বই নিয়ে বিস্ময়কর ও মজার তথ্যের শেষ নেই। এমনই কিছু তথ্য এখানে তুলে ধরা হলো-
১. বিশ্বের বৃহত্তম লাইব্রেরি হলো লাইব্রেরি অব কংগ্রেস। ৭০ মাইল বেগে একটি গাড়ি চালিয়ে গেলে লাইব্রেরির বইগুলো পার হতে সময় লাগবে ৮ ঘণ্টা।
২. বই পড়া মানুষের আলঝেইমার রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা অপেক্ষাকৃত কম।
৩. পড়ার ভীতিতে ভোগেন অনেকেই। এই ভীতির নাম 'অ্যাবিবলিওফোবিয়া'।
৪. মাথাপিছু বই পাঠের দিকে শীর্ষে হলো আইসল্যান্ড।
৫. হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের লাইব্রেরিতে মানুষের চামড়া দিয়ে বাঁধাই করা চারটি আইনের বই আছে।
৬. ব্রাজিলের কারাগারে একটি বই পাঠের জন্য চার দিন সাজা মওকুফ হয়।
৭. যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট থিওডর রুজভেল্ট প্রতিদিন একটি করে বই পড়তেন।
৮. ভিক্টর হুগোর 'লা মিজারেবল' বইয়ে একটি দীর্ঘ বাক্য আছে ৮২৩ শব্দের।
৯. ভার্জিনিয়া উলফ তাঁর সব বই দাঁড়িয়ে লিখেছিলেন।
১০. সর্বাধিক দামে বিক্রীত বই হলো লিওনার্দো দ্য ভিঞ্চির 'কোডেক্স লেইচেস্টার', যা কিনেছেন বিল গেটস।
১১. যুক্তরাষ্ট্রে সবচেয়ে বেশি নিষিদ্ধ হওয়া বই 'হ্যারি পটার'।
১২. যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ফ্রাঙ্কলিন রুজভেল্ট প্রতিদিন গড়ে একটি বই পড়তেন।
১৩. সবচেয়ে বেশি চুরি হওয়া বইটি হলো 'বাইবেল'।
১৪. নরওয়েতে কোনো বই প্রকাশ করলে সরকার এক হাজার কপি কিনে নেবে। শিশুতোষ বই হলে দেড় হাজার কপি; যা যাবে দেশের লাইব্রেরিগুলোতে।
১৫. মার্ক টোয়েনের 'অ্যাডভেঞ্চার অব টম সয়ার' টাইপরাইটারে লেখা পৃথিবীর প্রথম বই।
১৬. মাথাপিছু বই পাঠের দিকে শীর্ষে হলো আইসল্যান্ড। আইসল্যান্ডের মানুষ ক্রিসমাসে নিজেদের ঐতিহ্য অনুযায়ী বই আদান-প্রদান করে।
১৭. লেভ তলস্তয়ের বিশাল উপন্যাস 'ওয়ার অ্যান্ড পিস'-এর পাণ্ডুলিপি তাঁর স্ত্রী সাতবার হাতে লিখে কপি করেছিলেন।
১৮. বিশ্বের সবচেয়ে বেশি বিক্রি হওয়া ফিকশন চার্লস ডিকেন্সের 'এ টেল অব টু সিটিজ'।
১৯. বিশ্বের বৃহত্তম বইয়ের দোকান নিউইয়র্কের 'বার্নস অ্যান্ড নোবল'। দোকানের বইয়ের তাকগুলো একটার পর একটা সাজালে দৈর্ঘ্য হবে ১২ মাইলের মতো।
২০. ব্রিটেনের ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি বই পড়েছেন সেখানকার ৯১ বছর বয়সী নারী লুইজ ব্রাউন। তিনি পড়েছেন ২৫ হাজার বই। া

বিষয় : বৃহত্তম বইয়ের দোকান বার্নস অ্যান্ড নোবল

মন্তব্য করুন