- ফিচার
- শতবর্ষী চিকিৎসক
শতবর্ষী চিকিৎসক

ডা. হাওয়ার্ড টাকার। যুক্তরাষ্ট্রের ওহাইওর বর্ষীয়ান চিকিৎসক। ১৯২২ সালের ১০ জুলাই জন্মগ্রহণ করা টাকার ইতোমধ্যে শতবর্ষে পা দিয়েছেন। তবে থেমে যাননি তিনি। এখনও রোগীদের স্বাস্থ্যসেবায় ব্যস্ত সময় পার করছেন। তিনি একজন নিউরোলজিস্ট। গত ৭৫ বছর মানুষের চিকিৎসায় আত্মনিয়োগ করেছেন। এখনও জীবনকে উদযাপন করে যাচ্ছেন। মানুষের সেবায় নিজেকে নিয়োজিত রেখে অবসরকে না করেছেন ডা. টাকার।
২০২১ সাল। টাকারের বয়স তখন ৯৮ বছর ২৩১ দিন। গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসের ওয়েবসাইট অনুসারে ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২১, আমেরিকার ওহাইওতে বসবাসরত ডা. হাওয়ার্ড টাকার 'বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক ডাক্তার' হিসেবে বিবেচিত হন। গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস কর্তৃপক্ষকে ডা. টাকার বলেন, 'গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসের কাছ থেকে পাওয়া এ স্বীকৃতিকে আমি খুবই সম্মানজনক একটি স্বীকৃতি হিসেবে গ্রহণ করছি এবং এটি আমার দীর্ঘ, শান্তিময় ও সুখী জীবনের আরও একটি অর্জন হয়ে থাকবে।'
ডা. হাওয়ার্ড টাকারের স্ত্রী সুর বয়স ৮৯ বছর। তিনি একজন মনোচিকিৎসক। তাঁরা চার সন্তানের জনক-জননী। যাঁদের তিনজন অ্যাটর্নি এবং একজন ডাক্তার।
চলতি বছরের জুলাইয়ে ১০০তম জন্মদিন পালন করার পরপরই তিনি কভিডে আক্রান্ত হন। তা সত্ত্বেও ঘরে বসে জুম মিটিংয়ের মাধ্যমে রোগীদের পরামর্শ দিয়েছেন তিনি।
১৯৪৭ সালে তিনি অবওজ স্ট্রিট ইউনিভার্সিটি কলেজ থেকে ডক্টর অব মেডিসিন ডিগ্রি নিয়ে স্নাতক পাস করেন। তিনি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় নৌবাহিনীতে তালিকাভুক্ত হন। কোরিয়ান যুদ্ধের সময় আটলান্টিক দ্বীপের নিউরোলজিস্ট প্রধান হিসেবেও কাজ করেন তিনি। সে যাত্রা যেন থেমে নেই। সামান্য কুঁজো হয়ে একা হেঁটেই মানুষের সেবা করছেন। প্র্যাকটিসে যাচ্ছেন। সকাল ৯টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত রোগীদের চিকিৎসায় নিজেকে নিয়োজিত রেখেছেন। বর্তমানে এ দৃষ্টান্ত সৃষ্টিকারী ক্লিভল্যান্ডের সেন্ট ভিনসেন্ট চ্যারিটি মেডিকেল সেন্টারে পড়ান। তাঁর ভেতরে নেই কোনো আক্ষেপ, ক্ষোভ কিংবা হতাশা। তিনি নিজের জীবন নিয়ে খুশি। বেঁচে থাকাটাকে তিনি পুরস্কার মনে করছেন। া
২০২১ সাল। টাকারের বয়স তখন ৯৮ বছর ২৩১ দিন। গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসের ওয়েবসাইট অনুসারে ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২১, আমেরিকার ওহাইওতে বসবাসরত ডা. হাওয়ার্ড টাকার 'বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক ডাক্তার' হিসেবে বিবেচিত হন। গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস কর্তৃপক্ষকে ডা. টাকার বলেন, 'গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসের কাছ থেকে পাওয়া এ স্বীকৃতিকে আমি খুবই সম্মানজনক একটি স্বীকৃতি হিসেবে গ্রহণ করছি এবং এটি আমার দীর্ঘ, শান্তিময় ও সুখী জীবনের আরও একটি অর্জন হয়ে থাকবে।'
ডা. হাওয়ার্ড টাকারের স্ত্রী সুর বয়স ৮৯ বছর। তিনি একজন মনোচিকিৎসক। তাঁরা চার সন্তানের জনক-জননী। যাঁদের তিনজন অ্যাটর্নি এবং একজন ডাক্তার।
চলতি বছরের জুলাইয়ে ১০০তম জন্মদিন পালন করার পরপরই তিনি কভিডে আক্রান্ত হন। তা সত্ত্বেও ঘরে বসে জুম মিটিংয়ের মাধ্যমে রোগীদের পরামর্শ দিয়েছেন তিনি।
১৯৪৭ সালে তিনি অবওজ স্ট্রিট ইউনিভার্সিটি কলেজ থেকে ডক্টর অব মেডিসিন ডিগ্রি নিয়ে স্নাতক পাস করেন। তিনি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় নৌবাহিনীতে তালিকাভুক্ত হন। কোরিয়ান যুদ্ধের সময় আটলান্টিক দ্বীপের নিউরোলজিস্ট প্রধান হিসেবেও কাজ করেন তিনি। সে যাত্রা যেন থেমে নেই। সামান্য কুঁজো হয়ে একা হেঁটেই মানুষের সেবা করছেন। প্র্যাকটিসে যাচ্ছেন। সকাল ৯টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত রোগীদের চিকিৎসায় নিজেকে নিয়োজিত রেখেছেন। বর্তমানে এ দৃষ্টান্ত সৃষ্টিকারী ক্লিভল্যান্ডের সেন্ট ভিনসেন্ট চ্যারিটি মেডিকেল সেন্টারে পড়ান। তাঁর ভেতরে নেই কোনো আক্ষেপ, ক্ষোভ কিংবা হতাশা। তিনি নিজের জীবন নিয়ে খুশি। বেঁচে থাকাটাকে তিনি পুরস্কার মনে করছেন। া
মন্তব্য করুন