- আন্তর্জাতিক
- চতুর্থ দফা ভোটেও শীর্ষে সুনাক দ্বিতীয় ট্রাস
চতুর্থ দফা ভোটেও শীর্ষে সুনাক দ্বিতীয় ট্রাস

যুক্তরাজ্যের পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী হওয়ার দৌড়ে আরও এগিয়ে গেছেন দেশটির সাবেক অর্থমন্ত্রী ভারতীয় বংশোদ্ভূত ঋষি সুনাক। এরই মধ্যে কনজারভেটিভ পার্টির (টরি) পার্লামেন্ট সদস্যদের (এমপি) চতুর্থ দফার ভোটাভুটিতে আগের মতোই বিশাল ব্যবধানে বিজয়ী হয়েছেন তিনি। চতুর্থ দফার ভোটে ঋষি সুনাক ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী লিজ ট্রাস রান অফ ভোটের জন্য নির্বাচিত হয়েছেন। জুনিয়র বাণিজ্যমন্ত্রী পেনি মরডেন্ট সবচেয়ে কম ভোট পেয়ে প্রধানমন্ত্রী হওয়ার রেস থেকে বাদ পড়েছেন। খবর বিবিসির।
গতকাল বুধবারের ভোটাভুটিতে ঋষি সুনাক সর্বোচ্চ সংখ্যক ১৩৭ ভোট পেয়েছেন। এর মাধ্যমে প্রমাণিত হলো, ব্রিটিশ এমপিরা ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী হিসেবে সুনাকের ওপরেই আস্থা রাখছেন। গতকালের ভোটে অবিশ্বাস্য রকমভাবে পেনি মরডেন্টকে টপকে দ্বিতীয় হয়েছেন লিজ ট্রাস। তিনি পেয়েছেন ১১৩ ভোট। ১০৫ ভোট পেয়ে তালিকার একেবারে নিচে অবস্থান করায় প্রতিযোগিতা থেকে বাদ পড়েছেন পেনি মরডেন্ট। বাদ পড়ার পর গণমাধ্যমকে মরডেন্ট বলেন, 'আমরা সবাই একসঙ্গে এগিয়ে যাব।'
প্রধানমন্ত্রী নির্বাচনের জন্য চূড়ান্তভাবে নির্বাচিত ঋষি সুনাক ও লিজ ট্রাসের মধ্যে ভোটাভুটি হবে এবার। আগামী ৫ সেপ্টেম্বরের মধ্যে টরি পার্টির এক লাখ ৬০ হাজার সদস্য এই দু'জনকে ভোট দেবেন। তাঁদের দু'জনের মধ্য থেকে একজন দলটির নেতা নির্বাচিত হবেন এবং তিনিই বসবেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর আসনে।
বুধবার ভোটের ফল ঘোষণা হওয়ার পর আনন্দে মেতে ওঠে সুনাক শিবির। তাঁরা একে অপরকে আলিঙ্গনের মাধ্যমে জয় উদযাপন করেন। সুনাকের সমর্থক হিসেবে পরিচিত সাবেক মন্ত্রী লিয়াম ফক্স বলেন, এই জয় অবিশ্বাস্য। সবকিছু ঠিক থাকলে সুনাকই প্রধানমন্ত্রী হতে যাচ্ছেন। তিনি একজন উদ্যমী ও ভালো মনের মানুষ এবং অবশ্যই অভিজ্ঞতাসম্পন্ন। তিনি মুক্তবাজার অর্থনীতিতে বিশ্বাস করেন। তাঁর উচিত হবে, এখন থেকেই সব ধরনের বিতর্ক এড়িয়ে চলা।
এর আগে মঙ্গলবার ক্ষমতাসীন কনজারভেটিভ পার্টির এমপিদের ভোটাভুটিতে সর্বোচ্চ ১১৮ জন এমপির ভোট পেয়ে শীর্ষ অবস্থান দখলে রাখেন ঋষি সুনাক। ওই ভোটাভুটিতে ৯২ ভোট পেয়ে দ্বিতীয় স্থান ধরে রাখেন পেনি মরডেন্ট। আর লিজ ট্রাস পেয়েছিলেন ৮৫ ভোট। সামগ্রিকভাবে সবচেয়ে কম ৫৯ ভোট পাওয়ায় প্রধানমন্ত্রী হওয়ার প্রতিদ্বন্দ্বিতা থেকে ছিটকে পড়েন কেমি বাডেনোচ।
গতকাল বুধবারের ভোটাভুটিতে ঋষি সুনাক সর্বোচ্চ সংখ্যক ১৩৭ ভোট পেয়েছেন। এর মাধ্যমে প্রমাণিত হলো, ব্রিটিশ এমপিরা ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী হিসেবে সুনাকের ওপরেই আস্থা রাখছেন। গতকালের ভোটে অবিশ্বাস্য রকমভাবে পেনি মরডেন্টকে টপকে দ্বিতীয় হয়েছেন লিজ ট্রাস। তিনি পেয়েছেন ১১৩ ভোট। ১০৫ ভোট পেয়ে তালিকার একেবারে নিচে অবস্থান করায় প্রতিযোগিতা থেকে বাদ পড়েছেন পেনি মরডেন্ট। বাদ পড়ার পর গণমাধ্যমকে মরডেন্ট বলেন, 'আমরা সবাই একসঙ্গে এগিয়ে যাব।'
প্রধানমন্ত্রী নির্বাচনের জন্য চূড়ান্তভাবে নির্বাচিত ঋষি সুনাক ও লিজ ট্রাসের মধ্যে ভোটাভুটি হবে এবার। আগামী ৫ সেপ্টেম্বরের মধ্যে টরি পার্টির এক লাখ ৬০ হাজার সদস্য এই দু'জনকে ভোট দেবেন। তাঁদের দু'জনের মধ্য থেকে একজন দলটির নেতা নির্বাচিত হবেন এবং তিনিই বসবেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর আসনে।
বুধবার ভোটের ফল ঘোষণা হওয়ার পর আনন্দে মেতে ওঠে সুনাক শিবির। তাঁরা একে অপরকে আলিঙ্গনের মাধ্যমে জয় উদযাপন করেন। সুনাকের সমর্থক হিসেবে পরিচিত সাবেক মন্ত্রী লিয়াম ফক্স বলেন, এই জয় অবিশ্বাস্য। সবকিছু ঠিক থাকলে সুনাকই প্রধানমন্ত্রী হতে যাচ্ছেন। তিনি একজন উদ্যমী ও ভালো মনের মানুষ এবং অবশ্যই অভিজ্ঞতাসম্পন্ন। তিনি মুক্তবাজার অর্থনীতিতে বিশ্বাস করেন। তাঁর উচিত হবে, এখন থেকেই সব ধরনের বিতর্ক এড়িয়ে চলা।
এর আগে মঙ্গলবার ক্ষমতাসীন কনজারভেটিভ পার্টির এমপিদের ভোটাভুটিতে সর্বোচ্চ ১১৮ জন এমপির ভোট পেয়ে শীর্ষ অবস্থান দখলে রাখেন ঋষি সুনাক। ওই ভোটাভুটিতে ৯২ ভোট পেয়ে দ্বিতীয় স্থান ধরে রাখেন পেনি মরডেন্ট। আর লিজ ট্রাস পেয়েছিলেন ৮৫ ভোট। সামগ্রিকভাবে সবচেয়ে কম ৫৯ ভোট পাওয়ায় প্রধানমন্ত্রী হওয়ার প্রতিদ্বন্দ্বিতা থেকে ছিটকে পড়েন কেমি বাডেনোচ।
মন্তব্য করুন