
রিবন্ডিংয়ের পর চুলের যত্ন
প্রকাশ: ০৭ সেপ্টেম্বর ২২ । ০০:০০ | প্রিন্ট সংস্করণ
--

মডেল :আনিকা মীম ছবি :মারুফ হোসাইন
সোজা ও সুন্দর চুল পেতে অধিকাংশ নারী একাধিকবার চুল রিবন্ডিং করে থাকেন। রিবন্ডিংয়ের পর চুলের চাই বিশেষ যত্ন। নয়তো অল্প দিনেই চুল পড়া বেড়ে যায় এবং চুল নিষ্প্রাণ ও রুক্ষ হয়ে যায়। রিবন্ডিংয়ের পর চুলের যত্ন কী হবে, তা নিয়ে লিখেছেন আসমাউল হুসনা
জন্মগতভাবে সবার চুল সোজা ও ঝলমলে হয় না। মানুষের দৈহিক গড়ন অনুযায়ী চুলের ধরনেরও বেশ পার্থক্য দেখা যায়। কারোর চুল কোঁকড়া তো কারও সোজা, কারও চুল ঘন, কারোর পাতলা। অনেকে কোঁকড়া চুল খুব একটা পছন্দ করেন না। কারণ কোঁকড়া চুলে জট হয় বেশি। ফলে চুল ভাঙা-পড়ার পরিমাণও বেশি। এসব বিড়ম্বনা থেকে মুক্তি পেতে এখন চুল রিবন্ডিং করার প্রবণতা বেড়েছে বহুগুণে। রিবন্ডিং করলেই কাজ শেষ হয় না। চুলের স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য সঠিক যত্ন নিতে হয়।
রাজিয়'স মেকওভারের রূপ বিশেষজ্ঞ রাজিয়া সুলতানা বলেন, রিবন্ডিং বর্তমানে খুবই জনপ্রিয়। বিশেষ করে অফিসগামী নারী ও কলেজপড়ুয়া শিক্ষার্থীরা সময় বাঁচাতে এবং নিজেদের গুছিয়ে উপস্থাপন করতে চুল রিবন্ডিং করান। এ ক্ষেত্রে চুলের ধরন ও পরিমাণের ওপর ভিত্তি করে একেক রকম রিবন্ডিং করা হয়।
রিবন্ডিংয়ের ধরন
মিল্ক্ক রিবন্ডিং :আগে নানা রকম কেমিক্যাল ব্যবহার বা কালার করা হয়েছে- এমন চুলের জন্য মিল্ক্ক রিবন্ডিং অত্যন্ত উপকারী। কেননা মিল্ক্ক রিবন্ডিংয়ের ফর্মুলায় ৭০ শতাংশই দুধ ব্যবহার করা হয় এবং এর সঙ্গে ভিটামিন 'এ', 'বি', 'ডি' ও 'ই' সলিউশন মিশ্রিত থাকে; যা চুলকে স্বাস্থ্যোজ্জ্বল করে তোলে। রুক্ষ চুল হয়ে উঠে আরও কোমল ও নরম। চুলের স্বাস্থ্য ঠিক রাখতে এবং ড্যামেজ রিপেয়ার করতে এটি কার্যকরী।
সেমি রিবন্ডিং :চুলে ন্যাচারাল লুক রাখতে সেমি রিবন্ডিং করা হয়। সাধারণত সব ধরনের চুলে এটি করা যায়। যাদের চুল কম কিন্তু ফোলা ফোলা তাদের জন্য এটি উত্তম। এটি চুলকে একদম সোজা ও ঝরঝরে করে তোলে। এটি করতে সময়ও কম লাগে; তাই খরচও অনেকটাই কম।
গ্লোজি রিবন্ডিং :ঝাঁকড়া চুলের জন্য গ্লোজি রিবন্ডিং বেশ কার্যকর। এটি কেমিক্যাল ও তাপের সমন্বয় করে চুল চকচকে ও সোজা করে। ঘন ও ফোলা চুলকে বাধ্য করতে যে চাপ ও তাপ ব্যবহার করা হয়, তা চুলকে অনেকটা দুর্বল করে দেয়। তাই গেল্গাজি রিবন্ডিংয়ের তিন দিনের মাথায় প্রোটিন ট্রিটমেন্ট নিতে হবে এবং মাথায় রাখতে হবে এ চুলে কোনো রকম চাপ দেওয়া যাবে না।
