খুলনায় গণটিকার প্রশিক্ষণ নিচ্ছেন ৬ শতাধিক ভ্যাক্সিনেটর

প্রকাশ: ০৩ আগস্ট ২১ । ১৮:৩৯ | আপডেট: ০৩ আগস্ট ২১ । ১৮:৪৯

খুলনা ব্যুরো

ছবি: ফাইল

খুলনা জেলা ও মহানগরীতে গণটিকার প্রস্তুতি কার্যক্রমের অংশ হিসেবে ইতোমধ্যে জেলার ৬৮টি ইউনিয়ন ও নগরীর ৩১টি ওয়ার্ডের জন্য ৬ শতাধিক ভ্যাক্সিনেটরের প্রশিক্ষণ কার্যক্রম চলছে। 

আগামী ৭ আগস্ট থেকে নগরী ও জেলার ২৯৭টি কেন্দ্রে একযোগে টিকা কার্যক্রম শুরু হবে।

সিভিল সার্জনের কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, জেলার ৬৮টি ইউনিয়নে ৩টি করে মোট ২০৪টি কেন্দ্রে টিকা দেওয়া হবে। নগরীর ৩১টি ওয়ার্ডে কেন্দ্র ৯৩টি। প্রতি কেন্দ্রে দুই জন করে ভ্যাক্সিনেটর এবং ৩ জন স্বেচ্ছাসেবক দায়িত্ব পালন করবেন। আগামী ৭ আগস্ট থেকে প্রতিদিন সকাল ৯টা থেকে বিকাল ৩টা পর্যন্ত টিকা দেওয়া হবে। 

প্রতিদিন প্রতিটি কেন্দ্রে ২০০ ব্যক্তি টিকা পাবেন। নগরীতে মর্ডানা ও ইউনিয়নে সিনোফার্মার টিকা দেওয়া হবে বলে জানা গেছে।

এ ব্যাপারে খুলনার সিভিল সার্জন ডা. নিয়াজ মোহাম্মদ জানান, টিকাগ্রহণের জন্য অবশ্যই জাতীয় পরিচয়পত্র সঙ্গে নিয়ে আসতে হবে। টিকা গ্রহণের পর 

টিকাগ্রহীতাকে একটি টিকা কার্ড দেওয়া হবে। এই কার্ড দেখিয়ে তিনি দ্বিতীয় ডোজ নিতে আসবেন। টিকাগ্রহীতাদের তথ্য অনলাইনে আপলোডের জন্য প্রতিটি কেন্দ্রে একজন করে ডাটা এন্ট্রি অপারেটর দায়িত্ব পালন করবেন।

তিনি আরো জানান, গণটিকার জন্য সব টিকা এখনও খুলনায় পৌঁছেনি। টিকা প্রাপ্তির সঙ্গে সঙ্গে তা প্রতিটি উপজেলায় পাঠিয়ে দেওয়া হবে। উপজেলা থেকে প্রতিদিন সকালে টিকা ইউনিয়নের কেন্দ্রে যাবে।

কেসিসির প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. এ কে এম আবদুল্লাহ জানান, কেসিসি'র স্বাস্থ্য ভবনে ২৮ হাজার ৩৯ ডোজ মর্ডানা ও ৫ হাজার ৪৭৮ ডোজ সিনোফার্মার টিকা মজুদ রয়েছে। ইতিমধ্যে ভ্যাক্সিনেটরদের প্রশিক্ষণ সম্পন্ন হয়ে। এখন নির্দেশনা অনুযায়ী টিকা প্রদান করা হবে বলে জানান তিনি।  

© সমকাল ২০০৫ - ২০২৩

সম্পাদক : মোজাম্মেল হোসেন । প্রকাশক : আবুল কালাম আজাদ

টাইমস মিডিয়া ভবন (৫ম তলা) | ৩৮৭ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা - ১২০৮ । ফোন : ৫৫০২৯৮৩২-৩৮ | বিজ্ঞাপন : +৮৮০১৭১৪০৮০৩৭৮ | ই-মেইল: samakalad@gmail.com