- সম্পাদকীয় ও উপসম্পাদকীয়
- ভ্যাকসিন কার্যক্রমের সম্ভাব্য বাধা
কভিড-১৯
ভ্যাকসিন কার্যক্রমের সম্ভাব্য বাধা

কভিড-১৯ মোকাবিলায় বিশ্বের উন্নত দেশগুলো শুরু থেকে ভ্যাকসিন আবিস্কারের চেষ্টা করে আসছে। রাশিয়া গত বছরের ১১ আগস্ট সরকারিভাবে 'স্পুটনিক-৫' ভ্যাকসিনের অনুমোদন দেয়। গত ১১ ডিসেম্বর যুক্তরাষ্ট্রের খাদ্য ও ঔষধ প্রশাসন প্রথম ভ্যাকসিন হিসেবে 'ফাইজার' এবং ১৮ ডিসেম্বর দ্বিতীয় ভ্যাকসিন 'মডার্না'কে অনুমোদন দেয়। গত ২১ জানুয়ারি ভারতের পক্ষ থেকে ২০ লাখ 'কোভিশিল্ড' ভ্যাকসিনের একটি চালান উপহারস্বরূপ বাংলাদেশে এসে পৌঁছেছে। এ ছাড়া বাংলাদেশ সরকার ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউট থেকে অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় এবং অ্যাস্ট্রাজেনেকার উদ্ভাবিত তিন কোটি ভ্যাকসিন ক্রয় করেছে। ইতোমধ্যে সারাদেশে টিকাদান কর্মসূচি শুরু হয়েছে।
ভ্যাকসিন আবিস্কারের পর থেকে এ সম্পর্কিত বহুবিধ তথ্য মানুষের কাছে পৌঁছে যায়। ফলে ভ্যাকসিন নেওয়া বা না নেওয়া নিয়ে সমাজে বিভিন্ন মতপার্থক্য তৈরি হয়েছে। করোনা নিয়ন্ত্রণ এবং ভ্যাকসিন-সংক্রান্ত কার্যক্রমের সফলতা নির্ভর করে মানুষের কাছে এর গ্রহণযোগ্যতার ওপর। আর এই গ্রহণযোগ্যতা অনেকটাই প্রভাবিত হচ্ছে আমাদের সমাজে কত মানুষ এ রোগে আক্রান্ত হয়েছে, কত মানুষ মারা গেছে এবং টিকা নিয়ে কী ধরনের তথ্য মানুষের কাছে যাচ্ছে।
ব্র্যাক জেমস পি গ্রান্ট স্কুল অব পাবলিক হেলথ, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয় এবং সেন্টার ফর পিস অ্যান্ড জাস্টিস বর্তমানে ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট রিসার্চ ইনস্টিটিউট (আইডিআরসি) কানাডার অর্থায়নে উখিয়া উপজেলায় রোহিঙ্গা এবং স্থানীয় বাঙালি কমিউনিটিতে তিন বছর মেয়াদি অংশগ্রহণমূলক গবেষণা পরিচালনা করছে। এর মাধ্যমে করোনা নিয়ে মানুষের মাঝে বিদ্যমান জ্ঞান, চিন্তা, দৈনন্দিন স্বাস্থ্যবিধি চর্চা এবং ভ্যাকসিন সম্পর্কিত ভাবনা তুলে ধরার চেষ্টা করা হচ্ছে। এই গবেষণার প্রাথমিক তথ্য অনুযায়ী করোনা ভ্যাকসিন নিয়ে মানুষের মধ্যে বিশ্বাস এবং গ্রহণযোগ্যতার ক্ষেত্রে মতপার্থক্য পরিলক্ষিত হয়েছে।
করোনা টিকা গ্রহণ করতে ইচ্ছুক কিনা- এ প্রশ্নের উত্তরে একজন পুরুষ তথ্যদাতা বলেন, 'আমি তো সুস্থ। সুস্থ শরীরে কেন ইনজেকশন মারব?' এই উক্তি থেকে একটি বিষয় স্পষ্ট, করোনায় আক্রান্ত না হলেও যে টিকা নিতে হবে- এ বিষয়ে রোহিঙ্গা এবং স্থানীয় বাঙালি সম্প্রদায়ের মধ্যে সঠিক তথ্যের ঘাটতি রয়েছে। এ ক্ষেত্রে কারা ভ্যাকসিন গ্রহণ করতে পারবে, সে সম্পর্কে সর্বস্তরে প্রচারণা চালাতে হবে। রোহিঙ্গা এবং স্থানীয় বাঙালি কমিউনিটির মুসলিম পুরুষ জনগোষ্ঠীর মধ্যে বর্তমানে আরও একটি গুজব প্রচলিত- এ ধরনের ভ্যাকসিন দেওয়ার মাধ্যমে বিদেশি এনজিওগুলো মুসলমান জনগোষ্ঠীকে খ্রিষ্টান ধর্মে রূপান্তরিত করে। ভ্যাকসিন কার্যক্রমের সফলতার ক্ষেত্রে এ ধরনের গুজব সামাজিকভাবে বড় ধরনের বাধা সৃষ্টি করতে পারে।
