
রাজধানীর বিমানবন্দর সড়কে বাসচাপায় দু'জন স্কুল শিক্ষার্থীর নির্মম মৃত্যুতে ২০১৮ সালে সংঘটিত হয় নিরাপদ সড়ক চাই আন্দোলন। বছরের পর বছর ধরে সড়কে মৃত্যু এবং এ নিয়ে সংশ্নিষ্ট দপ্তরগুলোর অবহেলার অতীত জনরোষের বাস্তবতায় দাঁড়িয়ে সহপাঠীদের মৃত্যুর প্রতিবাদে শুরু হয় স্কুলশিক্ষার্থী কিশোর-তরুণদের এই আন্দোলন।
২৯ জুলাই ঢাকার শহীদ রমিজউদ্দিন ক্যান্টনমেন্ট কলেজের শিক্ষার্থীরা বাসের জন্য অপেক্ষা করছিল এবং একটি বাস থামলে সেটাতে ওঠার চেষ্টা করে। সে সময় অন্য দুটি বাস বেশি যাত্রী পাওয়ার জন্যে প্রতিযোগিতা করতে করতে অতিরিক্ত গতিতে এগিয়ে আসে। যার মধ্যে একটি বাস বেপরোয়াভাবে প্রথম বাসের পাশে ফুটপাতে দাঁড়ানো শিক্ষার্থীদের ওপর উঠে যায়, তাতে ২ শিক্ষার্থী নিহত এবং আরও ১২ জন গুরুতর আহত হন। পুলিশ পরে বাস তিনটির চালক, সহকারী এবং ঘাতক বাসের মালিককে গ্রেপ্তার করে।
বিমানবন্দর সড়কের সেই দুর্ঘটনার পর শহীদ রমিজউদ্দিন ও নিকটবর্তী অন্যান্য স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীরা দোষী বাসচালকের বিচারের দাবিতে বিমানবন্দর এলাকায় সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ শুরু করে এবং ঘাতক বাসসহ সড়কের অন্যান্য বাস ভাঙচুর করে। ৩০ ও ৩১ জুলাই তারা নৌমন্ত্রীর পদত্যাগসহ ৯ দফা দাবিতে বিমানবন্দর সড়ক, উত্তরা, মিরপুর, ধানমন্ডি ও মতিঝিলে সড়কে অবস্থান নেয় এবং রেলস্টেশন অবরোধ করে; ফলে ঢাকা থেকে সড়ক ও রেলযোগাযোগ বন্ধ হয়ে নগর অনেকাংশে স্থবির হয়ে পড়ে। পুলিশ সাঁজোয়া যান ও জলকামান নিয়ে ছাত্রদের ধাওয়া ও লাঠিপেটা করে। বিক্ষুব্ধ ছাত্ররা বাস ভাঙচুর করে। তবে তারা অ্যাম্বুলেন্স, স্কুলবাস, হজযাত্রী-বহনকারী গাড়ি ও প্রাইভেটকারকে ছেড়ে দেয়।
এরই ধারাবহিকতায় ১ থেকে ৬ আগস্ট পর্যন্ত সারাদেশে অসংখ্য স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীরা ৯ দফা দাবিতে সড়কে অবস্থান, মানববন্ধন ও অবরোধের মাধ্যমে তাদের বিক্ষোভ জানান দিতে থাকে। ২ আগস্ট সরকার সব স্কুল-কলেজ বন্ধ ঘোষণা করলেও সেদিন ঢাকা, চট্টগ্রাম, রাজশাহী, খুলনা, বরিশাল ও সিলেটসহ দেশের ৪২টি জেলায় শিক্ষার্থীরা রাস্তায় নেমে আসে। 'উই ওয়ান্ট জাস্টিস', 'আমার ভাই কবরে, খুনি কেন বাহিরে' প্রভৃতি স্লোগানে ও প্ল্যাকার্ড নিয়ে তারা সড়ক মুখরিত করে রাখে।
বিক্ষোভের পাশাপাশি শিক্ষার্থীরা শহরের ট্রাফিকও নিয়ন্ত্রণ করতে শুরু করে নতুন এক দৃষ্টান্ত তৈরি করে। তারা শহরের গুরুত্বপূর্ণ মোড়গুলোতে গাড়ি আটকে চালকদের ড্রাইভিং লাইসেন্স, গাড়ির ফিটনেস সনদ ও অন্যান্য কাগজপত্র ঠিকঠাক আছে কিনা তা পরীক্ষা করে; লাইসেন্সহীন চালক ও চলার অনুপযোগী গাড়িগুলো ধরে ট্রাফিক পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে ও তাদের মামলা নিতে বাধ্য করে। শিক্ষার্থীরা লাইসেন্স না থাকায় ও ট্রাফিক আইন ভঙ্গের কারণে বাণিজ্যমন্ত্রী, পানিসম্পদমন্ত্রী, রেলমন্ত্রী, সংসদ সদস্য, বিচারক, পুলিশের ডিআইজি প্রমুখ সরকারি কর্মকর্তাদের গাড়িও আটকে দেয়। পথচারীদের ট্রাফিক নিয়ম মানানো এবং স্থান বিশেষে রাস্তা পরিস্কার ও সংস্কারও করতে দেখা যায় তাদের। সড়কে গাড়িগুলোকে তারা লেন অনুসারে চালনা করে এবং তৈরি করে অ্যাম্বুলেন্স ও অগ্নিনির্বাপণ গাড়ির জন্য ইমার্জেন্সি লেন, যা ছিল বাংলাদেশে এই প্রথম। সাধারণ মানুষ তাদের কার্যক্রমের প্রশংসা করে এবং ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণে পুলিশ তাদের সহায়তা করে; অনেক স্থানে পুলিশ ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে ফুল ও চকলেট বিনিময় হয়। এর মাঝে ১ আগস্ট জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ও শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা আন্দোলনের সমর্থনে মানববন্ধন করেন। ক্রমে ক্রমে ঢাকা, চট্টগ্রাম ও খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় এবং নর্থসাউথ, ইস্টওয়েস্ট, ইন্ডিপেনডেন্ট বিশ্ববিদ্যালয়সহ অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয় ও মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থীরাও মানববন্ধন, ক্লাস বর্জন ও বিক্ষোভের মাধ্যমে আন্দোলনে অংশ নেন। চলচ্চিত্রাভিনেতা ইলিয়াস কাঞ্চনের নিরাপদ সড়ক চাই (নিসচা) সংগঠনসহ অন্যান্য নাগরিক সংগঠনও আন্দোলনের সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করে মানববন্ধন করে; শিক্ষার্থীদের অভিভাবকেরা সম্মতির পাশাপাশি রাস্তায় নেমেও সমর্থন জানান। সরকার আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের ৯ দফা দাবি মেনে নিয়েছে জানিয়ে তাদের ফিরে যেতে বলে; কিন্তু তারা দাবিসমূহ বাস্তবায়ন শুরু না করা পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাবে বলে জানায়। এদিকে ২, ৪, ৫ ও ৬ তারিখ সরকার-সমর্থক বলে অভিযুক্ত যুবকেরা আন্দোলনরত শিক্ষার্থী ও সংবাদ সংগ্রহে যাওয়া সাংবাদিকদের ওপর আক্রমণ করে; সেসব সংঘর্ষে দেড় শতাধিক জন আহত হন; পুলিশ অধিকাংশ ক্ষেত্রে আক্রমণকারীদের প্রতি নির্বিকার থাকলেও বিক্ষোভকারী শিক্ষার্থীদের দমাতে লাঠিচার্জ, কাঁদানে গ্যাস ও রাবার বুলেট ব্যবহার করে। আন্দোলনকারীদের ওপর এরূপ হামলার প্রতিবাদে ও নৌমন্ত্রীর পদত্যাগের দাবিতে ৫ আগস্ট ধানমন্ডিতে বিভিন্ন স্কুল-কলেজ ও প্রধানত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েক হাজার শিক্ষার্থী মিছিল করে। ইস্ট ওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বিমানবন্দর এলাকায় সড়কে অবস্থান নেন। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সহস্রাধিক শিক্ষার্থী সকালে বিক্ষোভ মিছিল করেন এবং রাতে মশাল মিছিল করে সরকারের কাছে ৮ দফা দাবি তুলে ধরেন।
৬ আগস্ট ভারতের যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী এবং ডিএসও সংগঠনের কর্মীরা বাংলাদেশের স্কুলশিক্ষার্থীদের এই আন্দোলনের সমর্থনে বিক্ষোভ মিছিল করে। এছাড়া বহির্বিশ্বে বিভিন্ন দেশে প্রবাসীরাও বিক্ষোভ সমাবেশ করেন। সামগ্রিকভাবে যে আন্দোলন বাংলাদেশের সড়ক ও গণপরিবহন ব্যবস্থায় চলে আসা অনিয়ম ও বিশৃঙ্খলার বিরুদ্ধে গুরুত্বপূর্ণ বার্তা রেখে যেতে সক্ষম হয়।
