- সম্পাদকীয় ও উপসম্পাদকীয়
- শেখ হাসিনার অর্জন ও বাংলাদেশের অগ্রগতি
নেতৃত্ব
শেখ হাসিনার অর্জন ও বাংলাদেশের অগ্রগতি

প্রাচীন গ্রিক ও রোমান কাহিনিতে দেখা যেত, প্রত্যেক রাজা প্রতি বছর তাদের নিজ নিজ রাজ্য থেকে একজন 'চ্যাম্পিয়ন' বাছাই করতেন, যার বীরত্ব ও অর্জন নিয়ে লেখা হতো ইতিহাস। জনপ্রিয় হয়ে উঠতেন চ্যাম্পিয়নরা। তেমনি প্রজাতন্ত্র বাংলাদেশের চ্যাম্পিয়ন শেখ হাসিনা। বাংলাদেশের জন্ম যার হাত ধরে, সেই বঙ্গবন্ধুকন্যার মাধ্যমে আজ বাংলাদেশ সমুদ্র জয় থেকে শুরু করে অর্জন করেছে 'চ্যাম্পিয়ন্স অব দ্য আর্থ'-এর মতো সম্মাননা।
বাংলাদেশ স্বাধীনতা লাভের পর আমেরিকার পররাষ্ট্রমন্ত্রী হেনরি কিসিঞ্জার এ দেশকে বলেছিলেন, 'তলাবিহীন ঝুড়ি'। সেই 'তলাবিহীন ঝুড়ি'র দেশ আজ মধ্যম আয়ের দেশের কাতারে নিজের নাম লেখাচ্ছে। সব অর্জন সম্ভব হয়েছে শেখ হাসিনার বলিষ্ঠ নেতৃত্বের কারণে। এই নেতা বাংলাদেশকে ২০২১ সালে 'ডিজিটাল বাংলাদেশ'রূপে দেখার স্বপ্টম্ন নিয়ে ২০০৯ সালে সরকার গঠন করে। ডিজিটাল বাংলাদেশ আজ বাস্তবতা। বিশ্বের সবচাইতে দ্রুত বর্ধমান ডিজিটাল অর্থনীতির অংশ আজ বাংলাদেশ। ২০০৯ সালে সরকার গঠনের পরপর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মনোযোগের কেন্দ্রবিন্দুতে ছিল ডিজিটাল বাংলাদেশ, কৃষক রক্ষা এবং সন্ত্রাস দমন। বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান যুদ্ধাপরাধীদের রাজনীতি করার অধিকার দেন। দীর্ঘদিন অবিচারের গ্লানি বয়ে বেড়ানো বাংলাদেশকে কলঙ্কমুক্ত করতে এগিয়ে আসেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তার বলিষ্ঠ নেতৃত্বের কল্যাণে স্বাধীন বাংলাদেশের বুকে শাস্তি পায় যুদ্ধাপরাধীরা। সেই সঙ্গে এই যুদ্ধাপরাধীদের মাধ্যমে জঙ্গি অর্থায়ন ও সন্ত্রাসবাদের সূত্র খুঁজে পাওয়া যায়। তার দৃঢ় নেতৃত্বে আজ বিশ্বের বুকে সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ দমনে অন্যতম সফল রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি পাচ্ছে বাংলাদেশ।
বাংলাদেশকে ২০০৩ সালে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থা পাকিস্তানের সঙ্গে তুলনা করত। তারাই আজ বাংলাদেশের প্রশংসা করছে ভিন্ন আঙ্গিকে। সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ দমনে অগ্রণী ভূমিকার জন্য বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা যুক্তরাষ্ট্রের তুলনামূলক সন্ত্রাসবাদ রিপোর্টে (কান্ট্রি রিপোর্টস অন টেররিজম) বিশেষ প্রশংসায় ভূষিত হয়েছেন। পার্বত্য চট্টগ্রামে সুদীর্ঘ ২৫ বছরের গৃহযুদ্ধ অবসানের ক্ষেত্রে শেখ হাসিনার অসামান্য অবদানের জন্য ১৯৯৮ সালে ইউনেস্কো তাকে 'হুপে-বোয়ানি' শান্তি পুরস্কারে ভূষিত করে। রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও মানবাধিকারের ক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাহসিকতা ও দূরদর্শিতার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের রানডলপ ম্যাকন উইমেন্স কলেজ ২০০০ সালের ৯ এপ্রিল মর্যাদাসূচক 'পার্ল এস. বাক ৯৯' পুরস্কারে ভূষিত করে। জাতিসংঘের বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি ক্ষুধার বিরুদ্ধে আন্দোলনে অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ শেখ হাসিনাকে সম্মানজনক 'সেরেস' মেডেল প্রদান করে। সর্বভারতীয় শান্তিসংঘ শেখ হাসিনাকে ১৯৯৮ সালে 'মাদার তেরেসা' পদক প্রদান করে। একই বছর আন্তর্জাতিক রোটারি ফাউন্ডেশন তাকে 'পল হ্যারিস' ফেলোশিপ প্রদান করে। পশ্চিমবঙ্গ সর্বভারতীয় কংগ্রেস ১৯৯৭ সালে তাকে প্রদান করে নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু স্মৃতিপদক। আন্তর্জাতিক লায়ন্স ক্লাব ১৯৯৬-৯৭ সালে তাকে 'মেডেল অব ডিসটিংশন' ও ১৯৯৬-৯৭ সালে 'হেড অব স্টেট' পদক প্রদান করে।
শেখ হাসিনা ২০০৯ সালে সরকার গঠনের কিছুদিন পরেই শান্তি ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় অসামান্য ভূমিকা পালনে ভারতের ইন্দিরা গান্ধী মেমোরিয়াল ট্রাস্ট থেকে লাভ করেন ইন্দিরা গান্ধী পুরস্কার। এ ছাড়া তিনি ব্রিটেনের গ্লোবাল ডাইভারসিটি পুরস্কার এবং দু'বার সাউথ সাউথ পুরস্কারে ভূষিত হন। ২০১৪ সালে ইউনেস্কো তাকে 'শান্তির বৃক্ষ' এবং ২০১৫ সালে উইমেন ইন পার্লামেন্টস গ্লোবাল ফোরাম নারীর ক্ষমতায়নের জন্য তাকে রিজিওনাল লিডারশিপ পুরস্কার এবং গ্লোবাল সাউথ-সাউথ ডেভেলপমেন্ট এক্সপো-২০১৪ ভিশনারি পুরস্কারে ভূষিত করে। খাদ্য উৎপাদনে স্বয়ম্ভরতা অর্জন এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির উন্নয়নে অবদানের জন্য আমেরিকার কর্নেল বিশ্ববিদ্যালয় ২০১৫ সালে তাকে সম্মাননা সনদ প্রদান করে। জাতিসংঘ পরিবেশ উন্নয়ন কর্মসূচি দেশে এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে পরিবেশ এবং টেকসই উন্নয়নে অসামান্য অবদান রাখার জন্য লিডারশিপ ক্যাটাগরিতে শেখ হাসিনাকে তাদের সর্বোচ্চ পুরস্কার 'চ্যাম্পিয়ন অব দ্য আর্থ-২০১৫' প্রদান করে। এ ছাড়া টেকসই ডিজিটাল কর্মসূচি বাস্তবায়নে ইন্টারন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন ইউনিয়ন (আইটিইউ) শেখ হাসিনাকে 'আইসিটিস ইন সাসটেইন্যাবল ডেভেলপমেন্ট অ্যাওয়ার্ড-২০১৫' প্রদান করে। শুধু তাই নয়; শেখ হাসিনা প্রথমবার সরকার গঠনের পর ১৯৯৬-২০০১ মেয়াদে ভারতের সঙ্গে ৩০ বছর মেয়াদি গঙ্গা নদীর পানি বণ্টন চুক্তি করে। এ ছাড়াও ঐতিহাসিক পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তি চুক্তি করে বিশ্বের বুকে নতুন করে নিজেকে পরিচিত করেন শেখ হাসিনা।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ক্ষমতায় থাকাকালে ২০১৫ সালে নেদারল্যান্ডসের হেগে অবস্থিত স্থায়ী আদালতে ভারতের কাছ থেকে বাংলাদেশ বঙ্গোপসাগরে বিরোধপূর্ণ ২৫ হাজার ৬০২ বর্গকিলোমিটারের মধ্যে ১৯ হাজার ৪৬৭ হাজার পরিমাণ অঞ্চল জিতে নেয়। ২০১২ সালে বাংলাদেশ সফলভাবে মিয়ানমারের সঙ্গেও বিরোধপূর্ণ সমুদ্রসীমার মামলা জয় করে। বিশ্বে বাংলাদেশ সেই অল্পসংখ্যক দেশের মধ্যে একটি, যারা মিলেনিয়াম ডেভেলপমেন্ট গোল (এমডিজি) বাস্তবায়নে অসাধারণ সাফল্য দেখিয়েছে। এই সাফল্যের জন্য অনুমিতভাবেই বাংলাদেশ এবং বাংলাদেশের রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা বহু আন্তর্জাতিক পুরস্কার ও স্বীকৃতি অর্জন করেছেন। ২০১৫ সালের অক্টোবরে বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশগুলোর (এলডিসি) চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয় বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায়। এ সবকিছু সম্ভব হয়েছে ১৬ কোটি বাংলাদেশির 'চ্যাম্পিয়ন' প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কল্যাণে।
জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক
বাংলাদেশ স্বাধীনতা লাভের পর আমেরিকার পররাষ্ট্রমন্ত্রী হেনরি কিসিঞ্জার এ দেশকে বলেছিলেন, 'তলাবিহীন ঝুড়ি'। সেই 'তলাবিহীন ঝুড়ি'র দেশ আজ মধ্যম আয়ের দেশের কাতারে নিজের নাম লেখাচ্ছে। সব অর্জন সম্ভব হয়েছে শেখ হাসিনার বলিষ্ঠ নেতৃত্বের কারণে। এই নেতা বাংলাদেশকে ২০২১ সালে 'ডিজিটাল বাংলাদেশ'রূপে দেখার স্বপ্টম্ন নিয়ে ২০০৯ সালে সরকার গঠন করে। ডিজিটাল বাংলাদেশ আজ বাস্তবতা। বিশ্বের সবচাইতে দ্রুত বর্ধমান ডিজিটাল অর্থনীতির অংশ আজ বাংলাদেশ। ২০০৯ সালে সরকার গঠনের পরপর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মনোযোগের কেন্দ্রবিন্দুতে ছিল ডিজিটাল বাংলাদেশ, কৃষক রক্ষা এবং সন্ত্রাস দমন। বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান যুদ্ধাপরাধীদের রাজনীতি করার অধিকার দেন। দীর্ঘদিন অবিচারের গ্লানি বয়ে বেড়ানো বাংলাদেশকে কলঙ্কমুক্ত করতে এগিয়ে আসেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তার বলিষ্ঠ নেতৃত্বের কল্যাণে স্বাধীন বাংলাদেশের বুকে শাস্তি পায় যুদ্ধাপরাধীরা। সেই সঙ্গে এই যুদ্ধাপরাধীদের মাধ্যমে জঙ্গি অর্থায়ন ও সন্ত্রাসবাদের সূত্র খুঁজে পাওয়া যায়। তার দৃঢ় নেতৃত্বে আজ বিশ্বের বুকে সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ দমনে অন্যতম সফল রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি পাচ্ছে বাংলাদেশ।
বাংলাদেশকে ২০০৩ সালে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থা পাকিস্তানের সঙ্গে তুলনা করত। তারাই আজ বাংলাদেশের প্রশংসা করছে ভিন্ন আঙ্গিকে। সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ দমনে অগ্রণী ভূমিকার জন্য বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা যুক্তরাষ্ট্রের তুলনামূলক সন্ত্রাসবাদ রিপোর্টে (কান্ট্রি রিপোর্টস অন টেররিজম) বিশেষ প্রশংসায় ভূষিত হয়েছেন। পার্বত্য চট্টগ্রামে সুদীর্ঘ ২৫ বছরের গৃহযুদ্ধ অবসানের ক্ষেত্রে শেখ হাসিনার অসামান্য অবদানের জন্য ১৯৯৮ সালে ইউনেস্কো তাকে 'হুপে-বোয়ানি' শান্তি পুরস্কারে ভূষিত করে। রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও মানবাধিকারের ক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাহসিকতা ও দূরদর্শিতার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের রানডলপ ম্যাকন উইমেন্স কলেজ ২০০০ সালের ৯ এপ্রিল মর্যাদাসূচক 'পার্ল এস. বাক ৯৯' পুরস্কারে ভূষিত করে। জাতিসংঘের বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি ক্ষুধার বিরুদ্ধে আন্দোলনে অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ শেখ হাসিনাকে সম্মানজনক 'সেরেস' মেডেল প্রদান করে। সর্বভারতীয় শান্তিসংঘ শেখ হাসিনাকে ১৯৯৮ সালে 'মাদার তেরেসা' পদক প্রদান করে। একই বছর আন্তর্জাতিক রোটারি ফাউন্ডেশন তাকে 'পল হ্যারিস' ফেলোশিপ প্রদান করে। পশ্চিমবঙ্গ সর্বভারতীয় কংগ্রেস ১৯৯৭ সালে তাকে প্রদান করে নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু স্মৃতিপদক। আন্তর্জাতিক লায়ন্স ক্লাব ১৯৯৬-৯৭ সালে তাকে 'মেডেল অব ডিসটিংশন' ও ১৯৯৬-৯৭ সালে 'হেড অব স্টেট' পদক প্রদান করে।