এ ছাড়া নারীদের করোনা টিকা নেওয়ার ক্ষেত্রে সম্ভাব্য বাধা যেমন- পরিবারের পুরুষ সদস্যের অনুমোদন এবং নারীদের সিদ্ধান্ত গ্রহণ ক্ষমতা বা মতামতের মূল্যায়ন। এই বিষয়গুলো গুরুত্ব সহকারে নীতিনির্ধারকদের বিবেচনা করা উচিত। প্রচলিত পুরুষতান্ত্রিক সমাজব্যবস্থায় টিকা নেওয়ার সিদ্ধান্ত নারীদের চেয়ে পুরুষদের হাতে বেশি রয়েছে। একজন বাঙালি পুরুষ (পেশায় দিনমজুর) জানান, তিনি নিজে টিকা নিতে আগ্রহী নন এবং তার পরিবারের নারীদেরও টিকা নিতে দেবেন না। অন্যদিকে, রোহিঙ্গা এবং স্থানীয় বাংলাদেশি নারী ও কিশোরীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, যদি সরকার থেকে তাদের জন্য করোনা টিকার বন্দোবস্ত করা হয়, তবে তারা টিকা নিতে আগ্রহী। সর্বোপরি দরিদ্রতা, পারিবারিকভাবে সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা না থাকা সমাজের মধ্যবিত্ত এবং দরিদ্র নারী গোষ্ঠীকে আরও ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থার দিকে নিয়ে যাবে। এ ক্ষেত্রে বৈষম্য এড়াতে সরকারিভাবে বিতরণ এবং নিরীক্ষণ সমতা নিশ্চিত করতে হবে। এ ছাড়া গর্ভবতী এবং দুগ্ধদানকারী মা করোনা টিকা নিতে পারবেন কিনা- এ নিয়ে সঠিক তথ্য প্রচারে গুরুত্ব দিতে হবে।
করোনার টিকা নেওয়ার জন্য টাকা দিতে হবে কিনা- এই জিজ্ঞাসাটি সমাজের স্বল্প আয়ের মানুষের কাছ থেকে বারবার এসেছে। গত ৩০ নভেম্বর মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম সাপ্তাহিক মন্ত্রিসভা বৈঠকে জানিয়েছেন, বাংলাদেশ সরকারের ক্রয়কৃত তিন কোটি ভ্যাকসিন বিনামূল্যে দেওয়া হবে এবং বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রটোকল অনুসারে এই ভ্যাকসিন বিতরণের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। একজন অটোরিকশাচালক বলেন, 'করোনার টিকা যদি ২০০ টাকা (ধারণা করে বলছে) করেও হয়, তবে পাঁচজনের পরিবারের খরচ পড়বে ১০০০ টাকা। আমাদের মতো মানুষের জন্য এটা একসঙ্গে অনেক টাকা। যাদের পরিবারে লোক বেশি, তাদের তো আরও অনেক খরচ পড়বে।' এ ছাড়া গবেষণা থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, করোনা ভ্যাকসিন কীভাবে এবং কোথায় পাওয়া যাবে, এ নিয়ে স্থানীয় এবং রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের মধ্যে বিভ্রান্তি রয়েছে। একজন পুরুষ বলেন, 'এনজিও যদি আমাদের ভ্যাকসিন না দেয় তবে কে দেবে!' কভিড-১৯ ভ্যাকসিন নিয়ে প্রচারণার ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট জনগোষ্ঠীকে ভ্যাকসিনের মূল্য এবং বিনামূল্যে বিতরণ-সংক্রান্ত তথ্য দরিদ্র জনগোষ্ঠীকে জানাতে হবে, যাতে কেউ ভ্যাকসিন নিয়ে গুজব ছড়াতে এবং বাণিজ্য বা অবৈধ অর্থ সংগ্রহ করতে না পারে।
