
আধ ঘণ্টার মধ্যেই করোনা শনাক্ত করবে জাপান
প্রকাশ: ১৪ মে ২০ । ২১:২১
অনলাইন ডেস্ক

করোনাভাইরাস আক্রান্তদের দ্রুত চিহ্নিতকরণে বুধবার অ্যান্টিজেন পরীক্ষার অনুমোদন দিয়েছে জাপানের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।
অ্যান্টিজেন পরীক্ষায় মাত্র ৩০ মিনিটেই করোনা পজিটিভ শনাক্ত করা যাবে। সময় কম লাগার কারণে জাপানে করোনা পরীক্ষার হার বাড়বে। খবর ইন্ডিয়া ডট কমের
পিসিআর পরীক্ষা হচ্ছে বর্তমানে কোভিড-১৯ সংক্রমণ শনাক্তকরণের প্রাথমিক পদ্ধতি। নতুন অ্যান্টিজেন কিট ব্যবহারের জন্য পিসিআর পরীক্ষার মতো বিশেষ দক্ষতা থাকা অপরিহার্য নয়। পিসিআর পরীক্ষার ফল বেরোতে ৪ থেকে ৬ ঘণ্টা পর্যন্ত সময় লেগে যায়। সেখানে অ্যান্টিজেন পরীক্ষায় বড়জোর আধঘণ্টা সময় লাগছে।
তবে এই অ্যান্টিজেন পরীক্ষা কিন্তু পিসিআর পরীক্ষার মতো নির্ভুল নয়। কারণ, সব ধরনের সংক্রমণ শনাক্ত করতে সক্ষম নয়।
টোকিয়ো, কানাগাওয়া, ওসাকা, হোক্কাইদো ছাড়াও উচ্চ সংক্রমণের হার যেখানে বেশি, করোনা পরীক্ষায় এই কিট কাজে লাগানো হবে। করোনাভাইরাস হাসপাতালগুলির বহির্বিভাগে এই কিটেই পজিটিভ কি না, পরীক্ষা করা হবে।
এই কিটের প্রস্তুতকারক কোম্পানি ফুজি-রেবিয়ো জানিয়েছে, এক সপ্তাহে ২ লক্ষ করে কিটের জোগান দিতে তারা সক্ষম।
অ্যান্টিজেন টেস্ট কী ভাবে চালানো হবে, কাদের পরীক্ষা করতে হবে, সে বিষয়ে একটি নির্দেশিকাও তৈরি করছে জাপান সরকার।
অ্যান্টিজেন পরীক্ষায় মাত্র ৩০ মিনিটেই করোনা পজিটিভ শনাক্ত করা যাবে। সময় কম লাগার কারণে জাপানে করোনা পরীক্ষার হার বাড়বে। খবর ইন্ডিয়া ডট কমের
পিসিআর পরীক্ষা হচ্ছে বর্তমানে কোভিড-১৯ সংক্রমণ শনাক্তকরণের প্রাথমিক পদ্ধতি। নতুন অ্যান্টিজেন কিট ব্যবহারের জন্য পিসিআর পরীক্ষার মতো বিশেষ দক্ষতা থাকা অপরিহার্য নয়। পিসিআর পরীক্ষার ফল বেরোতে ৪ থেকে ৬ ঘণ্টা পর্যন্ত সময় লেগে যায়। সেখানে অ্যান্টিজেন পরীক্ষায় বড়জোর আধঘণ্টা সময় লাগছে।
তবে এই অ্যান্টিজেন পরীক্ষা কিন্তু পিসিআর পরীক্ষার মতো নির্ভুল নয়। কারণ, সব ধরনের সংক্রমণ শনাক্ত করতে সক্ষম নয়।
টোকিয়ো, কানাগাওয়া, ওসাকা, হোক্কাইদো ছাড়াও উচ্চ সংক্রমণের হার যেখানে বেশি, করোনা পরীক্ষায় এই কিট কাজে লাগানো হবে। করোনাভাইরাস হাসপাতালগুলির বহির্বিভাগে এই কিটেই পজিটিভ কি না, পরীক্ষা করা হবে।
এই কিটের প্রস্তুতকারক কোম্পানি ফুজি-রেবিয়ো জানিয়েছে, এক সপ্তাহে ২ লক্ষ করে কিটের জোগান দিতে তারা সক্ষম।
অ্যান্টিজেন টেস্ট কী ভাবে চালানো হবে, কাদের পরীক্ষা করতে হবে, সে বিষয়ে একটি নির্দেশিকাও তৈরি করছে জাপান সরকার।
© সমকাল ২০০৫ - ২০২৩
সম্পাদক : আলমগীর হোসেন । প্রকাশক : আবুল কালাম আজাদ
টাইমস মিডিয়া ভবন (৫ম তলা) | ৩৮৭ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা - ১২০৮ । ফোন : ৫৫০২৯৮৩২-৩৮ | বিজ্ঞাপন : +৮৮০১৭১৪০৮০৩৭৮ | ই-মেইল: samakalad@gmail.com