২৯ জুলাই ঢাকার শহীদ রমিজউদ্দিন ক্যান্টনমেন্ট কলেজের শিক্ষার্থীরা বাসের জন্য অপেক্ষা করছিল এবং একটি বাস থামলে সেটাতে ওঠার চেষ্টা করে। সে সময় অন্য দুটি বাস বেশি যাত্রী পাওয়ার জন্যে প্রতিযোগিতা করতে করতে অতিরিক্ত গতিতে এগিয়ে আসে। যার মধ্যে একটি বাস বেপরোয়াভাবে প্রথম বাসের পাশে ফুটপাতে দাঁড়ানো শিক্ষার্থীদের ওপর উঠে যায়, তাতে ২ শিক্ষার্থী নিহত এবং আরও ১২ জন গুরুতর আহত হন। পুলিশ পরে বাস তিনটির চালক, সহকারী এবং ঘাতক বাসের মালিককে গ্রেপ্তার করে।
বিমানবন্দর সড়কের সেই দুর্ঘটনার পর শহীদ রমিজউদ্দিন ও নিকটবর্তী অন্যান্য স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীরা দোষী বাসচালকের বিচারের দাবিতে বিমানবন্দর এলাকায় সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ শুরু করে এবং ঘাতক বাসসহ সড়কের অন্যান্য বাস ভাঙচুর করে। ৩০ ও ৩১ জুলাই তারা নৌমন্ত্রীর পদত্যাগসহ ৯ দফা দাবিতে বিমানবন্দর সড়ক, উত্তরা, মিরপুর, ধানমন্ডি ও মতিঝিলে সড়কে অবস্থান নেয় এবং রেলস্টেশন অবরোধ করে; ফলে ঢাকা থেকে সড়ক ও রেলযোগাযোগ বন্ধ হয়ে নগর অনেকাংশে স্থবির হয়ে পড়ে। পুলিশ সাঁজোয়া যান ও জলকামান নিয়ে ছাত্রদের ধাওয়া ও লাঠিপেটা করে। বিক্ষুব্ধ ছাত্ররা বাস ভাঙচুর করে। তবে তারা অ্যাম্বুলেন্স, স্কুলবাস, হজযাত্রী-বহনকারী গাড়ি ও প্রাইভেটকারকে ছেড়ে দেয়।
এরই ধারাবহিকতায় ১ থেকে ৬ আগস্ট পর্যন্ত সারাদেশে অসংখ্য স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীরা ৯ দফা দাবিতে সড়কে অবস্থান, মানববন্ধন ও অবরোধের মাধ্যমে তাদের বিক্ষোভ জানান দিতে থাকে। ২ আগস্ট সরকার সব স্কুল-কলেজ বন্ধ ঘোষণা করলেও সেদিন ঢাকা, চট্টগ্রাম, রাজশাহী, খুলনা, বরিশাল ও সিলেটসহ দেশের ৪২টি জেলায় শিক্ষার্থীরা রাস্তায় নেমে আসে। 'উই ওয়ান্ট জাস্টিস', 'আমার ভাই কবরে, খুনি কেন বাহিরে' প্রভৃতি স্লোগানে ও প্ল্যাকার্ড নিয়ে তারা সড়ক মুখরিত করে রাখে।
বিক্ষোভের পাশাপাশি শিক্ষার্থীরা শহরের ট্রাফিকও নিয়ন্ত্রণ করতে শুরু করে নতুন এক দৃষ্টান্ত তৈরি করে। তারা শহরের গুরুত্বপূর্ণ মোড়গুলোতে গাড়ি আটকে চালকদের ড্রাইভিং লাইসেন্স, গাড়ির ফিটনেস সনদ ও অন্যান্য কাগজপত্র ঠিকঠাক আছে কিনা তা পরীক্ষা করে; লাইসেন্সহীন চালক ও চলার অনুপযোগী গাড়িগুলো ধরে ট্রাফিক পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে ও তাদের মামলা নিতে বাধ্য করে। শিক্ষার্থীরা লাইসেন্স না থাকায় ও ট্রাফিক আইন ভঙ্গের কারণে বাণিজ্যমন্ত্রী, পানিসম্পদমন্ত্রী, রেলমন্ত্রী, সংসদ সদস্য, বিচারক, পুলিশের ডিআইজি প্রমুখ সরকারি কর্মকর্তাদের গাড়িও আটকে দেয়। পথচারীদের ট্রাফিক নিয়ম মানানো এবং স্থান বিশেষে রাস্তা পরিস্কার ও সংস্কারও করতে দেখা যায় তাদের। সড়কে গাড়িগুলোকে তারা