
কর্মসংস্থান কর্মসূচীর আওয়তায় সংগঠনের সদস্যরা উপহার দিয়েছেন নৌকা
সময়টা ২০১৫। ফরিদপুর শহরের লক্ষ্মীপুর এলাকার স্কুলপড়ূয়া শিক্ষার্থী আহমেদ সৌরভ রোজ সাইকেলে স্কুলে যেত। বাড়ির খানিকটা দূরেই গ্যারেজে কাজ করত শিশু শ্রমিক বিশাল। পরিবারের সামর্থ্য নেই পড়াশোনা করানোর, তাই গ্যারেজে কাজ শিখছে বিশাল। বিষয়টি দাগ কাটে সৌরভের মনে, চিন্তা করে কীভাবে এমন ছোট্ট বিশালদের পাশে দাঁড়ানো যায়। মূলত সমাজ থেকে পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর জীবনযাত্রার মান উন্নয়নে কাজ করার চিন্তা থেকেই যাত্রা শুরু করে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন 'আমরা করবো জয়'।
সংগঠনের কাজকে আরও বেগবান করতে একসময় যুক্ত হয় দুর্নীতিবিরোধী আন্দোলনের সক্রিয় কর্মী শরীফ খান ও মহুয়া ইসলাম। বর্তমানে আহমেদ সৌরভ সভাপতি এবং সাধারণ সম্পাদক শরীফ খান। সংগঠনটি বেশ কয়েকটি বিষয় নিয়ে কাজ করে থাকে। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে- অসহায় মানুষকে স্থায়ীভাবে স্বাবলম্বী করা, গৃহহীনদের গৃহ নির্মাণ করে দেওয়া, রক্তদান কর্মসূচি, মানসিক ভারসাম্যহীনদের নিয়মিত রাতে খাবার প্রদান, ঝরে পড়া শিশুদের শিক্ষা সামগ্রী বিতরণ এবং লেখাপড়ার দায়িত্ব নেওয়া, প্রতি বর্ষায় বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি, নদীতে মাছের পোনা অবমুক্ত করা, স্কুলভিত্তিক কুইজ প্রতিযোগিতার আয়োজন, বন্যাদুর্গতের মাঝে খাদ্যসামগ্রী বিতরণ ও ঈদে অসহায় শিশুদের নতুন কাপড় উপহার দেওয়া।
এ ছাড়াও বার্ষিক 'ফুচকা উৎসব'-এর আয়োজন করা হয়। এই আয়োজন থেকে প্রাপ্ত অর্থ দিয়ে একজনকে স্বাবলম্বী হিসেবে কর্মসংস্থানের সুযোগ করে দেওয়া হয়। এ পর্যন্ত সংগঠনের পক্ষ থেকে কর্মহীন মানুষকে স্বাবলম্বী করে তোলার লক্ষ্যে পাঁচটি নৌকা, সাতটি সেলাই মেশিন, ছয়টি মুদি দোকান, তিনটি ছাগল, কয়েকটি মুরগির খোঁপসহ মুরগি প্রদান করা হয়েছে। করোনার প্রাদুর্ভাব চলাকালে রোগীদের জন্য নিয়মিত অক্সিজেন সেবার ব্যবস্থা করেছিল সংগঠনের সদস্যরা। পাশাপাশি লকডাউনে কাজ হারিয়েছে এমন খেটে খাওয়া মানুষদের নিয়মিত খাদ্যসামগ্রী প্রদান করা হয়েছে। করোনাকালে রোগীদের অক্সিজেন সেবা দেওয়া ছিল অন্যতম বড় কাজ। ২৫টি অক্সিজেন সিলিন্ডারের মাধ্যমে ফরিদপুর শহর এবং আশপাশের এলাকায় অক্সিজেনের সেবা চালু ছিল। দুস্থ-অসহায়, কর্মহীন, রিকশা বা ভ্যানচালক কিংবা সামর্থ্যহীনদের জন্য এই অক্সিজেন সেবা ছিল একদমই ফ্রি। এ ছাড়াও বিভিন্ন বেসরকারি হাসপাতালের অক্সিজেনের সংকটে সংগঠনের পক্ষ থেকে সিলিন্ডার পৌঁছে দেওয়া হয়েছিল। পাশাপাশি করোনা আক্রান্ত পরিবারে বাজার, ওষুধ, খাবার পৌঁছে দেওয়াসহ নেওয়া হতো নিয়মিত খোঁজখবর। নিজেরাও আক্রান্ত হয়েছিলেন করোনায়, তবুও মানুষের জন্য কাজ করতে পিছপা হননি তারা। লকডাউন চলাকালে ফরিদপুর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৫০০ বেড ও আইসিইউসহ হাসপাতালের পুরোটাই যখন করোনা ইউনিটে রূপান্তর করা হয়েছিল, সে সময় রোগী ও স্বজনদের নিয়মিত খাবার দেওয়ার উদ্যোগ নেয় সংগঠনটি। এমনই বহুমুখী সামাজিক উন্নয়নমূলক কর্মসূচি নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে তারুণ্যের সংগঠন 'আমরা করবো জয়'।
