- আন্তর্জাতিক
- নির্দেশে পণ্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ হবে?
নির্দেশে পণ্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ হবে?

সম্প্রতি শেষ হয়েছে তিন দিনের জেলা প্রশাসক (ডিসি) সম্মেলন। ২৬ জানুয়ারি সমকালে প্রকাশিত একটি সংবাদের শিরোনাম- 'পণ্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে কঠোর পদক্ষেপের নির্দেশ'। ডিসিরা এ নির্দেশনা কতটুকু বাস্তবায়ন করবেন, তা সময়ই বলে দেবে। তবে তাঁরা যদি পদক্ষেপ নেন, নিয়মিত বাজার মনিটরিংয়ের ব্যবস্থা করেন, তাহলে সাধারণ ক্রেতা সুফল পাবেন। উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার পর কঠিন ভর্তিযুদ্ধে উত্তীর্ণ হয়ে একজন শিক্ষার্থী সুযোগ পান বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার। আমাদের দেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে প্রায় ৭০ শতাংশ শিক্ষার্থী আসেন মধ্যবিত্ত ও নি-ম্নমধ্যবিত্ত পরিবার থেকে। বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির পর তাঁরা তাঁদের খরচ চালান টিউশনি বা খণ্ডকালীন চাকরি করে। পণ্যমূল্য ক্রমে বৃদ্ধি পাওয়ায় এসব শিক্ষার্থীর জীবন কঠিন হয়ে উঠেছে।
পণ্যমূল্য বাড়লেও টিউশনির টাকা বাড়েনি। আগে একটি টিউশনিতে চার হাজার টাকা পেয়ে ভালোভাবে মাস কেটে যেত। কিন্তু এখন চার হাজার টাকায় চলে না। খাবার বাবদেই খরচ হয় তিন হাজার টাকা। টিউশনিতে যাতায়াতসহ অন্যান্য খরচ তো আছেই। শুধু তাই নয়, পণ্যমূল্যের এমন হঠাৎ বৃদ্ধির প্রভাব পড়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগুলোর ডাইনিং ও ক্যাফেটারিয়াতে। এখানকার পরিচালকরা বাধ্য হচ্ছেন খাদ্যের দাম বাড়াতে।
দেশের সর্বোচ্চ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মেধাবী শিক্ষার্থীরা দুশ্চিন্তায় ঠিকমতো পড়াশোনা এবং গবেষণায় মনোযোগ দিতে পারছেন না। এ বিষয়ে দ্রুত সমাধান করার জন্য সংশ্নিষ্ট কর্তৃপক্ষের উদ্যোগ নেওয়া উচিত, যাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের হল ও ক্যাফেটারিয়াতে কম মূল্যে মানসম্মত খাদ্য সরবরাহ সম্ভব হয়। জেলা প্রশাসকরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের আশপাশের বাজার তদারকিতে বিশেষ টিম গঠন করলে শিক্ষার্থীরা সুফল পাবেন।
শিক্ষার্থী, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়
পণ্যমূল্য বাড়লেও টিউশনির টাকা বাড়েনি। আগে একটি টিউশনিতে চার হাজার টাকা পেয়ে ভালোভাবে মাস কেটে যেত। কিন্তু এখন চার হাজার টাকায় চলে না। খাবার বাবদেই খরচ হয় তিন হাজার টাকা। টিউশনিতে যাতায়াতসহ অন্যান্য খরচ তো আছেই। শুধু তাই নয়, পণ্যমূল্যের এমন হঠাৎ বৃদ্ধির প্রভাব পড়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগুলোর ডাইনিং ও ক্যাফেটারিয়াতে। এখানকার পরিচালকরা বাধ্য হচ্ছেন খাদ্যের দাম বাড়াতে।
দেশের সর্বোচ্চ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মেধাবী শিক্ষার্থীরা দুশ্চিন্তায় ঠিকমতো পড়াশোনা এবং গবেষণায় মনোযোগ দিতে পারছেন না। এ বিষয়ে দ্রুত সমাধান করার জন্য সংশ্নিষ্ট কর্তৃপক্ষের উদ্যোগ নেওয়া উচিত, যাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের হল ও ক্যাফেটারিয়াতে কম মূল্যে মানসম্মত খাদ্য সরবরাহ সম্ভব হয়। জেলা প্রশাসকরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের আশপাশের বাজার তদারকিতে বিশেষ টিম গঠন করলে শিক্ষার্থীরা সুফল পাবেন।
শিক্ষার্থী, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়
মন্তব্য করুন