- শৈলী
- পরিপাটি ঘর
পরিপাটি ঘর

পূজার দিনগুলোতে ঘরে অতিথিদের ভিড় থাকে। বাইরে ঘুরে বেড়ানোর চেয়ে বাড়িতেই উৎসব পালন করেন অনেকে। এ সময় ঘরদোর সুসজ্জিত থাকা চাই। পূজার অন্দরসজ্জা কেমন হবে, তা নিয়ে লিখেছেন আজহার মাহমুদ
্রপ্রতিবছর দুর্গাপূজায় ঢাকের বোল, কাঁসার ঘণ্টা, শাঁখের ধ্বনিতে মুখর হয়ে ওঠে সারাদেশের পূজামণ্ডপ। করোনার কারণে স্বাভাবিকের সঙ্গে তাল মিলিয়ে দুর্গাপূজা উদযাপনের ধরনে অনেকটা পরিবর্তন এসেছে। ঘরে অতিথিদের আগমন ঘটে। ঘরে থেকে পূজার আমেজ যেন একটুও কমে না যায়, তাই নিজের ঘরকে সাজিয়ে তুলতে পারেন ভিন্ন আঙ্গিকে।
প্রবেশদ্বারে পূজার আমেজ : উৎসবের আবহ শুরু করুন আপনার বাড়ির সদর দরজা থেকেই। দরজায় সাজসজ্জার মাধ্যমে কিন্তু ভিন্নতা আনা যায়। সেইসঙ্গে আপনার ঘরের সদর দরজায় ঝুলিয়ে দিতে পারেন মাটির তৈরি দেবী-মূর্তির মুখোশ কিংবা ছোট্ট ভাস্কর্য। দেশীয় বিভিন্ন ফ্যাশন হাউসে পাবেন টেরাকোটা বা মাটির তৈরি থিমেটিক এসব সাজসজ্জার সামগ্রী। দরজা খুলে ঘরে ঢোকার পরও যেন উৎসবের সে আমেজ পাওয়া যায়, সেটি নিশ্চিত করতে মেঝেতে আঁকতে পারেন আলপনা। মেঝে সাজাতে ব্যবহার করতে পারেন জ্যামিতিক নকশার কার্পেট। যাঁদের ঘরে পূজায় আলপনা আঁকার সুবিধা নেই, রঙিন শতরঞ্জি তাঁদের ঘরে আলপনার অভাব দূর করবে। তবে যাঁরা নানা রঙে রঙিন ঘর চান না, তাঁরা দুর্গাপূজার চিরায়ত লাল-সাদা রঙে ঘর সাজাতে পারেন। এ ছাড়া মেঝে যদি টাইলসের হয়, তবে রং দিয়ে আলপনা না এঁকে ব্যবহার করতে পারেন ফুল। এসব ফুলের মিষ্টি গন্ধে ঘর থাকবে স্নিগ্ধ ও সজীব।
বসার ঘরের সাজ : পূজায় বসার ঘরের সোফা, পর্দা ও কুশনের কাপড় বাছাইয়ের সময় উজ্জ্বল রংকেই প্রাধান্য দিন। পর্দার জন্য বেছে নিতে পারেন শুভ্র সাদা রং। এতে ঘরে আসবে স্নিগ্ধতা ও শরতের আবহ। এর সঙ্গে উজ্জ্বল রঙের কুশন কাভার আর সোফাও বেশ মানিয়ে যাবে। তবে কাপড়ের প্যাটার্নের দিকেও খেয়াল রাখতে হবে। দেশীয় আবহে ঘর সাজানোর সময় যদি চেকার্ড বা পোলকা ডট ব্যবহার করেন, তা কিন্তু একদম বেমানান হবে। বেছে নিন দেশীয় মোটিফের ডিজাইন করা কাপড় বা ফ্লোরাল কোনো প্রিন্ট।
