- অর্থনীতি
- ম্যাগী নুডলস ২৫ বছরে
ম্যাগী নুডলস ২৫ বছরে

'২ মিনিট' আর 'ম্যাগী' যেন একই শব্দের ভিন্নার্থক রূপ। ২৫ বছর ধরে বাংলার প্রতিটি মায়ের রান্নাঘর দখল করে আছে ম্যাগী। প্রজন্ম থেকে প্রজন্ম, এদেশের মানুষের মুখে-জিভে লেগে থাকা এক নাম, এক স্বাদ- ম্যাগী। আর ম্যাগী বিশ্বাস করে গুডনেসের শুরু হয় ঘরের খাবার থেকেই।
বাংলাদেশের মানুষের জন্য এ গল্প হয়তো ২৫ বছরের। কিন্তু এর ইতিহাস অনেক পুরনো। ১৮৮৪ সালে দূরদর্শী জুলিয়াস ম্যাগী স্বপ্টম্ন দেখেছিলেন এমন একটি খাবার তৈরি করতে, যা মানুষের কাছে পুষ্টিকর ও বিশুদ্ধ খাবারের স্বাদ নিয়ে যাবে।
বাংলাদেশে ম্যাগী যাত্রা শুরু করে ১৯৯৭ সালে। নব্বই দশকের যে কারোরই মনে পড়বে সেই বিকেলগুলো। মাঠে দৌড়ঝাঁপ করে এসে ঘরে ঢুকলেই প্রথম যে ঘ্রাণটা পাওয়া যেত, তা ছিল ম্যাগী। আজ এই সময়ে এসে ম্যাগী আর নুডলস যেন একই শব্দ। সময় বদলেছে। বদলেছে স্বাদ, রুচি ও তৃপ্তির সংজ্ঞা। ম্যাগীও তাল মিলিয়েছে সেই পরিবর্তনের স্রোতের সঙ্গে। সমৃদ্ধ করেছে এর স্বাদ ও স্বাস্থ্যকর উপাদানের সম্ভার। মোড়ক থেকে শুরু করে নতুন নতুন সংযোজন এনেছে নুডলসের উৎপাদনে। শুধু নুডলস নয় এর বাহারি স্বাদের ডালা সাজিয়েছে আরও মুখরোচক সব খাবারকে আমাদের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিয়ে। নুডলসের নানা ফ্লেভারতো আছেই, সঙ্গে আছে ম্যাগী স্যুপ ও ম্যাগী সিজনিং!
ম্যাগি নুডলস তৈরি হয় নেসলে বাংলাদেশের শ্রীপুরে অবস্থিত ফ্যাক্টরিতে। তাই নেসলে ল্যাবে দুই হাজারের বেশি পরীক্ষা-নিরীক্ষা পার হয়ে আসে প্রতিটি ম্যাগী নুডলসের ব্যাচ, যেখানে নুডলসের গুণাগুণ থেকে স্বাদ- সব কিছু পরীক্ষা করা হয়।
মন্তব্য করুন