ভলিউম রিবন্ডিং :আপনার চুল যদি হয়ে থাকে পাতলা, রুক্ষ, স্টিফ তাহলে ভলিউম রিবন্ডিংই আপনার চুলের জন্য উপযুক্ত। কেননা পাতলা চুলে অন্যান্য রিবন্ডিং করলে চুল আরও পাতলা দেখায়। যাদের অল্প চুল তারা ভলিউম রিবন্ডিং করতে পারেন। এতে ব্যবহূত কেমিক্যাল চুপসে যাওয়া চুলকে প্রাণোজ্জ্বল করবে। এতে থাকা ময়েশ্চারাইজার চুলকে করে তুলবে আরও কোমল ও সতেজ।
ক্যারেটিন রিবন্ডিং :এই রিবন্ডিং ফর্মুলায় অনেক বেশি কেমিক্যাল রয়েছে। এতে ব্যবহূত কেমিক্যালের বেশিরভাগ উপাদানই চুলকে ময়েশ্চারাইজ করে।
চুলের সৌন্দর্য বাড়াতে রিবন্ডিং যেমন কার্যকর, তেমন ক্ষতিকরও। রিবন্ডিংয়ে চুল চেপে চেপে সোজা করা হয় বলে চুল দুর্বল হয়ে যায়। তাই রিবন্ডিং করার পর যথাযথ যত্ন না নিলে চুলের আগা ভাঙা ও ঝরে যাওয়ার মতো সমস্যা দেখা দেয়।
যেভাবে যত্ন নেবেন
রিবন্ডিংয়ের পর চুল সুস্থ ও সুন্দর রাখতে কী কী করতে হবে, তা জানতে চাইলে রূপ বিশেষজ্ঞ রাজিয়া সুলতানা জানান-
ভেজা চুল ৭০-৮০ শতাংশ শুকিয়ে যাওয়ার পর আঁচড়াতে হবে। কেননা ভেজা অবস্থায় চুলের গোড়া নরম থাকে। রিবন্ডিংয়ের পর চুল এমনিতেও দুর্বল হয়ে যায়। তাই এ সময় চুলে ভাঙা ও ঝরে যাওয়ার সুযোগ বেশি। দিনে অন্তত দু'বার মোটা দাঁতের চিরুনি দিয়ে চুল ভালোভাবে আঁচড়ে নিতে হবে। তবে চুল শুকাতে হেয়ার ড্রায়ার যতটা সম্ভব কম ব্যবহার করাই ভালো।
সপ্তাহে অন্তত দুদিন শ্যাম্পুর সঙ্গে কন্ডিশনার লাগাতে হবে। এ ক্ষেত্রে রিবন্ডিং চুলের জন্য বিশেষভাবে তৈরি শ্যাম্পু ও কন্ডিশনার ব্যবহার করুন। কন্ডিশনার ব্যবহারের সময় খেয়াল রাখতে হবে এটা যেন শুধু চুলেই লাগে। কোনোভাবেই চুলের গোড়ায় লাগানো যাবে না।
চুলের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে মেথি, মধু, কলা ও অল্প পরিমাণে লেবুর রস বা টক দই মিশিয়ে প্যাক বানিয়ে চুলে লাগান।
রিবন্ডিং চুলের জন্য তেল খুবই উপকারী। নারকেল তেল বা আমন্ড তেলের সঙ্গে ভিটামিন-ই মিশিয়ে রাতে চুলে লাগিয়ে নিন। অথবা পানিতে আমলকী ফুটিয়ে তেলের সঙ্গে মিশিয়ে চুলে লাগিয়ে নিন। তবে চুলে তেল লাগিয়ে রাখতে অস্বস্তি হলে গোসলের আগে লাগিয়ে কিছুক্ষণ রেখে শ্যাম্পু করে নিন।
রিবন্ডিং চুল ভেঙে যাওয়া রোধ করতে হেয়ার সিরাম লাগাতে হবে।