এ ছাড়া পূজা উপলক্ষে যদি ঘরে আরও একটু ঐতিহ্যের ছোঁয়া আনতে চান, তবে বসার ঘরের এক কোণে শীতলপাটি বিছিয়ে দিন। সেইসঙ্গে বাঁশ বা বেতের তৈরি ল্যাম্পশেড কিংবা আধুনিক পেনডেন্ট লাইট মিলিয়ে বসার ঘরকে নান্দনিক করে তুলতে পারেন। এ ছাড়া তাজা ফুলের বিশুদ্ধতা ঘরের সাজে আনবে পরিপূর্ণতা। ঘর সাজাতে গাঁদা ফুলের জুড়ি নেই। গাঁদা ফুলের মালা ঘরের দরজা, জানালা ও দেয়ালে ঝুলিয়ে দিতে পারেন পছন্দমতো। চাইলে রজনীগন্ধাও ব্যবহার করতে পারেন। তা ছাড়া বসার ঘরের টেবিলে ফুলদানিতে রাখতে পারেন বেশ কিছু তাজা ফুল। পদ্ম, রজনীগন্ধা, অর্কিড, ডালিয়া, গোলাপ ইত্যাদি ফুল ঘরে আনবে সজীবতা। ঘরের একপাশে পানিভর্তি মাটি বা কাঁসার পাত্রে ফুল ও প্রদীপ রেখে ঘরে আনতে পারেন পূজায় দেশীয় আমেজ।
খাবার ঘরের সাজ :দুর্গাপূজায় ঘরের সাজ মানেই ঘরে বাঙালি ঐতিহ্য আবহ তৈরি করা। তাই খাবার পরিবেশন করতে পারেন মাটির বাসন-কোসনে। আভিজাত্যের ছোঁয়া আনতে চাইলে কাঁসার তৈরি নকশাকাটা বাসনের জুড়ি মেলা ভার। শুধু প্লেট-গ্লাস সাজানোতেই কিন্তু খাবার ঘরের আপ্যায়ন পরিপূর্ণ হয় না। ডাইনিং টেবিলে বিছিয়ে দিন নকশিকাঁথার বুননে তৈরি রানার। দেশীয় আবহ আনতে বেছে নিতে পারেন রঙিন সুতার কাজ করা বা কুরুশ কাঁটায় তৈরি টেবিল ম্যাট। সুন্দর টেবিল ম্যাটের ওপর সুদৃশ্য মোমবাতিও রাখুন। খাবার ঘর দেখেই চোখ জুড়িয়ে যাবে, মন ভরে যাবে। আর পেট ভরার জন্য তো সুন্দর সুন্দর স্বাদের খাবার আছেই।
পূজার সাজ শোয়ার ঘরে :পূজায় ঘর সাজাতে উজ্জ্বল রংকে প্রাধান্য দিতে হবে। শোয়ার ঘরে উজ্জ্বল রঙের ব্লক করা বা অ্যাপ্লিকের বেডশিট বিছিয়ে দিতে পারেন। ট্র্যাডিশনাল সাজের ষোলোকলা পূর্ণ করতে চারপাশে নেটের লেস কুচি দিয়ে বসানো বেডশিট-বালিশের কাভারও ব্যবহার করতে পারেন। সেইসঙ্গে শোয়ার ঘরে যদি টেবিল থাকে, সেটাতে লাল-সাদা একটি টেবিল ক্লথ বিছিয়ে দিন। টেবিলটাকে দেখাবে চমৎকার। আর দরজা-জানালায় সাদা পর্দা টাঙিয়ে দিন। আপনার শোয়ার ঘরকেও দেবে শরতের আবহ।
ঘরের কোনায় কোনায় উৎসবের রং :দুর্গোৎসব এখন বাঙালি গৃহাঙ্গনে প্রাণের উৎসব। আর সেই প্রাণের ছোঁয়া ছড়িয়ে দিতে ঘরের প্রতিটি কোণে ছোট ছোট কিছু পরিবর্তন আনতে পারেন আপনি। সেইসঙ্গে ঘরের প্রতিটি কোণে মাটির তৈরি, কাঁসার তৈরি দেশীয় শোপিস রাখলে পুরো ঘরে ঐতিহ্যের আবহ বেশ টের পাওয়া যাবে।
