উনবিংশ শতাব্দীর বাংলা ও বাঙালির সমাজ সংস্কার ও উন্নয়নে ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের অবদান অসামান্য। বাংলার পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর সামাজিক মুক্তির জন্য আন্দোলনের পাশাপাশি বাংলা ভাষা বিকাশে তিনি যে মেধাদীপ্ত অবদান রেখে গেছেন, তা চিরকালের। বাংলা গদ্যের অন্যতম পথিকৃৎ তিনি। তৎকালীন বাংলার শিক্ষাক্ষেত্রে পাঠ্যক্রমের যুগোপযোগী সংস্কার, পাঠ্যপুস্তক রচনা ও প্রকাশ ছাড়াও যে গুরুত্বপূর্ণ সমাজ সংস্কারের জন্য তিনি বাঙালি জীবনে অমর হয়ে আছেন, তা হলো- বিধবা বিবাহ চালু, বহুবিবাহ ও বাল্যবিবাহ নিষিদ্ধ এবং নারীশিক্ষা বিস্তারের জন্য আন্দোলন। সাহিত্য, শিক্ষা, সমাজ সংস্কার ও জনহিতৈষী বিস্তর জ্ঞান ও অগাধ পাণ্ডিত্যের মুকুটস্বরূপ তাকে 'বিদ্যাসাগর' উপাধিতে ভূষিত করা হয়। বিদ্যাসাগরের শ্রমঘন মেধাচর্চা বাঙালি জীবনে শতাব্দী পরম্পরার অন্ধকার ভাঙা আলোর রেখা নিয়ে আসে।
আজীবন নিরলস পরিশ্রম ও জ্ঞানসাধনার মাধ্যমে স্বদেশ ও নিজ জাতির অগ্রযাত্রায় নিয়োজিত এই ব্যক্তিত্বের দ্বিশততম জন্মবার্ষিকী ২৬ সেপ্টেম্বর।  এ উপলক্ষে তাঁকে নিয়ে বিশেষ আয়োজন...
সূচিপত্র
শ্রদ্ধাঞ্জলি: সৈয়দ শামসুল হক
সাহসী জনপদের কথাকার
হাবিব আনিসুর রহমান -৪-৫
প্রচ্ছদ
বিদ্যাসাগর: অন্যতম শ্রেষ্ঠ বাঙালি
বিশ্বজিৎ ঘোষ -৬-৭
বাঙালির প্রথাভাঙা প্রথম শিক্ষক
ফারজানা সিদ্দিকা -৮-১০
পদাবলি -১১
কাজল বন্দ্যোপাধ্যায়
রেজাউদ্দিন স্টালিন
মিজানুর রহমান বেলাল
গল্প
মৌটুসির বাবা
সালেহা চৌধুরী -১২-১৩

ধারাবাহিক: তুমুল গাঢ় সমাচার
বঙ্গবন্ধুর গণতান্ত্রিক সমাজতন্ত্র
বাহাত্তরের সংবিধান ও সমতামুখী সমাজের আকাঙ্ক্ষা
বিনায়ক সেন -১৪-১৫