দুস্থ অসহায় বৃদ্ধদের এবং নারীপ্রধান অসহায় বেশ কয়েকটি পরিবারকে গৃহ নির্মাণ করে দেওয়া ছিল সংগঠনের অন্যতম কাজ। ফরিদপুরের বিভিন্ন স্থানে এ পর্যন্ত দুস্থদের জন্য ১৭টি ঘর নির্মাণ করা হয়েছে। 'কর্মসংস্থান কর্মসূচি'র আওতায় সংগঠনের পক্ষ থেকে রিকশা প্রদান অন্যতম কাজ। আব্দুল আজিজ, বয়স প্রায় ৮০ ছুঁই ছুঁই। দীর্ঘ প্রায় ৫০ বছর ধরে প্যাডেল রিকশা চালান, কিন্তু শেষ বয়সে প্যাডেল রিকশা চালানো যখন তার জন্য কষ্টকর হয়ে দাঁড়ায় 'আমরা করবো জয়'-এর পক্ষ থেকে তাকে দেওয়া হয় একটি মোটরচালিত রিকশা। ফরিদপুরের আশপাশের চরের মানুষদের চলাচলের অন্যতম প্রধান মাধ্যম নৌকা। ভুবেনশ্বর নদীর দুই পাড়ের মানুষদের পারাপারের জন্য এবং কয়েকজনের কর্মসংস্থানের জন্য সংগঠনের পক্ষ থেকে ছয়টি নৌকা প্রদান করা হয়। এ ছাড়াও চরের মানুষদের জন্য 'আমরা করবো জয়' চলতি বছর থেকে 'ইচ্ছেপূরণ' নামে নতুন এক কার্যক্রম চালু করে। এই উদ্যোগে সদস্যরা তালিকাভুক্ত পরিবারগুলোর কাছে গিয়ে তাদের কী খেতে মন চায়, সে অনুযায়ী বাজার করে নিয়ে যায় এবং রান্না শেষে সবাই একবেলা খাওয়া-দাওয়া করে, সবশেষে থাকে কিছু উপহার সামগ্রীও।
রক্তদান কর্মসূচিকে বেগবান করতে সংগঠনের পক্ষ থেকে 'রক্তের গ্রুপ নির্ণয় কর্মসূচি ২০২১' কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়, ভাঙ্গা উপজেলার আজিমনগর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত এ আয়োজনে ২৫০ জনের রক্তের গ্রুপ নির্ণয় করা হয়। যাদের নিয়ে তৈরি করা হবে ব্লাড ডোনেশন চেইন। এ ছাড়াও বেশ কয়েকজন অসহায় পঙ্গু নারী ও পুরুষকে দেওয়া হয় হুইলচেয়ার। প্রতিবছর শীতকালে জেলার বিভিন্ন উপজেলার দুস্থ শীতার্ত মানুষের মাঝে শীতবস্ত্র এবং লেপ-কম্বল বিতরণ কর্মসূচি পালন করা হয় নিয়মিত। পাশাপাশি গ্রীষ্ফ্মের তীব্র দাহ থেকে বাঁচতে সাধারণ পরিবারগুলোর জন্য থাকে 'ফ্যান বিতরণ কর্মসূচি'।
'আমরা করবো জয়'- এর সার্বিক কর্মকাণ্ডের দায়িত্ব এবং তদারকি করে থাকে সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি আহমেদ সৌরভ এবং সাধারণ সম্পাদক শরীফ খান। নিজেদের কাজ নিয়ে আহমেদ সৌরভ বলেন, অসহায়, দুস্থ এবং বিপদগ্রস্ত মানুষের পাশে দাঁড়ানোর জন্যই আমরা এই সংগঠনের গোড়াপত্তন করি। জেলার হাজারো মানুষ আমাদের সংগঠনের মাধ্যমে বিভিন্ন সময় উপকৃত হয়েছেন। মানুষের জন্য কাজ করার চেয়ে আনন্দ আর কী হতে পারে। ভবিষ্যতে আমরা আমাদের চলমান কর্মকাণ্ডগুলো আরও বেগবান করার ইচ্ছা রাখি। এ ছাড়াও আরও নতুন নতুন কর্মসূচির মাধ্যমে মানুষদের সেবা এবং কর্মসংস্থানের চেষ্টা চালিয়ে যাব। 'মানুষ তার স্বপ্নের চাইতেও বড়' এই স্লোগান বুকে ধারণ করে আমরা আমাদের স্বপ্ন বাস্তবায়নে দৃঢ় চিত্তে কাজ করে যাব। মানুষের পাশে দাঁড়াব, সব দুঃখ-কষ্ট-হাহাকার আর না পাওয়ার বেদনা আমরা একদিন জয় করবই।
