- সাহস
- উপকূলে শিশুদের জন্য পাঠাগার
উপকূলে শিশুদের জন্য পাঠাগার

পাঠাগারের বই হাতে শিক্ষার্থীরা ৩ ছবি :অনলাইন
পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া উপজেলার পৌরশহর ও মাছুয়ার খেজুরবাড়িয়া গ্রামের উপকূলীয় শিশুদের জন্য চারটি উপকূল পাঠাগার গড়ে তুলেছে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন 'হাতেখড়ি' ফাউন্ডেশন। জেলেপল্লির শিশুদের জীবনমান উন্নয়নে দীর্ঘদিন ধরে কাজ করছে সংগঠনটি। পাঠ্যপুস্তকের বাইরে বই পড়া থেকে গ্রামাঞ্চলের শিশু-কিশোররা এক প্রকার বঞ্চিতই বটে! এই অবহেলিত শিশু-কিশোরদের হাতে বই তুলে দিতে পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া উপজেলার প্রত্যন্ত গ্রামে গড়ে তোলা হয়েছে স্কুলভিত্তিক এই উপকূল পাঠাগারগুলো। নবনির্মিত এসব পাঠাগারকে ঘিরে বই পড়ার আনন্দে মেতেছে ৭ নম্বর খেজুরবাড়িয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ১৮১ নম্বর উত্তর খেজুরবাড়িয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ৫৬ নম্বর মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ৫৯ নম্বর বকসির ঘটিচোরা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের অসংখ্য শিক্ষার্থী। দেয়াল পেইন্টিং করা স্কুলভিত্তিক এসব পাঠাগারে আছে শতাধিক বই। শিশুতোষ গল্প, ছড়া-কবিতা, সাধারণ জ্ঞান, গণিত, বিজ্ঞানসহ বিভিন্ন বই দীর্ঘদিন ধরে সংগ্রহ করে আসছে সংগঠনের সদস্যরা। এসব বই সংগ্রহের পেছনে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন দেশের অনেক লেখক, কবি ও সাহিত্যানুরাগী।
স্কুল চলাকালে সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত শিশুদের জন্য খোলা থাকে এসব পাঠাগার। পাঠাগারে বই পড়ার পাশাপাশি শিশুরা বাড়িতে নিয়েও পড়তে পারে। পাঠ্যবইয়ের পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের জ্ঞানের ভান্ডার সমৃদ্ধ করার সুযোগ করে দিচ্ছে এসব পাঠাগার- এমনটাই মনে করেন পাঠাগারের উদ্যোক্তারা। ৭ নম্বর উত্তর খেজুরবাড়িয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণির ছাত্রী দোলা হালদার জানায়, 'আমাদের স্কুলে পাঠাগার করায় ক্লাসের বইয়ের পাশাপাশি পাঠাগারের বইগুলো পড়ে আমরা অনেক কিছু শিখতে পারব। এখান থেকে আমরা ছড়া ও গল্পের বই নিতে পারব। আমরা অনেক খুশি হয়েছি।'
৭ নম্বর উত্তর খেজুরবাড়িয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জীবন অধিকারী বলেন, 'হাতেখড়ি ফাউন্ডেশনের এই উদ্যোগ সত্যিই প্রশংসনীয়। আমাদের বিদ্যালয়ে এমন একটি পাঠাগার করায় স্কুলের শিক্ষার্থীরা অনেক উপকৃত হবে।'
স্কুল চলাকালে সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত শিশুদের জন্য খোলা থাকে এসব পাঠাগার। পাঠাগারে বই পড়ার পাশাপাশি শিশুরা বাড়িতে নিয়েও পড়তে পারে। পাঠ্যবইয়ের পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের জ্ঞানের ভান্ডার সমৃদ্ধ করার সুযোগ করে দিচ্ছে এসব পাঠাগার- এমনটাই মনে করেন পাঠাগারের উদ্যোক্তারা। ৭ নম্বর উত্তর খেজুরবাড়িয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণির ছাত্রী দোলা হালদার জানায়, 'আমাদের স্কুলে পাঠাগার করায় ক্লাসের বইয়ের পাশাপাশি পাঠাগারের বইগুলো পড়ে আমরা অনেক কিছু শিখতে পারব। এখান থেকে আমরা ছড়া ও গল্পের বই নিতে পারব। আমরা অনেক খুশি হয়েছি।'
৭ নম্বর উত্তর খেজুরবাড়িয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জীবন অধিকারী বলেন, 'হাতেখড়ি ফাউন্ডেশনের এই উদ্যোগ সত্যিই প্রশংসনীয়। আমাদের বিদ্যালয়ে এমন একটি পাঠাগার করায় স্কুলের শিক্ষার্থীরা অনেক উপকৃত হবে।'
মন্তব্য করুন