- শিল্প-বাণিজ্য
- এলপিজির সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন দর নির্ধারণের সুপারিশ
এলপিজির সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন দর নির্ধারণের সুপারিশ

নির্দিষ্ট দর না রেখে এলপিজির সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন দর নির্ধারণের সুপারিশ এসেছে এ খাতের ওপর আয়োজিত এক ওয়েবিনারে। সম্প্রতি জি-গ্যাস ‘বাংলাদেশে এলপিজির গতিপ্রকৃতি’ শিরোনামে এ আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়। বুধবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে যা জানানো হয়।
নাওইদ রশিদ বলেন, গ্রাহক পর্যায়ে এলপিজির দাম সাধ্যের মধ্যে রাখতে হলে সরকারের উচিত বিদ্যুৎ খাতসহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় খাতে ভর্তুকি দেওয়া। তা ছাড়া বছর বছর এলপিজির দাম সমন্বয় করা আরেকটি সমাধান হতে পারে। নতুবা আকস্মিক ২০ থেকে ৩০ শতাংশ মূল্যবৃদ্ধি হলে গ্রাহকের ওপর এর নেতিবাচক প্রভাব পড়ে।
জাকারিয়া জালাল বলেন, এলপিজি খাতে ইতোমধ্যে অতিবিনিয়োগ হয়ে গেছে। অতিবিনিয়োগের কারণে এ খাত তীব্র প্রতিযোগিতার মুখোমুখি হচ্ছে। বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনের (বিইআরসি) সঙ্গে এলপিজি খাতের বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর দামের পার্থক্য নিয়ে কথা বলেন জাকারিয়া।
তিনি জানান, ডলারের দামের ওপর এলপিজির মূল্য নির্ধারণ নির্ভর করে। ফলে নির্দিষ্ট কোনো দর না দিয়ে যদি ডিরেকটিভ প্রাইস (সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন) ঠিক করে দেওয়া হয়, তাহলে বাজারে এলপিজির মূল্য স্থিতিশীল থাকবে।
মন্তব্য করুন