লেখক: প্রতিনিধি, ফরিদপুর
সংগঠনের কাজকে আরও বেগবান করতে একসময় যুক্ত হয় দুর্নীতিবিরোধী আন্দোলনের সক্রিয় কর্মী শরীফ খান ও মহুয়া ইসলাম। বর্তমানে আহমেদ সৌরভ সভাপতি এবং সাধারণ সম্পাদক শরীফ খান। সংগঠনটি বেশ কয়েকটি বিষয় নিয়ে কাজ করে থাকে। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে- অসহায় মানুষকে স্থায়ীভাবে স্বাবলম্বী করা, গৃহহীনদের গৃহ নির্মাণ করে দেওয়া, রক্তদান কর্মসূচি, মানসিক ভারসাম্যহীনদের নিয়মিত রাতে খাবার প্রদান, ঝরে পড়া শিশুদের শিক্ষা সামগ্রী বিতরণ এবং লেখাপড়ার দায়িত্ব নেওয়া, প্রতি বর্ষায় বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি, নদীতে মাছের পোনা অবমুক্ত করা, স্কুলভিত্তিক কুইজ প্রতিযোগিতার আয়োজন, বন্যাদুর্গতের মাঝে খাদ্যসামগ্রী বিতরণ ও ঈদে অসহায় শিশুদের নতুন কাপড় উপহার দেওয়া।
এ ছাড়াও বার্ষিক 'ফুচকা উৎসব'-এর আয়োজন করা হয়। এই আয়োজন থেকে প্রাপ্ত অর্থ দিয়ে একজনকে স্বাবলম্বী হিসেবে কর্মসংস্থানের সুযোগ করে দেওয়া হয়। এ পর্যন্ত সংগঠনের পক্ষ থেকে কর্মহীন মানুষকে স্বাবলম্বী করে তোলার লক্ষ্যে পাঁচটি নৌকা, সাতটি সেলাই মেশিন, ছয়টি মুদি দোকান, তিনটি ছাগল, কয়েকটি মুরগির খোঁপসহ মুরগি প্রদান করা হয়েছে। করোনার প্রাদুর্ভাব চলাকালে রোগীদের জন্য নিয়মিত অক্সিজেন সেবার ব্যবস্থা করেছিল সংগঠনের সদস্যরা। পাশাপাশি লকডাউনে কাজ হারিয়েছে এমন খেটে খাওয়া মানুষদের নিয়মিত খাদ্যসামগ্রী প্রদান করা হয়েছে। করোনাকালে রোগীদের অক্সিজেন সেবা দেওয়া ছিল অন্যতম বড় কাজ। ২৫টি অক্সিজেন সিলিন্ডারের মাধ্যমে ফরিদপুর শহর এবং আশপাশের এলাকায় অক্সিজেনের সেবা চালু ছিল। দুস্থ-অসহায়, কর্মহীন, রিকশা বা ভ্যানচালক কিংবা সামর্থ্যহীনদের জন্য এই অক্সিজেন সেবা ছিল একদমই ফ্রি। এ ছাড়াও বিভিন্ন বেসরকারি হাসপাতালের অক্সিজেনের সংকটে সংগঠনের পক্ষ থেকে সিলিন্ডার পৌঁছে দেওয়া হয়েছিল। পাশাপাশি করোনা আক্রান্ত পরিবারে বাজার, ওষুধ, খাবার পৌঁছে দেওয়াসহ নেওয়া হতো নিয়মিত খোঁজখবর। নিজেরাও আক্রান্ত হয়েছিলেন করোনায়, তবুও মানুষের জন্য কাজ করতে পিছপা হননি তারা। লকডাউন চলাকালে ফরিদপুর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৫০০ বেড ও আইসিইউসহ হাসপাতালের পুরোটাই যখন করোনা ইউনিটে রূপান্তর করা হয়েছিল, সে সময় রোগী ও স্বজনদের নিয়মিত খাবার দেওয়ার উদ্যোগ নেয় সংগঠনটি। এমনই বহুমুখী সামাজিক উন্নয়নমূলক কর্মসূচি নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে তারুণ্যের সংগঠন 'আমরা করবো জয়'।