কোনোভাবেই প্রথম এক মাস বেঁধে রাখা যাবে না রিবন্ডিং করা চুল। এতে চুলে ভাঁজ পরে যেতে পারে।
চুল রিবন্ডিং করার পর তিন দিন পর্যন্ত পানিসহ কোনো প্রকারের প্যাক লাগানো যাবে না। তিন দিন পর একটি ট্রিটমেন্ট নিতে হবে এবং রিবন্ডিং চুলের যত্নে মাসে একবার একটি করে ট্রিটমেন্ট নিতে হবে।
রিবন্ডিং করা চুল ঠিকমতো যত্ন না নিলে প্রাণহীন দেখায়। তাই চুলের উজ্জ্বলতা বাড়াতে ও সিল্ক্কি করতে হেয়ার মাস্ক ব্যবহার করুন। সপ্তাহে এক দিন বা দু'দিন শ্যাম্পু করার পর চুল হালকা ভেজা অবস্থায় এটি ব্যবহার করুন। এ ক্ষেত্রে চুল শ্যাম্পু করার পর কয়েক ভাগে ভাগ করে নিয়ে মাস্ক লাগিয়ে নিন। এরপর ১৫-২০ মিনিট অপেক্ষা করে হালকা ম্যাসাজ করে ধুয়ে ফেলুন।
অন্তত ১৫ দিন পর পর হেয়ার স্পা করুন। স্পা ক্রিম কিনে অথবা ২ টেবিল চামচ মধু ও ২ টেবিল চামচ দুধ মিশিয়ে লাগিয়ে নিন। ১০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন।
মাসে ২ বার প্রোটিন ট্রিটমেন্ট খুবই প্রয়োজন। ঘরে বসে খুব সহজেই করা যায় এটি। ডিম, মধু, নারিকেল তেল মিশিয়ে চুলে লাগিয়ে নিন। ৩০ মিনিট অপেক্ষা করে শ্যাম্পু করে ফেলুন।
চুলে ভালো রাখতে যতটা সম্ভব রোদ ও তাপ এড়িয়ে চলুন। া
জন্মগতভাবে সবার চুল সোজা ও ঝলমলে হয় না। মানুষের দৈহিক গড়ন অনুযায়ী চুলের ধরনেরও বেশ পার্থক্য দেখা যায়। কারোর চুল কোঁকড়া তো কারও সোজা, কারও চুল ঘন, কারোর পাতলা। অনেকে কোঁকড়া চুল খুব একটা পছন্দ করেন না। কারণ কোঁকড়া চুলে জট হয় বেশি। ফলে চুল ভাঙা-পড়ার পরিমাণও বেশি। এসব বিড়ম্বনা থেকে মুক্তি পেতে এখন চুল রিবন্ডিং করার প্রবণতা বেড়েছে বহুগুণে। রিবন্ডিং করলেই কাজ শেষ হয় না। চুলের স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য সঠিক যত্ন নিতে হয়।
রাজিয়'স মেকওভারের রূপ বিশেষজ্ঞ রাজিয়া সুলতানা বলেন, রিবন্ডিং বর্তমানে খুবই জনপ্রিয়। বিশেষ করে অফিসগামী নারী ও কলেজপড়ুয়া শিক্ষার্থীরা সময় বাঁচাতে এবং নিজেদের গুছিয়ে উপস্থাপন করতে চুল রিবন্ডিং করান। এ ক্ষেত্রে চুলের ধরন ও পরিমাণের ওপর ভিত্তি করে একেক রকম রিবন্ডিং করা হয়।
রিবন্ডিংয়ের ধরন