আলোকসজ্জা :দুর্গাপূজায় ঘরের সাজের জন্য মূলত তিনটি বিষয় মাথায় রাখতে হবে। দেশীয় ঐতিহ্য, উজ্জ্বল রং আর আলোর সমাহার। তাই দুর্গাপূজার সাজসজ্জার অন্যতম একটি অনুষঙ্গ হলো আলোকসজ্জা। ঘরে উৎসবের আলো জ্বালাতে মাটি বা কাঁসার প্রদীপ কিংবা হাল আমলের ফেয়ারি লাইটসের শরণাপন্ন হতে পারেন। তবে যুগ যুগ ধরে ঘিয়ের বাতি বা মঙ্গলপ্রদীপ ব্যবহূত হয়ে আসছে পূজার আলোকসজ্জায়। প্রদীপ ঘরকে শুধু আলোকিতই করে না, পাশাপাশি মনোরম পরিবেশ সৃষ্টি করে। সেন্টার টেবিলের নিচে, ঘরের পিলার ঘিরে, জানালার কার্নিশে মঙ্গলপ্রদীপের আভা আপনার আঙিনায় এনে দেবে অন্য রকম এক স্নিগ্ধতা। ঘরের কোণে বড় মোমবাতি স্ট্যান্ড বসিয়ে তাতে কয়েকটা রঙিন মোমবাতিও সাজিয়ে নিতে পারেন। বর্তমানে বেশির ভাগই কৃত্রিম বাতিতে আলোকসজ্জা করা হয়। বাড়িজুড়ে রংবেরঙের মরিচবাতি ব্যবহার করেন অনেকেই। মরিচবাতির পাশাপাশি অন্যান্য আলোকসজ্জায় ট্রেন্ডি করে তুলতে পারেন ঘরকে। দরজার বাইরে একটা আংটায় ঝুলিয়ে দিতে পারেন চমৎকার একটি লণ্ঠন। লণ্ঠনের নরম আলো সাদরে আমন্ত্রণ জানাবে অতিথিদের। তা ছাড়া বড় ঘরের সিলিংয়ে একটি ঝাড়বাতি থাকলেও ঘরকে দেখাবে আকর্ষণীয়। কারুকার্যখচিত কাঠের বা স্টিলের স্ট্যান্ডে রাখতে পারেন সুগন্ধি মোমবাতি। া
্রপ্রতিবছর দুর্গাপূজায় ঢাকের বোল, কাঁসার ঘণ্টা, শাঁখের ধ্বনিতে মুখর হয়ে ওঠে সারাদেশের পূজামণ্ডপ। করোনার কারণে স্বাভাবিকের সঙ্গে তাল মিলিয়ে দুর্গাপূজা উদযাপনের ধরনে অনেকটা পরিবর্তন এসেছে। ঘরে অতিথিদের আগমন ঘটে। ঘরে থেকে পূজার আমেজ যেন একটুও কমে না যায়, তাই নিজের ঘরকে সাজিয়ে তুলতে পারেন ভিন্ন আঙ্গিকে।
প্রবেশদ্বারে পূজার আমেজ : উৎসবের আবহ শুরু করুন আপনার বাড়ির সদর দরজা থেকেই। দরজায় সাজসজ্জার মাধ্যমে কিন্তু ভিন্নতা আনা যায়। সেইসঙ্গে আপনার ঘরের সদর দরজায় ঝুলিয়ে দিতে পারেন মাটির তৈরি দেবী-মূর্তির মুখোশ কিংবা ছোট্ট ভাস্কর্য। দেশীয় বিভিন্ন ফ্যাশন হাউসে পাবেন টেরাকোটা বা মাটির তৈরি থিমেটিক এসব সাজসজ্জার সামগ্রী। দরজা খুলে ঘরে ঢোকার পরও যেন উৎসবের সে আমেজ পাওয়া যায়, সেটি নিশ্চিত করতে মেঝেতে আঁকতে পারেন আলপনা। মেঝে সাজাতে ব্যবহার করতে পারেন জ্যামিতিক নকশার কার্পেট। যাঁদের ঘরে পূজায় আলপনা আঁকার সুবিধা নেই, রঙিন শতরঞ্জি তাঁদের ঘরে আলপনার অভাব দূর করবে। তবে যাঁরা নানা রঙে রঙিন ঘর চান না, তাঁরা দুর্গাপূজার চিরায়ত লাল-সাদা রঙে ঘর সাজাতে পারেন। এ ছাড়া মেঝে যদি টাইলসের হয়, তবে রং দিয়ে আলপনা না এঁকে ব্যবহার করতে পারেন ফুল। এসব ফুলের মিষ্টি গন্ধে ঘর থাকবে স্নিগ্ধ ও সজীব।
