পুষ্টিগুণ এবং শরীরিক উপকারিতার দিক থেকে দেখতে গেলে বাদামের কোনো বিকল্প হয় না বললেই চলে।

ওজন নিয়ন্ত্রণ :অনেক উচ্চমাত্রার ক্যালরিসম্পন্ন খাবারের তুলনায় সামান্য পরিমাণ বাদাম আপনার দৈনন্দিন প্রয়োজনের ক্যালরি পূরণে সক্ষম।

কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ :বাদাম শরীরের জন্য সবচেয়ে খারাপ কোলেস্টেরল 'এলডিএল' কমিয়ে দেয় এবং ভালো কোলেস্টেরল বা 'এইচডিএল' বাড়াতে সাহায্য করে। এভাবে বাদাম রক্তে কোলেস্টেরলের তারতম্য ঠিক রাখে। সঙ্গে হৃদযন্ত্রের করোনারি ধমনিতে যে কোনো প্রতিবন্ধকতা দূর করতে সহায়তা করে।
স্ট্রোকের ঝুঁকি কমায় :বাদামে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে খনিজ ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা স্ট্রোক এবং হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়। পাশাপাশি বাদাম বিষণ্ণতা কমাতে সাহায্য করে।

ক্যান্সার প্রতিরোধ :বাদাম টিউমারের বৃদ্ধিজনিত ক্যান্সারের বিরুদ্ধে কাজ করে। গবেষণায় দেখা যায়, সপ্তাহে কমপক্ষে দু'বার বাদাম খেলে পুরুষদের ২৭ শতাংশ ও নারীদের ৫৮ শতাংশ পর্যন্ত কোলন ক্যান্সারের ঝুঁকি কম থাকে।

ডায়াবেটিস কমায় :বাদামে প্রচুর পরিমাণে ম্যাঙ্গানিজ, ভিটামিন বি-৩, ফলিক এসিড ও প্রোটিন রয়েছে। ম্যাঙ্গানিজ হার্টের জন্য খুব ভালো। বাদাম খনিজের দারুণ উৎস।