নেপাল বাংলাদেশের অকৃত্রিম বন্ধু: সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী

প্রকাশ: ১৫ মার্চ ২৩ । ২৩:১২ | আপডেট: ১৫ মার্চ ২৩ । ২৩:১২

সমকাল প্রতিবেদক

বাংলাদেশ-নেপালের কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের ৫০ বছর পূর্তি উদযাপনের অনুষ্ঠানে বক্তব্য দিচ্ছেন সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী। ছবি-সংগৃহীত

সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ বলেছেন, বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধে নেপালের সরকার ও জনগণ আমাদের সর্বতোভাবে সহযোগিতা করেছে। নেপাল বাংলাদেশকে স্বীকৃতি প্রদানকারী বিশ্বের সপ্তম দেশ। নেপাল ও বাংলাদেশের মধ্যে সাংস্কৃতিক বন্ধনও অত্যন্ত দৃঢ়। সাংস্কৃতিক বিনিময় চুক্তির আওতায় দুদেশের মধ্যে নিয়মিত সাংস্কৃতিক বিনিময় পরিচালিত হচ্ছে। বাংলাদেশের পর্যটকদের প্রথম পছন্দ হিমালয়কন্যা নেপাল। সবমিলিয়ে নেপাল বাংলাদেশের অকৃত্রিম বন্ধু।

বুধবার রাতে রাজধানীর শিল্পকলা অ্যাকাডেমির জাতীয় নাট্যশালা মিলনায়তনে বাংলাদেশ ও নেপালের মধ্যকার কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের ৫০ বছর পূর্তি উদযাপনে আয়োজিত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। 

কে এম খালিদ বলেন, হিমালয় থেকে আগত জলরাশি কেবল আমাদের নদ-নদীর দু'কূল ছাপিয়ে বিস্তীর্ণ জনপদকে ভাসিয়ে দেয় না, একইসঙ্গে তা আমাদের ফসলি জমিতে পলি সঞ্চয় করে উর্বর করেও তোলে। তাই নেপালের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক আত্মিক, বৈষয়িক একইসঙ্গে প্রাকৃতিকও।

সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ ও নেপাল একে অপরের দুর্যোগে সবসময় পাশে দাঁড়িয়েছে। বন্ধুর সঙ্গে বন্ধুত্বের এটি একটি প্রকৃষ্ট উদাহরণ। আর পারস্পরিক বন্ধুত্ব ও সম্পর্ক উন্নয়নের অন্যতম প্রধান মাধ্যম হচ্ছে সাংস্কৃতিক বিনিময়। 

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তৃতা করেন বাংলাদেশে নিযুক্ত নেপালের রাষ্ট্রদূত ঘনশ্যাম ভান্ডারী, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি গোলাম কুদ্দুছ, নেপালের পোখারা একাডেমির চ্যান্সেলর পদ্মরাজ ঢাকাল এবং বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির সচিব সালাহউদ্দিন আহাম্মদ। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ-নেপাল ফ্রেন্ডশিপ সোসাইটির সভাপতি লায়ন মশিউর আহমেদ।

© সমকাল ২০০৫ - ২০২৩

সম্পাদক : আলমগীর হোসেন । প্রকাশক : আবুল কালাম আজাদ

টাইমস মিডিয়া ভবন (৫ম তলা) | ৩৮৭ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা - ১২০৮ । ফোন : ৫৫০২৯৮৩২-৩৮ | বিজ্ঞাপন : +৮৮০১৭১৪০৮০৩৭৮ | ই-মেইল: samakalad@gmail.com