কভিড-১৯ ভ্যাকসিন কার্যক্রমকে সফল করতে হলে সরকারি স্বাস্থ্য সংস্থা ও জনপ্রশাসন, স্থানীয় সরকার, কমিউনিটির গণ্যমান্য ব্যক্তি এবং এনজিওর একসঙ্গে কাজ করতে হবে। ভ্যাকসিন নিয়ে সন্দেহ দূরীকরণ এবং এ সম্পর্কিত সঠিক তথ্য জনবান্ধব প্রচারণার সমন্বিত উদ্যোগ প্রয়োজন। একই সঙ্গে সমাজের পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর জন্য কভিড-১৯ সম্পর্কিত তথ্য, চিকিৎসা এবং ভ্যাকসিন বিষয়ে সুপরিকল্পিত ব্যবস্থা নিতে হবে।
ব্র্যাক জেমস পি গ্রান্ট স্কুল অব পাবলিক হেলথ, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়
ভ্যাকসিন আবিস্কারের পর থেকে এ সম্পর্কিত বহুবিধ তথ্য মানুষের কাছে পৌঁছে যায়। ফলে ভ্যাকসিন নেওয়া বা না নেওয়া নিয়ে সমাজে বিভিন্ন মতপার্থক্য তৈরি হয়েছে। করোনা নিয়ন্ত্রণ এবং ভ্যাকসিন-সংক্রান্ত কার্যক্রমের সফলতা নির্ভর করে মানুষের কাছে এর গ্রহণযোগ্যতার ওপর। আর এই গ্রহণযোগ্যতা অনেকটাই প্রভাবিত হচ্ছে আমাদের সমাজে কত মানুষ এ রোগে আক্রান্ত হয়েছে, কত মানুষ মারা গেছে এবং টিকা নিয়ে কী ধরনের তথ্য মানুষের কাছে যাচ্ছে।
ব্র্যাক জেমস পি গ্রান্ট স্কুল অব পাবলিক হেলথ, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয় এবং সেন্টার ফর পিস অ্যান্ড জাস্টিস বর্তমানে ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট রিসার্চ ইনস্টিটিউট (আইডিআরসি) কানাডার অর্থায়নে উখিয়া উপজেলায় রোহিঙ্গা এবং স্থানীয় বাঙালি কমিউনিটিতে তিন বছর মেয়াদি অংশগ্রহণমূলক গবেষণা পরিচালনা করছে। এর মাধ্যমে করোনা নিয়ে মানুষের মাঝে বিদ্যমান জ্ঞান, চিন্তা, দৈনন্দিন স্বাস্থ্যবিধি চর্চা এবং ভ্যাকসিন সম্পর্কিত ভাবনা তুলে ধরার চেষ্টা করা হচ্ছে। এই গবেষণার প্রাথমিক তথ্য অনুযায়ী করোনা ভ্যাকসিন নিয়ে মানুষের মধ্যে বিশ্বাস এবং গ্রহণযোগ্যতার ক্ষেত্রে মতপার্থক্য পরিলক্ষিত হয়েছে।
করোনা টিকা গ্রহণ করতে ইচ্ছুক কিনা- এ প্রশ্নের উত্তরে একজন পুরুষ তথ্যদাতা বলেন, 'আমি তো সুস্থ। সুস্থ শরীরে কেন ইনজেকশন মারব?' এই উক্তি থেকে একটি বিষয় স্পষ্ট, করোনায় আক্রান্ত না হলেও যে টিকা নিতে হবে- এ বিষয়ে রোহিঙ্গা এবং স্থানীয় বাঙালি সম্প্রদায়ের মধ্যে সঠিক তথ্যের ঘাটতি রয়েছে। এ ক্ষেত্রে কারা ভ্যাকসিন গ্রহণ করতে পারবে, সে সম্পর্কে সর্বস্তরে প্রচারণা চালাতে হবে। রোহিঙ্গা এবং স্থানীয় বাঙালি কমিউনিটির মুসলিম পুরুষ জনগোষ্ঠীর মধ্যে বর্তমানে আরও একটি গুজব প্রচলিত- এ ধরনের ভ্যাকসিন দেওয়ার মাধ্যমে বিদেশি এনজিওগুলো মুসলমান জনগোষ্ঠীকে খ্রিষ্টান ধর্মে রূপান্তরিত করে। ভ্যাকসিন কার্যক্রমের সফলতার ক্ষেত্রে এ ধরনের গুজব সামাজিকভাবে বড় ধরনের বাধা সৃষ্টি করতে পারে।
