আজ মুজিববর্ষে আমার মনে পড়ে
পাঞ্জাবের মিয়ানওয়ালি কারাগারের কথা,
যে পাখি তার ছোট্ট জানালায় এসে গান
গাইতো তার নাম ছিল স্বাধীনতা।
আজ মুজিববর্ষে আমার মনে পড়ে
কুড়িগ্রামের বীরাঙ্গনা টেপরি রানির
যুদ্ধশিশু সুধীরকে, কল্পনায় দেখি
শাদা শাড়ি জড়িয়ে টেপরি আজও
কাঁদছেন সামাজিক অপমানে,
আর সুধীর তার মা'কে ভাত বেড়ে দিয়ে
ডাকছেন আয় মা গো খেতে।
আজ মুজিববর্ষে আমার মনে পড়ে
বরিশালের শহীদ মিনারের পাদদেশে
দাঁড়িয়ে ছোটবেলায় ঘোর চোখে দেখা
বঙ্গবন্ধুর জীবন ঘিরে রচিত অনুষ্ঠানমালা,
আর সুনসান রাস্তায় বাড়ি ফিরতে ফিরতে
ভাবা বড় হয়ে আমি সত্যিকারের মানুষ হবো।
আমি জানি আমি কোনোদিন সে মিয়ানওয়ালি
কারাগারের পাখি, সুধীর কিংবা বাংলাদেশি হতে
পারবো না বঙ্গবন্ধুর অস্তিত্ব ছাড়া; কিন্তু তিনি
যতদিন বাংলার শেকড়ে প্রবাহিত থাকবেন
ততদিন আমার মানুষ হওয়ার স্বপ্ন বেঁচে থাকবে।
পাঞ্জাবের মিয়ানওয়ালি কারাগারের কথা,
যে পাখি তার ছোট্ট জানালায় এসে গান
গাইতো তার নাম ছিল স্বাধীনতা।
আজ মুজিববর্ষে আমার মনে পড়ে
কুড়িগ্রামের বীরাঙ্গনা টেপরি রানির
যুদ্ধশিশু সুধীরকে, কল্পনায় দেখি
শাদা শাড়ি জড়িয়ে টেপরি আজও
কাঁদছেন সামাজিক অপমানে,
আর সুধীর তার মা'কে ভাত বেড়ে দিয়ে
ডাকছেন আয় মা গো খেতে।
আজ মুজিববর্ষে আমার মনে পড়ে
বরিশালের শহীদ মিনারের পাদদেশে
দাঁড়িয়ে ছোটবেলায় ঘোর চোখে দেখা
বঙ্গবন্ধুর জীবন ঘিরে রচিত অনুষ্ঠানমালা,
আর সুনসান রাস্তায় বাড়ি ফিরতে ফিরতে
ভাবা বড় হয়ে আমি সত্যিকারের মানুষ হবো।
আমি জানি আমি কোনোদিন সে মিয়ানওয়ালি
কারাগারের পাখি, সুধীর কিংবা বাংলাদেশি হতে
পারবো না বঙ্গবন্ধুর অস্তিত্ব ছাড়া; কিন্তু তিনি
যতদিন বাংলার শেকড়ে প্রবাহিত থাকবেন
ততদিন আমার মানুষ হওয়ার স্বপ্ন বেঁচে থাকবে।
মন্তব্য করুন