- আন্তর্জাতিক
- আফগানিস্তানে খোঁড়া হচ্ছে কবরের পর কবর
আফগানিস্তানে খোঁড়া হচ্ছে কবরের পর কবর

আফগানিস্তানের পূর্বাঞ্চলীয় পাকতিয়া ও খোস্ত প্রদেশে গতকাল বুধবার স্থানীয় সময় ভোরে ঘটে যাওয়া ৬ দশমিক ১ মাত্রার ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা হাজার ছাড়িয়েছে। নিহতদের সমাধিস্থ করতে এই দুই প্রদেশে একের পর এক কবর খোঁড়া হচ্ছে বলে জানিয়েছে এ দুই প্রদেশের প্রাদেশিক কর্তৃপক্ষ। এদিকে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তার আশ্বাস দিয়েছে ইরান। খবর বিবিসি ও এএফপির।
আফগানে ক্ষমতাসীন তালেবান সরকারের তথ্য ও সংস্কৃতি বিভাগের পাকতিয়া শাখার প্রধান মোহাম্মদ আমিন হুজায়ফা বলেন, ভূমিকম্পে এই পাকতিয়া প্রদেশেই অন্তত ১ হাজার মানুষ নিহত হয়েছেন। তাদের সমাধিস্থ করতে এখানে একের পর এক কবর খুঁড়তে হচ্ছে।
পাকতিয়ার বর্তমান পরিস্থিতি সম্পর্কে তিনি বলেন, সকাল থেকে বৃষ্টি হচ্ছে। এখানকার প্রায় সব বাড়িঘর সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে গেছে। ধ্বংসস্তূপের ভেতর এখনও লোকজন আটকা পড়ে আছে। বৃষ্টির জন্য উদ্ধারকাজে গতি আনা যাচ্ছে না।
পাকতিয়া প্রদেশের দুর্গম পার্বত্য অনেক অঞ্চলের হতাহতের খবর এখনও এসে পৌঁছায়নি। সেসব অঞ্চলের সংবাদ এলে নিহতের সংখ্যা আরও বাড়বে বলে এএফপিকে জানিয়েছেন হুজায়ফা।
পাকতিয়ার এক উপজাতি নেতা ইয়াকুব মানজুর জানিয়েছেন, সরকারি দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিভাগের কর্মীদের পাশাপাশি স্থানীয় লোকজনও ব্যাপকভাবে অংশ নিচ্ছেন উদ্ধার তৎপরতায়।
এদিকে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় ত্রাণ ও উদ্ধার তৎপরতা চালাতে প্রস্তুতির কথা জানিয়েছে ইরান। ইরান দূতাবাস আফগান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে আনুষ্ঠানিকভাবে এ তথ্য জানিয়েছে বলে জানা গেছে। ইরানের রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি পাকতিয়া প্রদেশে উদ্ধার ও ত্রাণ তৎপরতায় অংশ নিতে প্রস্তুত।
আফগানে ক্ষমতাসীন তালেবান সরকারের তথ্য ও সংস্কৃতি বিভাগের পাকতিয়া শাখার প্রধান মোহাম্মদ আমিন হুজায়ফা বলেন, ভূমিকম্পে এই পাকতিয়া প্রদেশেই অন্তত ১ হাজার মানুষ নিহত হয়েছেন। তাদের সমাধিস্থ করতে এখানে একের পর এক কবর খুঁড়তে হচ্ছে।
পাকতিয়ার বর্তমান পরিস্থিতি সম্পর্কে তিনি বলেন, সকাল থেকে বৃষ্টি হচ্ছে। এখানকার প্রায় সব বাড়িঘর সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে গেছে। ধ্বংসস্তূপের ভেতর এখনও লোকজন আটকা পড়ে আছে। বৃষ্টির জন্য উদ্ধারকাজে গতি আনা যাচ্ছে না।
পাকতিয়া প্রদেশের দুর্গম পার্বত্য অনেক অঞ্চলের হতাহতের খবর এখনও এসে পৌঁছায়নি। সেসব অঞ্চলের সংবাদ এলে নিহতের সংখ্যা আরও বাড়বে বলে এএফপিকে জানিয়েছেন হুজায়ফা।
পাকতিয়ার এক উপজাতি নেতা ইয়াকুব মানজুর জানিয়েছেন, সরকারি দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিভাগের কর্মীদের পাশাপাশি স্থানীয় লোকজনও ব্যাপকভাবে অংশ নিচ্ছেন উদ্ধার তৎপরতায়।
এদিকে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় ত্রাণ ও উদ্ধার তৎপরতা চালাতে প্রস্তুতির কথা জানিয়েছে ইরান। ইরান দূতাবাস আফগান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে আনুষ্ঠানিকভাবে এ তথ্য জানিয়েছে বলে জানা গেছে। ইরানের রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি পাকতিয়া প্রদেশে উদ্ধার ও ত্রাণ তৎপরতায় অংশ নিতে প্রস্তুত।
মন্তব্য করুন