লেন অনুসারে চালনা করে এবং তৈরি করে অ্যাম্বুলেন্স ও অগ্নিনির্বাপণ গাড়ির জন্য ইমার্জেন্সি লেন, যা ছিল বাংলাদেশে এই প্রথম। সাধারণ মানুষ তাদের কার্যক্রমের প্রশংসা করে এবং ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণে পুলিশ তাদের সহায়তা করে; অনেক স্থানে পুলিশ ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে ফুল ও চকলেট বিনিময় হয়। এর মাঝে ১ আগস্ট জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ও শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা আন্দোলনের সমর্থনে মানববন্ধন করেন। ক্রমে ক্রমে ঢাকা, চট্টগ্রাম ও খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় এবং নর্থসাউথ, ইস্টওয়েস্ট, ইন্ডিপেনডেন্ট বিশ্ববিদ্যালয়সহ অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয় ও মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থীরাও মানববন্ধন, ক্লাস বর্জন ও বিক্ষোভের মাধ্যমে আন্দোলনে অংশ নেন। চলচ্চিত্রাভিনেতা ইলিয়াস কাঞ্চনের নিরাপদ সড়ক চাই (নিসচা) সংগঠনসহ অন্যান্য নাগরিক সংগঠনও আন্দোলনের সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করে মানববন্ধন করে; শিক্ষার্থীদের অভিভাবকেরা সম্মতির পাশাপাশি রাস্তায় নেমেও সমর্থন জানান। সরকার আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের ৯ দফা দাবি মেনে নিয়েছে জানিয়ে তাদের ফিরে যেতে বলে; কিন্তু তারা দাবিসমূহ বাস্তবায়ন শুরু না করা পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাবে বলে জানায়। এদিকে ২, ৪, ৫ ও ৬ তারিখ সরকার-সমর্থক বলে অভিযুক্ত যুবকেরা আন্দোলনরত শিক্ষার্থী ও সংবাদ সংগ্রহে যাওয়া সাংবাদিকদের ওপর আক্রমণ করে; সেসব সংঘর্ষে দেড় শতাধিক জন আহত হন; পুলিশ অধিকাংশ ক্ষেত্রে আক্রমণকারীদের প্রতি নির্বিকার থাকলেও বিক্ষোভকারী শিক্ষার্থীদের দমাতে লাঠিচার্জ, কাঁদানে গ্যাস ও রাবার বুলেট ব্যবহার করে। আন্দোলনকারীদের ওপর এরূপ হামলার প্রতিবাদে ও নৌমন্ত্রীর পদত্যাগের দাবিতে ৫ আগস্ট ধানমন্ডিতে বিভিন্ন স্কুল-কলেজ ও প্রধানত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েক হাজার শিক্ষার্থী মিছিল করে। ইস্ট ওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বিমানবন্দর এলাকায় সড়কে অবস্থান নেন। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সহস্রাধিক শিক্ষার্থী সকালে বিক্ষোভ মিছিল করেন এবং রাতে মশাল মিছিল করে সরকারের কাছে ৮ দফা দাবি তুলে ধরেন।
৬ আগস্ট ভারতের যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী এবং ডিএসও সংগঠনের কর্মীরা বাংলাদেশের স্কুলশিক্ষার্থীদের এই আন্দোলনের সমর্থনে বিক্ষোভ মিছিল করে। এছাড়া বহির্বিশ্বে বিভিন্ন দেশে প্রবাসীরাও বিক্ষোভ সমাবেশ করেন। সামগ্রিকভাবে যে আন্দোলন বাংলাদেশের সড়ক ও গণপরিবহন ব্যবস্থায় চলে আসা অনিয়ম ও বিশৃঙ্খলার বিরুদ্ধে গুরুত্বপূর্ণ বার্তা রেখে যেতে সক্ষম হয়।
মন্তব্য করুন