বসার ঘরের সাজ : পূজায় বসার ঘরের সোফা, পর্দা ও কুশনের কাপড় বাছাইয়ের সময় উজ্জ্বল রংকেই প্রাধান্য দিন। পর্দার জন্য বেছে নিতে পারেন শুভ্র সাদা রং। এতে ঘরে আসবে স্নিগ্ধতা ও শরতের আবহ। এর সঙ্গে উজ্জ্বল রঙের কুশন কাভার আর সোফাও বেশ মানিয়ে যাবে। তবে কাপড়ের প্যাটার্নের দিকেও খেয়াল রাখতে হবে। দেশীয় আবহে ঘর সাজানোর সময় যদি চেকার্ড বা পোলকা ডট ব্যবহার করেন, তা কিন্তু একদম বেমানান হবে। বেছে নিন দেশীয় মোটিফের ডিজাইন করা কাপড় বা ফ্লোরাল কোনো প্রিন্ট।
এ ছাড়া পূজা উপলক্ষে যদি ঘরে আরও একটু ঐতিহ্যের ছোঁয়া আনতে চান, তবে বসার ঘরের এক কোণে শীতলপাটি বিছিয়ে দিন। সেইসঙ্গে বাঁশ বা বেতের তৈরি ল্যাম্পশেড কিংবা আধুনিক পেনডেন্ট লাইট মিলিয়ে বসার ঘরকে নান্দনিক করে তুলতে পারেন। এ ছাড়া তাজা ফুলের বিশুদ্ধতা ঘরের সাজে আনবে পরিপূর্ণতা। ঘর সাজাতে গাঁদা ফুলের জুড়ি নেই। গাঁদা ফুলের মালা ঘরের দরজা, জানালা ও দেয়ালে ঝুলিয়ে দিতে পারেন পছন্দমতো। চাইলে রজনীগন্ধাও ব্যবহার করতে পারেন। তা ছাড়া বসার ঘরের টেবিলে ফুলদানিতে রাখতে পারেন বেশ কিছু তাজা ফুল। পদ্ম, রজনীগন্ধা, অর্কিড, ডালিয়া, গোলাপ ইত্যাদি ফুল ঘরে আনবে সজীবতা। ঘরের একপাশে পানিভর্তি মাটি বা কাঁসার পাত্রে ফুল ও প্রদীপ রেখে ঘরে আনতে পারেন পূজায় দেশীয় আমেজ।
খাবার ঘরের সাজ :দুর্গাপূজায় ঘরের সাজ মানেই ঘরে বাঙালি ঐতিহ্য আবহ তৈরি করা। তাই খাবার পরিবেশন করতে পারেন মাটির বাসন-কোসনে। আভিজাত্যের ছোঁয়া আনতে চাইলে কাঁসার তৈরি নকশাকাটা বাসনের জুড়ি মেলা ভার। শুধু প্লেট-গ্লাস সাজানোতেই কিন্তু খাবার ঘরের আপ্যায়ন পরিপূর্ণ হয় না। ডাইনিং টেবিলে বিছিয়ে দিন নকশিকাঁথার বুননে তৈরি রানার। দেশীয় আবহ আনতে বেছে নিতে পারেন রঙিন সুতার কাজ করা বা কুরুশ কাঁটায় তৈরি টেবিল ম্যাট। সুন্দর টেবিল ম্যাটের ওপর সুদৃশ্য মোমবাতিও রাখুন। খাবার ঘর দেখেই চোখ জুড়িয়ে যাবে, মন ভরে যাবে। আর পেট ভরার জন্য তো সুন্দর সুন্দর স্বাদের খাবার আছেই।