এ ছাড়া নারীদের করোনা টিকা নেওয়ার ক্ষেত্রে সম্ভাব্য বাধা যেমন- পরিবারের পুরুষ সদস্যের অনুমোদন এবং নারীদের সিদ্ধান্ত গ্রহণ ক্ষমতা বা মতামতের মূল্যায়ন। এই বিষয়গুলো গুরুত্ব সহকারে নীতিনির্ধারকদের বিবেচনা করা উচিত। প্রচলিত পুরুষতান্ত্রিক সমাজব্যবস্থায় টিকা নেওয়ার সিদ্ধান্ত নারীদের চেয়ে পুরুষদের হাতে বেশি রয়েছে। একজন বাঙালি পুরুষ (পেশায় দিনমজুর) জানান, তিনি নিজে টিকা নিতে আগ্রহী নন এবং তার পরিবারের নারীদেরও টিকা নিতে দেবেন না। অন্যদিকে, রোহিঙ্গা এবং স্থানীয় বাংলাদেশি নারী ও কিশোরীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, যদি সরকার থেকে তাদের জন্য করোনা টিকার বন্দোবস্ত করা হয়, তবে তারা টিকা নিতে আগ্রহী। সর্বোপরি দরিদ্রতা, পারিবারিকভাবে সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা না থাকা সমাজের মধ্যবিত্ত এবং দরিদ্র নারী গোষ্ঠীকে আরও ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থার দিকে নিয়ে যাবে। এ ক্ষেত্রে বৈষম্য এড়াতে সরকারিভাবে বিতরণ এবং নিরীক্ষণ সমতা নিশ্চিত করতে হবে। এ ছাড়া গর্ভবতী এবং দুগ্ধদানকারী মা করোনা টিকা নিতে পারবেন কিনা- এ নিয়ে সঠিক তথ্য প্রচারে গুরুত্ব দিতে হবে।
করোনার টিকা নেওয়ার জন্য টাকা দিতে হবে কিনা- এই জিজ্ঞাসাটি সমাজের স্বল্প আয়ের মানুষের কাছ থেকে বারবার এসেছে। গত ৩০ নভেম্বর মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম সাপ্তাহিক মন্ত্রিসভা বৈঠকে জানিয়েছেন, বাংলাদেশ সরকারের ক্রয়কৃত তিন কোটি ভ্যাকসিন বিনামূল্যে দেওয়া হবে এবং বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রটোকল অনুসারে এই ভ্যাকসিন বিতরণের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। একজন অটোরিকশাচালক বলেন, 'করোনার টিকা যদি ২০০ টাকা (ধারণা করে বলছে) করেও হয়, তবে পাঁচজনের পরিবারের খরচ পড়বে ১০০০ টাকা। আমাদের মতো মানুষের জন্য এটা একসঙ্গে অনেক টাকা। যাদের পরিবারে লোক বেশি, তাদের তো আরও অনেক খরচ পড়বে।' এ ছাড়া গবেষণা থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, করোনা ভ্যাকসিন কীভাবে এবং কোথায় পাওয়া যাবে, এ নিয়ে স্থানীয় এবং রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের মধ্যে বিভ্রান্তি রয়েছে। একজন পুরুষ বলেন, 'এনজিও যদি আমাদের ভ্যাকসিন না দেয় তবে কে দেবে!' কভিড-১৯ ভ্যাকসিন নিয়ে প্রচারণার ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট জনগোষ্ঠীকে ভ্যাকসিনের মূল্য এবং বিনামূল্যে বিতরণ-সংক্রান্ত তথ্য দরিদ্র জনগোষ্ঠীকে জানাতে হবে, যাতে কেউ ভ্যাকসিন নিয়ে গুজব ছড়াতে এবং বাণিজ্য বা অবৈধ অর্থ সংগ্রহ করতে না পারে।
কভিড-১৯ ভ্যাকসিন কার্যক্রমকে সফল করতে হলে সরকারি স্বাস্থ্য সংস্থা ও জনপ্রশাসন, স্থানীয় সরকার, কমিউনিটির গণ্যমান্য ব্যক্তি এবং এনজিওর একসঙ্গে কাজ করতে হবে। ভ্যাকসিন নিয়ে সন্দেহ দূরীকরণ এবং এ সম্পর্কিত সঠিক তথ্য জনবান্ধব প্রচারণার সমন্বিত উদ্যোগ প্রয়োজন। একই সঙ্গে সমাজের পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর জন্য কভিড-১৯ সম্পর্কিত তথ্য, চিকিৎসা এবং ভ্যাকসিন বিষয়ে সুপরিকল্পিত ব্যবস্থা নিতে হবে।
ব্র্যাক জেমস পি গ্রান্ট স্কুল অব পাবলিক হেলথ, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়
মন্তব্য করুন