- অর্থনীতি
- লিফট আমদানিতে শুল্ক্ক না বাড়ানোর দাবি
লিফট আমদানিতে শুল্ক্ক না বাড়ানোর দাবি

প্রস্তাবিত বাজেটে লিফটকে মূলধনি যন্ত্রপাতির আওতাভুক্ত করা হয়েছে। একই সঙ্গে পণ্যটির আমদানিতে বিদ্যমান শুল্ক্ক ১১ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৩১ শতাংশ করা হয়েছে। লিফট আমদানিকারকরা বলছেন, শুল্ক্ক বাড়ানোর কারণে ব্যবসায়ীরা ক্ষতির মুখে পড়বেন। তাই পণ্যটি আমদানিতে শুল্ক্ক না বাড়ানোর অনুরোধ জানিয়েছেন তাঁরা।
গতকাল সোমবার রাজধানীর জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে মানববন্ধনে এই দাবি জানান তারা। লিফট আমদানিকারকদের সংগঠন বাংলাদেশ এলিভেটর, এস্কেলেটরস অ্যান্ড লিফট ইম্পোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন (বেলিয়া) এ মানববন্ধনের আয়োজন করে। এতে শতাধিক ব্যবসায়ী অংশ নেন। মানববন্ধনে সংগঠনটির সভাপতি এমদাদ উর রহমান বলেন, আমদানি শুল্ক্ক বাড়ানোয় লিফটের দাম বেড়ে যাবে। এতে একদিকে এ খাতের ছোট ব্যবসায়ীদের ব্যবসা বন্ধ হয়ে যাবে। অন্যদিকে ক্ষতিগ্রস্ত হবেন ভোক্তারা।
ফার্স্ট এলিভেটর লিমিটেডের চেয়ারম্যান গোলাম সারওয়ার খান বলেন, প্রতিটি ভবনের ডিজাইন অনুযায়ী লিফটের ক্রয়াদেশ নেওয়া হয়। সেই অনুযায়ী বিদেশে প্রস্তুত করে সেগুলো আমদানি করা হয়। সেগুলো দেশে আসতে ৫ থেকে ৬ মাস লেগে যায়। কিন্তু আমদানি শুল্ক্ক বাড়ানোর কারণে অর্ডার দেওয়া সব লিফটের আমদানি মূল্য বেড়ে যাবে। ক্রেতাদের কাছ থেকে তা আদায় করা যাবে না। এতে আমদানিকারকরা লোকসানে পড়বেন।
গতকাল সোমবার রাজধানীর জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে মানববন্ধনে এই দাবি জানান তারা। লিফট আমদানিকারকদের সংগঠন বাংলাদেশ এলিভেটর, এস্কেলেটরস অ্যান্ড লিফট ইম্পোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন (বেলিয়া) এ মানববন্ধনের আয়োজন করে। এতে শতাধিক ব্যবসায়ী অংশ নেন। মানববন্ধনে সংগঠনটির সভাপতি এমদাদ উর রহমান বলেন, আমদানি শুল্ক্ক বাড়ানোয় লিফটের দাম বেড়ে যাবে। এতে একদিকে এ খাতের ছোট ব্যবসায়ীদের ব্যবসা বন্ধ হয়ে যাবে। অন্যদিকে ক্ষতিগ্রস্ত হবেন ভোক্তারা।
ফার্স্ট এলিভেটর লিমিটেডের চেয়ারম্যান গোলাম সারওয়ার খান বলেন, প্রতিটি ভবনের ডিজাইন অনুযায়ী লিফটের ক্রয়াদেশ নেওয়া হয়। সেই অনুযায়ী বিদেশে প্রস্তুত করে সেগুলো আমদানি করা হয়। সেগুলো দেশে আসতে ৫ থেকে ৬ মাস লেগে যায়। কিন্তু আমদানি শুল্ক্ক বাড়ানোর কারণে অর্ডার দেওয়া সব লিফটের আমদানি মূল্য বেড়ে যাবে। ক্রেতাদের কাছ থেকে তা আদায় করা যাবে না। এতে আমদানিকারকরা লোকসানে পড়বেন।
মন্তব্য করুন