শেখ হাসিনা ২০০৯ সালে সরকার গঠনের কিছুদিন পরেই শান্তি ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় অসামান্য ভূমিকা পালনে ভারতের ইন্দিরা গান্ধী মেমোরিয়াল ট্রাস্ট থেকে লাভ করেন ইন্দিরা গান্ধী পুরস্কার। এ ছাড়া তিনি ব্রিটেনের গ্লোবাল ডাইভারসিটি পুরস্কার এবং দু'বার সাউথ সাউথ পুরস্কারে ভূষিত হন। ২০১৪ সালে ইউনেস্কো তাকে 'শান্তির বৃক্ষ' এবং ২০১৫ সালে উইমেন ইন পার্লামেন্টস গ্লোবাল ফোরাম নারীর ক্ষমতায়নের জন্য তাকে রিজিওনাল লিডারশিপ পুরস্কার এবং গ্লোবাল সাউথ-সাউথ ডেভেলপমেন্ট এক্সপো-২০১৪ ভিশনারি পুরস্কারে ভূষিত করে। খাদ্য উৎপাদনে স্বয়ম্ভরতা অর্জন এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির উন্নয়নে অবদানের জন্য আমেরিকার কর্নেল বিশ্ববিদ্যালয় ২০১৫ সালে তাকে সম্মাননা সনদ প্রদান করে। জাতিসংঘ পরিবেশ উন্নয়ন কর্মসূচি দেশে এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে পরিবেশ এবং টেকসই উন্নয়নে অসামান্য অবদান রাখার জন্য লিডারশিপ ক্যাটাগরিতে শেখ হাসিনাকে তাদের সর্বোচ্চ পুরস্কার 'চ্যাম্পিয়ন অব দ্য আর্থ-২০১৫' প্রদান করে। এ ছাড়া টেকসই ডিজিটাল কর্মসূচি বাস্তবায়নে ইন্টারন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন ইউনিয়ন (আইটিইউ) শেখ হাসিনাকে 'আইসিটিস ইন সাসটেইন্যাবল ডেভেলপমেন্ট অ্যাওয়ার্ড-২০১৫' প্রদান করে। শুধু তাই নয়; শেখ হাসিনা প্রথমবার সরকার গঠনের পর ১৯৯৬-২০০১ মেয়াদে ভারতের সঙ্গে ৩০ বছর মেয়াদি গঙ্গা নদীর পানি বণ্টন চুক্তি করে। এ ছাড়াও ঐতিহাসিক পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তি চুক্তি করে বিশ্বের বুকে নতুন করে নিজেকে পরিচিত করেন শেখ হাসিনা।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ক্ষমতায় থাকাকালে ২০১৫ সালে নেদারল্যান্ডসের হেগে অবস্থিত স্থায়ী আদালতে ভারতের কাছ থেকে বাংলাদেশ বঙ্গোপসাগরে বিরোধপূর্ণ ২৫ হাজার ৬০২ বর্গকিলোমিটারের মধ্যে ১৯ হাজার ৪৬৭ হাজার পরিমাণ অঞ্চল জিতে নেয়। ২০১২ সালে বাংলাদেশ সফলভাবে মিয়ানমারের সঙ্গেও বিরোধপূর্ণ সমুদ্রসীমার মামলা জয় করে। বিশ্বে বাংলাদেশ সেই অল্পসংখ্যক দেশের মধ্যে একটি, যারা মিলেনিয়াম ডেভেলপমেন্ট গোল (এমডিজি) বাস্তবায়নে অসাধারণ সাফল্য দেখিয়েছে। এই সাফল্যের জন্য অনুমিতভাবেই বাংলাদেশ এবং বাংলাদেশের রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা বহু আন্তর্জাতিক পুরস্কার ও স্বীকৃতি অর্জন করেছেন। ২০১৫ সালের অক্টোবরে বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশগুলোর (এলডিসি) চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয় বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায়। এ সবকিছু সম্ভব হয়েছে ১৬ কোটি বাংলাদেশির 'চ্যাম্পিয়ন' প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কল্যাণে।
জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক
মন্তব্য করুন