পূজার সাজ শোয়ার ঘরে :পূজায় ঘর সাজাতে উজ্জ্বল রংকে প্রাধান্য দিতে হবে। শোয়ার ঘরে উজ্জ্বল রঙের ব্লক করা বা অ্যাপ্লিকের বেডশিট বিছিয়ে দিতে পারেন। ট্র্যাডিশনাল সাজের ষোলোকলা পূর্ণ করতে চারপাশে নেটের লেস কুচি দিয়ে বসানো বেডশিট-বালিশের কাভারও ব্যবহার করতে পারেন। সেইসঙ্গে শোয়ার ঘরে যদি টেবিল থাকে, সেটাতে লাল-সাদা একটি টেবিল ক্লথ বিছিয়ে দিন। টেবিলটাকে দেখাবে চমৎকার। আর দরজা-জানালায় সাদা পর্দা টাঙিয়ে দিন। আপনার শোয়ার ঘরকেও দেবে শরতের আবহ।
ঘরের কোনায় কোনায় উৎসবের রং :দুর্গোৎসব এখন বাঙালি গৃহাঙ্গনে প্রাণের উৎসব। আর সেই প্রাণের ছোঁয়া ছড়িয়ে দিতে ঘরের প্রতিটি কোণে ছোট ছোট কিছু পরিবর্তন আনতে পারেন আপনি। সেইসঙ্গে ঘরের প্রতিটি কোণে মাটির তৈরি, কাঁসার তৈরি দেশীয় শোপিস রাখলে পুরো ঘরে ঐতিহ্যের আবহ বেশ টের পাওয়া যাবে।
আলোকসজ্জা :দুর্গাপূজায় ঘরের সাজের জন্য মূলত তিনটি বিষয় মাথায় রাখতে হবে। দেশীয় ঐতিহ্য, উজ্জ্বল রং আর আলোর সমাহার। তাই দুর্গাপূজার সাজসজ্জার অন্যতম একটি অনুষঙ্গ হলো আলোকসজ্জা। ঘরে উৎসবের আলো জ্বালাতে মাটি বা কাঁসার প্রদীপ কিংবা হাল আমলের ফেয়ারি লাইটসের শরণাপন্ন হতে পারেন। তবে যুগ যুগ ধরে ঘিয়ের বাতি বা মঙ্গলপ্রদীপ ব্যবহূত হয়ে আসছে পূজার আলোকসজ্জায়। প্রদীপ ঘরকে শুধু আলোকিতই করে না, পাশাপাশি মনোরম পরিবেশ সৃষ্টি করে। সেন্টার টেবিলের নিচে, ঘরের পিলার ঘিরে, জানালার কার্নিশে মঙ্গলপ্রদীপের আভা আপনার আঙিনায় এনে দেবে অন্য রকম এক স্নিগ্ধতা। ঘরের কোণে বড় মোমবাতি স্ট্যান্ড বসিয়ে তাতে কয়েকটা রঙিন মোমবাতিও সাজিয়ে নিতে পারেন। বর্তমানে বেশির ভাগই কৃত্রিম বাতিতে আলোকসজ্জা করা হয়। বাড়িজুড়ে রংবেরঙের মরিচবাতি ব্যবহার করেন অনেকেই। মরিচবাতির পাশাপাশি অন্যান্য আলোকসজ্জায় ট্রেন্ডি করে তুলতে পারেন ঘরকে। দরজার বাইরে একটা আংটায় ঝুলিয়ে দিতে পারেন চমৎকার একটি লণ্ঠন। লণ্ঠনের নরম আলো সাদরে আমন্ত্রণ জানাবে অতিথিদের। তা ছাড়া বড় ঘরের সিলিংয়ে একটি ঝাড়বাতি থাকলেও ঘরকে দেখাবে আকর্ষণীয়। কারুকার্যখচিত কাঠের বা স্টিলের স্ট্যান্ডে রাখতে পারেন সুগন্ধি মোমবাতি। া
মন্তব্য করুন