দুস্থ অসহায় বৃদ্ধদের এবং নারীপ্রধান অসহায় বেশ কয়েকটি পরিবারকে গৃহ নির্মাণ করে দেওয়া ছিল সংগঠনের অন্যতম কাজ। ফরিদপুরের বিভিন্ন স্থানে এ পর্যন্ত দুস্থদের জন্য ১৭টি ঘর নির্মাণ করা হয়েছে। 'কর্মসংস্থান কর্মসূচি'র আওতায় সংগঠনের পক্ষ থেকে রিকশা প্রদান অন্যতম কাজ। আব্দুল আজিজ, বয়স প্রায় ৮০ ছুঁই ছুঁই। দীর্ঘ প্রায় ৫০ বছর ধরে প্যাডেল রিকশা চালান, কিন্তু শেষ বয়সে প্যাডেল রিকশা চালানো যখন তার জন্য কষ্টকর হয়ে দাঁড়ায় 'আমরা করবো জয়'-এর পক্ষ থেকে তাকে দেওয়া হয় একটি মোটরচালিত রিকশা। ফরিদপুরের আশপাশের চরের মানুষদের চলাচলের অন্যতম প্রধান মাধ্যম নৌকা। ভুবেনশ্বর নদীর দুই পাড়ের মানুষদের পারাপারের জন্য এবং কয়েকজনের কর্মসংস্থানের জন্য সংগঠনের পক্ষ থেকে ছয়টি নৌকা প্রদান করা হয়। এ ছাড়াও চরের মানুষদের জন্য 'আমরা করবো জয়' চলতি বছর থেকে 'ইচ্ছেপূরণ' নামে নতুন এক কার্যক্রম চালু করে। এই উদ্যোগে সদস্যরা তালিকাভুক্ত পরিবারগুলোর কাছে গিয়ে তাদের কী খেতে মন চায়, সে অনুযায়ী বাজার করে নিয়ে যায় এবং রান্না শেষে সবাই একবেলা খাওয়া-দাওয়া করে, সবশেষে থাকে কিছু উপহার সামগ্রীও।
রক্তদান কর্মসূচিকে বেগবান করতে সংগঠনের পক্ষ থেকে 'রক্তের গ্রুপ নির্ণয় কর্মসূচি ২০২১' কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়, ভাঙ্গা উপজেলার আজিমনগর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত এ আয়োজনে ২৫০ জনের রক্তের গ্রুপ নির্ণয় করা হয়। যাদের নিয়ে তৈরি করা হবে ব্লাড ডোনেশন চেইন। এ ছাড়াও বেশ কয়েকজন অসহায় পঙ্গু নারী ও পুরুষকে দেওয়া হয় হুইলচেয়ার। প্রতিবছর শীতকালে জেলার বিভিন্ন উপজেলার দুস্থ শীতার্ত মানুষের মাঝে শীতবস্ত্র এবং লেপ-কম্বল বিতরণ কর্মসূচি পালন করা হয় নিয়মিত। পাশাপাশি গ্রীষ্ফ্মের তীব্র দাহ থেকে বাঁচতে সাধারণ পরিবারগুলোর জন্য থাকে 'ফ্যান বিতরণ কর্মসূচি'।
'আমরা করবো জয়'- এর সার্বিক কর্মকাণ্ডের দায়িত্ব এবং তদারকি করে থাকে সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি আহমেদ সৌরভ এবং সাধারণ সম্পাদক শরীফ খান। নিজেদের কাজ নিয়ে আহমেদ সৌরভ বলেন, অসহায়, দুস্থ এবং বিপদগ্রস্ত মানুষের পাশে দাঁড়ানোর জন্যই আমরা এই সংগঠনের গোড়াপত্তন করি। জেলার হাজারো মানুষ আমাদের সংগঠনের মাধ্যমে বিভিন্ন সময় উপকৃত হয়েছেন। মানুষের জন্য কাজ করার চেয়ে আনন্দ আর কী হতে পারে। ভবিষ্যতে আমরা আমাদের চলমান কর্মকাণ্ডগুলো আরও বেগবান করার ইচ্ছা রাখি। এ ছাড়াও আরও নতুন নতুন কর্মসূচির মাধ্যমে মানুষদের সেবা এবং কর্মসংস্থানের চেষ্টা চালিয়ে যাব। 'মানুষ তার স্বপ্নের চাইতেও বড়' এই স্লোগান বুকে ধারণ করে আমরা আমাদের স্বপ্ন বাস্তবায়নে দৃঢ় চিত্তে কাজ করে যাব। মানুষের পাশে দাঁড়াব, সব দুঃখ-কষ্ট-হাহাকার আর না পাওয়ার বেদনা আমরা একদিন জয় করবই।
লেখক: প্রতিনিধি, ফরিদপুর
মন্তব্য করুন