- ফিচার
- পদ্মাপাড়ে আনন্দময় দিন
পদ্মাপাড়ে আনন্দময় দিন

পদ্মাপাড়ে ফটোসেশনে পুরান ঢাকার সুহৃদরা
সকাল থেকেই আকাশে মেঘের আনাগোনা কিছুটা চিন্তায় ফেলে দিয়েছিল আমাদের। শুক্রবার আমাদের পূর্বনির্ধারিত আনন্দ ভ্রমণ যেন ভেস্তে না যায়। কিন্তু মেঘ হটিয়ে উজ্জ্বল প্রখর আলো আমাদের যাত্রা সুগম করে। পুরান ঢাকার ইস্টবেঙ্গল ইনস্টিটিউশনের ৯৫ ব্যাচের সুহৃদ পলাশ খানের নেতৃত্বে স্কুলের সব বন্ধুদের সহযোগিতায় মুন্সীগঞ্জের ঘোড়দৌড় সংলগ্ন একটি রিসোর্টে সারাদেশ থেকে এসএসসি ৯৫ ব্যাচের প্রায় ৪৫০ জনের অংশগ্রহণে ব্যতিক্রমধর্মী সমাবেশের আয়োজন করে পুরান ঢাকার সুহৃদদের কয়েকজন।
নির্ধারিত স্পটে ভোর থেকেই দলে দলে আসতে শুরু করেন। প্রথমেই ট্রলার দিয়ে পদ্মার চরে পৌঁছাতে হয়েছে সবাইকে। রিসোর্টের স্বত্বাধিকারী রঞ্জু, সুহৃদ নুরুল আমিন খান তপু ও শুভ দাসসহ অনেকেই অভ্যর্থনা জানান। সুন্দর বাগান, ফুল-ফলের গাছের সমাহারের সঙ্গে ভেতরে ঢুকতেই কাঠের বানানো ছোট ছোট পরিপাটি টংঘর যে সবার মন কাড়ে। মাছরাঙা, গাংচিল, বাবুই, টুনটুনি ইত্যাদি নাম দিয়ে সুন্দর নামকরণ করা হয়েছে প্রতিটি ঘরের। পদ্মার জলঘেরা পশ্চিমে বসার ব্যবস্থা। দক্ষিণ দিকটায় পদ্মার ঢেউ আছড়ে পড়ছে। বিশাল রিসোর্টের পাশ ঘেঁষে জাহাজ নৌকা জেলেদের নৌকা চলাচল করছে। একটু দূরেই দেখা মিলছে পদ্মা সেতু। মোট কথা, একটা দারুণ দৃশ্যপট। সবাই সুহৃদদের কাছ থেকে টোকেন সংগ্রহ করে। তপ্ত দুপুরে অনেকেই পদ্মার পানিতে ঝাপাঝাপি শুরু করে দেয়। কেউ আবার ঘুড়ি নিয়ে ছোটে মাঠে। সঙ্গে ছবি তোলার ব্যস্ততা তো আছেই। পরিচয় পর্ব, দুপুরের খাওয়া শেষে মঞ্চে ওঠেন শিল্পীরা। সুহৃদ রনির কণ্ঠে গান দিয়ে শুরু হয় সংগীত আয়োজন। সেই সুরে সুর মেলায় সবাই। চলে দীর্ঘক্ষণ। এবার বাড়ি ফেরার পালা।
সভাপতি সুহৃদ সমাবেশ, পুরান ঢাকা
নির্ধারিত স্পটে ভোর থেকেই দলে দলে আসতে শুরু করেন। প্রথমেই ট্রলার দিয়ে পদ্মার চরে পৌঁছাতে হয়েছে সবাইকে। রিসোর্টের স্বত্বাধিকারী রঞ্জু, সুহৃদ নুরুল আমিন খান তপু ও শুভ দাসসহ অনেকেই অভ্যর্থনা জানান। সুন্দর বাগান, ফুল-ফলের গাছের সমাহারের সঙ্গে ভেতরে ঢুকতেই কাঠের বানানো ছোট ছোট পরিপাটি টংঘর যে সবার মন কাড়ে। মাছরাঙা, গাংচিল, বাবুই, টুনটুনি ইত্যাদি নাম দিয়ে সুন্দর নামকরণ করা হয়েছে প্রতিটি ঘরের। পদ্মার জলঘেরা পশ্চিমে বসার ব্যবস্থা। দক্ষিণ দিকটায় পদ্মার ঢেউ আছড়ে পড়ছে। বিশাল রিসোর্টের পাশ ঘেঁষে জাহাজ নৌকা জেলেদের নৌকা চলাচল করছে। একটু দূরেই দেখা মিলছে পদ্মা সেতু। মোট কথা, একটা দারুণ দৃশ্যপট। সবাই সুহৃদদের কাছ থেকে টোকেন সংগ্রহ করে। তপ্ত দুপুরে অনেকেই পদ্মার পানিতে ঝাপাঝাপি শুরু করে দেয়। কেউ আবার ঘুড়ি নিয়ে ছোটে মাঠে। সঙ্গে ছবি তোলার ব্যস্ততা তো আছেই। পরিচয় পর্ব, দুপুরের খাওয়া শেষে মঞ্চে ওঠেন শিল্পীরা। সুহৃদ রনির কণ্ঠে গান দিয়ে শুরু হয় সংগীত আয়োজন। সেই সুরে সুর মেলায় সবাই। চলে দীর্ঘক্ষণ। এবার বাড়ি ফেরার পালা।
সভাপতি সুহৃদ সমাবেশ, পুরান ঢাকা
মন্তব্য করুন