মিল্ক্ক রিবন্ডিং :আগে নানা রকম কেমিক্যাল ব্যবহার বা কালার করা হয়েছে- এমন চুলের জন্য মিল্ক্ক রিবন্ডিং অত্যন্ত উপকারী। কেননা মিল্ক্ক রিবন্ডিংয়ের ফর্মুলায় ৭০ শতাংশই দুধ ব্যবহার করা হয় এবং এর সঙ্গে ভিটামিন 'এ', 'বি', 'ডি' ও 'ই' সলিউশন মিশ্রিত থাকে; যা চুলকে স্বাস্থ্যোজ্জ্বল করে তোলে। রুক্ষ চুল হয়ে উঠে আরও কোমল ও নরম। চুলের স্বাস্থ্য ঠিক রাখতে এবং ড্যামেজ রিপেয়ার করতে এটি কার্যকরী।
সেমি রিবন্ডিং :চুলে ন্যাচারাল লুক রাখতে সেমি রিবন্ডিং করা হয়। সাধারণত সব ধরনের চুলে এটি করা যায়। যাদের চুল কম কিন্তু ফোলা ফোলা তাদের জন্য এটি উত্তম। এটি চুলকে একদম সোজা ও ঝরঝরে করে তোলে। এটি করতে সময়ও কম লাগে; তাই খরচও অনেকটাই কম।
গ্লোজি রিবন্ডিং :ঝাঁকড়া চুলের জন্য গ্লোজি রিবন্ডিং বেশ কার্যকর। এটি কেমিক্যাল ও তাপের সমন্বয় করে চুল চকচকে ও সোজা করে। ঘন ও ফোলা চুলকে বাধ্য করতে যে চাপ ও তাপ ব্যবহার করা হয়, তা চুলকে অনেকটা দুর্বল করে দেয়। তাই গেল্গাজি রিবন্ডিংয়ের তিন দিনের মাথায় প্রোটিন ট্রিটমেন্ট নিতে হবে এবং মাথায় রাখতে হবে এ চুলে কোনো রকম চাপ দেওয়া যাবে না।
ভলিউম রিবন্ডিং :আপনার চুল যদি হয়ে থাকে পাতলা, রুক্ষ, স্টিফ তাহলে ভলিউম রিবন্ডিংই আপনার চুলের জন্য উপযুক্ত। কেননা পাতলা চুলে অন্যান্য রিবন্ডিং করলে চুল আরও পাতলা দেখায়। যাদের অল্প চুল তারা ভলিউম রিবন্ডিং করতে পারেন। এতে ব্যবহূত কেমিক্যাল চুপসে যাওয়া চুলকে প্রাণোজ্জ্বল করবে। এতে থাকা ময়েশ্চারাইজার চুলকে করে তুলবে আরও কোমল ও সতেজ।
ক্যারেটিন রিবন্ডিং :এই রিবন্ডিং ফর্মুলায় অনেক বেশি কেমিক্যাল রয়েছে। এতে ব্যবহূত কেমিক্যালের বেশিরভাগ উপাদানই চুলকে ময়েশ্চারাইজ করে।
চুলের সৌন্দর্য বাড়াতে রিবন্ডিং যেমন কার্যকর, তেমন ক্ষতিকরও। রিবন্ডিংয়ে চুল চেপে চেপে সোজা করা হয় বলে চুল দুর্বল হয়ে যায়। তাই রিবন্ডিং করার পর যথাযথ যত্ন না নিলে চুলের আগা ভাঙা ও ঝরে যাওয়ার মতো সমস্যা দেখা দেয়।
যেভাবে যত্ন নেবেন
রিবন্ডিংয়ের পর চুল সুস্থ ও সুন্দর রাখতে কী কী করতে হবে, তা জানতে চাইলে রূপ বিশেষজ্ঞ রাজিয়া সুলতানা জানান-
ভেজা চুল ৭০-৮০ শতাংশ শুকিয়ে যাওয়ার পর আঁচড়াতে হবে। কেননা ভেজা অবস্থায় চুলের গোড়া নরম থাকে। রিবন্ডিংয়ের পর চুল এমনিতেও দুর্বল হয়ে যায়। তাই এ সময় চুলে ভাঙা ও ঝরে যাওয়ার সুযোগ বেশি। দিনে অন্তত দু'বার মোটা দাঁতের চিরুনি দিয়ে চুল ভালোভাবে আঁচড়ে নিতে হবে। তবে চুল শুকাতে হেয়ার ড্রায়ার যতটা সম্ভব কম ব্যবহার করাই ভালো।
