
পাহাড় কাটায় জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থার নির্দেশ
প্রকাশ: ১০ ফেব্রুয়ারি ২৩ । ০০:০০ | প্রিন্ট সংস্করণ
নবীগঞ্জ (হবিগঞ্জ) প্রতিনিধি

নবীগঞ্জে পাহাড় ও টিলা কাটার সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনগত পদক্ষেপ নিতে জেলা প্রশাসক ও পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিচালককে নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে ব্যবস্থা নেওয়ার চার সপ্তাহের মধ্যে আদালতে অগ্রগতি প্রতিবেদন দাখিলেরও নির্দেশ দেওয়া হয়।
গত বুধবার হিউম্যান রাইটস পিস ফর বাংলাদেশের (এইচআরপিবি) পক্ষে সমকালসহ কয়েকটি পত্রিকায় পাহাড়া কাটা সংক্রান্ত সংবাদসহ একটি আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি আহমেদ সোহেলের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চে শুনানি হয়। শুনানি শেষে আদালত এ আদেশ দেন। আদালতে আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মনজিল মোরসেদ। তাঁর সঙ্গে ছিলেন আইনজীবী রিপন বাড়ৈ ও নাছরিন আক্তার। পরিবেশ অধিদপ্তরের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী আমাতুল করিম।
এইচআরপিবির পক্ষে শুনানিতে আইনজীবী মনজিল মোরসেদ বলেন, সিলেটের বিভিন্ন জায়গায় পাহাড় কাটা বন্ধে দায়ের করা রিট আদালতে চলমান থাকা অবস্থায়ও বিভিন্ন জায়গায় প্রশাসনের নাকের ডগায় পাহাড় ও টিলা কাটা হচ্ছে। তিনি আরও বলেন, আইন থাকলেও দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয় না। যার কারণে পাহাড় কেটে পরিবেশের ক্ষতি সাধন করা হচ্ছে।
পরে সংবাদমাধ্যমকে আইনজীবী মনজিল মোরসেদ জানান, মৌলভীবাজার জেলার কুলাউড়া চা বাগানের ভেতর দিয়ে রাস্তা নির্মাণে টিলা কাটা ও হবিগঞ্জ জেলার নবীগঞ্জ উপজেলার দিনারপুরে পাহাড় কাটার খবর সমকালসহ অন্যান্য সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত হলে এ বিষয়ে একটি সম্পূরক আবেদন দাখিল করে হিউম্যান রাইটস পিস ফর বাংলাদেশ (এইচআরপিবি)। এতে দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার আবেদন জানানো হয়।
এইচআরপিবির আবেদনের শুনানি শেষে হাইকোর্ট মৌলভীবাজার ও হবিগঞ্জ জেলার জেলা প্রশাসক (ডিসি) এবং পরিবেশ অধিদপ্তরের বিভাগীয় পরিচালককে চার সপ্তাহের মধ্যে পাহাড়/টিলা কাটার সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে পরিবেশ সংরক্ষণ আইনের ১৫ ধারা অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে নির্দেশ দেন। একই সঙ্গে আদালতের আদেশ বাস্তবায়ন করে এ বিষয়ে প্রতিবেদন দাখিল করতেও বলা হয়েছে।
গত বুধবার হিউম্যান রাইটস পিস ফর বাংলাদেশের (এইচআরপিবি) পক্ষে সমকালসহ কয়েকটি পত্রিকায় পাহাড়া কাটা সংক্রান্ত সংবাদসহ একটি আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি আহমেদ সোহেলের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চে শুনানি হয়। শুনানি শেষে আদালত এ আদেশ দেন। আদালতে আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মনজিল মোরসেদ। তাঁর সঙ্গে ছিলেন আইনজীবী রিপন বাড়ৈ ও নাছরিন আক্তার। পরিবেশ অধিদপ্তরের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী আমাতুল করিম।
এইচআরপিবির পক্ষে শুনানিতে আইনজীবী মনজিল মোরসেদ বলেন, সিলেটের বিভিন্ন জায়গায় পাহাড় কাটা বন্ধে দায়ের করা রিট আদালতে চলমান থাকা অবস্থায়ও বিভিন্ন জায়গায় প্রশাসনের নাকের ডগায় পাহাড় ও টিলা কাটা হচ্ছে। তিনি আরও বলেন, আইন থাকলেও দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয় না। যার কারণে পাহাড় কেটে পরিবেশের ক্ষতি সাধন করা হচ্ছে।
পরে সংবাদমাধ্যমকে আইনজীবী মনজিল মোরসেদ জানান, মৌলভীবাজার জেলার কুলাউড়া চা বাগানের ভেতর দিয়ে রাস্তা নির্মাণে টিলা কাটা ও হবিগঞ্জ জেলার নবীগঞ্জ উপজেলার দিনারপুরে পাহাড় কাটার খবর সমকালসহ অন্যান্য সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত হলে এ বিষয়ে একটি সম্পূরক আবেদন দাখিল করে হিউম্যান রাইটস পিস ফর বাংলাদেশ (এইচআরপিবি)। এতে দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার আবেদন জানানো হয়।
এইচআরপিবির আবেদনের শুনানি শেষে হাইকোর্ট মৌলভীবাজার ও হবিগঞ্জ জেলার জেলা প্রশাসক (ডিসি) এবং পরিবেশ অধিদপ্তরের বিভাগীয় পরিচালককে চার সপ্তাহের মধ্যে পাহাড়/টিলা কাটার সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে পরিবেশ সংরক্ষণ আইনের ১৫ ধারা অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে নির্দেশ দেন। একই সঙ্গে আদালতের আদেশ বাস্তবায়ন করে এ বিষয়ে প্রতিবেদন দাখিল করতেও বলা হয়েছে।
© সমকাল ২০০৫ - ২০২৩
সম্পাদক : আলমগীর হোসেন । প্রকাশক : আবুল কালাম আজাদ
টাইমস মিডিয়া ভবন (৫ম তলা) | ৩৮৭ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা - ১২০৮ । ফোন : ৫৫০২৯৮৩২-৩৮ | বিজ্ঞাপন : +৮৮০১৭১৪০৮০৩৭৮ | ই-মেইল: samakalad@gmail.com