হয়। যে কারণে আড়াই শতাংশ প্রণোদনার পরও খোলাবাজারে দর বেশি পাওয়া যাচ্ছে। এর আগে ভরা করোনার মধ্যেও ২০২০-২১ অর্থবছরে রেমিট্যান্স আসে ২ হাজার ৪৭৮ কোটি ডলার। ২০১৯-২০ অর্থবছরের তুলনায় যা ছিল ৬৫৭ কোটি ডলার বা ৩৬ দশমিক ১০ শতাংশ বেশি। ওই সময় এত বেশি রেমিট্যান্স বৃদ্ধির প্রধান কারণ হিসেবে হুন্ডি কম ছিল বলে ধারণা করা হয়।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, চলতি অর্থবছরের মে পর্যন্ত ১১ মাসে প্রবাসীরা মোট ১ হাজার ৯১৯ কোটি ডলার সমপরিমাণ অর্থ দেশে পাঠিয়েছেন। গত অর্থবছরের একই সময়ে এসেছিল ২ হাজার ২৮৪ কোটি ডলার। এতে করে ১১ মাসের হিসাবে রেমিট্যান্স কমেছে ৩৬৪ কোটি ডলার বা ১৫ দশমিক ৯৫ শতাংশ। চলতি অর্থবছরের শুরু থেকেই রেমিট্যান্স কমতে থাকায় প্রণোদনার হার বাড়িয়ে আড়াই শতাংশ করা হয়।
ব্যাংকাররা জানান, করোনা-পরবর্তী সময়ে হুন্ডি বেড়ে যাওয়াসহ বিভিন্ন কারণে চলতি অর্থবছরের শুরু থেকেই রেমিট্যান্স কমতির দিকে রয়েছে। এর মধ্যে আমদানি ব্যয় অনেক বেড়ে যাওয়ায় বৈদেশিক মুদ্রার চাহিদা বেড়েছে। যে কারণে খোলাবাজারে ডলারের দর কয়েকদিন আগে ১০২ টাকা পর্যন্ত উঠেছিল। বর্তমানে ৯৬ থেকে ৯৭ টাকা দরে খোলাবাজারে নগদ ডলার বেচাকেনা হচ্ছে। অবৈধ চ্যানেলে অর্থ পাঠিয়ে প্রবাসীরা পাচ্ছেন ৯৫ টাকা পর্যন্ত। বাংলাদেশ ব্যাংক বলে দিয়েছে, প্রবাসীদের থেকে ডলার কিনতে ৮৯ টাকা ৭৫ পয়সার বেশি দর দেওয়া যাবে না। অন্য সব পর্যায়ে ডলারের দর ৯০ টাকার নিচে ঠিক করে দেওয়া হয়েছে। যদিও কেন্দ্রীয় ব্যাংক নির্ধারিত দরে বেশিরভাগ ব্যাংক ডলার বেচাকেনা করছে না।
সংশ্নিষ্টরা জানান, ব্যাংকিং চ্যানেলে অর্থ পাঠাতে একজন প্রবাসীর গড়ে ৪ শতাংশের মতো খরচ হয়। যে কারণে আড়াই শতাংশ প্রণোদনার পরও খোলাবাজারে দর বেশি পাওয়া যাচ্ছে। এর আগে ভরা করোনার মধ্যেও ২০২০-২১ অর্থবছরে রেমিট্যান্স আসে ২ হাজার ৪৭৮ কোটি ডলার। ২০১৯-২০ অর্থবছরের তুলনায় যা ছিল ৬৫৭ কোটি ডলার বা ৩৬ দশমিক ১০ শতাংশ বেশি। ওই সময় এত বেশি রেমিট্যান্স বৃদ্ধির প্রধান কারণ হিসেবে হুন্ডি কম ছিল বলে ধারণা করা হয়।
মন্তব্য করুন