সপ্তাহে অন্তত দুদিন শ্যাম্পুর সঙ্গে কন্ডিশনার লাগাতে হবে। এ ক্ষেত্রে রিবন্ডিং চুলের জন্য বিশেষভাবে তৈরি শ্যাম্পু ও কন্ডিশনার ব্যবহার করুন। কন্ডিশনার ব্যবহারের সময় খেয়াল রাখতে হবে এটা যেন শুধু চুলেই লাগে। কোনোভাবেই চুলের গোড়ায় লাগানো যাবে না।
চুলের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে মেথি, মধু, কলা ও অল্প পরিমাণে লেবুর রস বা টক দই মিশিয়ে প্যাক বানিয়ে চুলে লাগান।
রিবন্ডিং চুলের জন্য তেল খুবই উপকারী। নারকেল তেল বা আমন্ড তেলের সঙ্গে ভিটামিন-ই মিশিয়ে রাতে চুলে লাগিয়ে নিন। অথবা পানিতে আমলকী ফুটিয়ে তেলের সঙ্গে মিশিয়ে চুলে লাগিয়ে নিন। তবে চুলে তেল লাগিয়ে রাখতে অস্বস্তি হলে গোসলের আগে লাগিয়ে কিছুক্ষণ রেখে শ্যাম্পু করে নিন।
রিবন্ডিং চুল ভেঙে যাওয়া রোধ করতে হেয়ার সিরাম লাগাতে হবে।
কোনোভাবেই প্রথম এক মাস বেঁধে রাখা যাবে না রিবন্ডিং করা চুল। এতে চুলে ভাঁজ পরে যেতে পারে।
চুল রিবন্ডিং করার পর তিন দিন পর্যন্ত পানিসহ কোনো প্রকারের প্যাক লাগানো যাবে না। তিন দিন পর একটি ট্রিটমেন্ট নিতে হবে এবং রিবন্ডিং চুলের যত্নে মাসে একবার একটি করে ট্রিটমেন্ট নিতে হবে।
রিবন্ডিং করা চুল ঠিকমতো যত্ন না নিলে প্রাণহীন দেখায়। তাই চুলের উজ্জ্বলতা বাড়াতে ও সিল্ক্কি করতে হেয়ার মাস্ক ব্যবহার করুন। সপ্তাহে এক দিন বা দু'দিন শ্যাম্পু করার পর চুল হালকা ভেজা অবস্থায় এটি ব্যবহার করুন। এ ক্ষেত্রে চুল শ্যাম্পু করার পর কয়েক ভাগে ভাগ করে নিয়ে মাস্ক লাগিয়ে নিন। এরপর ১৫-২০ মিনিট অপেক্ষা করে হালকা ম্যাসাজ করে ধুয়ে ফেলুন।
অন্তত ১৫ দিন পর পর হেয়ার স্পা করুন। স্পা ক্রিম কিনে অথবা ২ টেবিল চামচ মধু ও ২ টেবিল চামচ দুধ মিশিয়ে লাগিয়ে নিন। ১০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন।
মাসে ২ বার প্রোটিন ট্রিটমেন্ট খুবই প্রয়োজন। ঘরে বসে খুব সহজেই করা যায় এটি। ডিম, মধু, নারিকেল তেল মিশিয়ে চুলে লাগিয়ে নিন। ৩০ মিনিট অপেক্ষা করে শ্যাম্পু করে ফেলুন।
চুলে ভালো রাখতে যতটা সম্ভব রোদ ও তাপ এড়িয়ে চলুন। া
© সমকাল ২০০৫ - ২০২৩
সম্পাদক : আলমগীর হোসেন । প্রকাশক : আবুল কালাম আজাদ
টাইমস মিডিয়া ভবন (৫ম তলা) | ৩৮৭ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা - ১২০৮ । ফোন : ৫৫০২৯৮৩২-৩৮ | বিজ্ঞাপন : +৮৮০১৭১৪০৮০৩৭৮ | ই-মেইল: samakalad@gmail.com