দ্বিতীয় ম্যাচ শেষে বাংলাদেশের টি-২০ অধিনায়ক মাহমুদুল্লাহ জানান, পরের ম্যাচে পরিবর্তন আসবে। তবে কী পরিবর্তন আসছে তার ইঙ্গিত দেননি তিনি। ভাবতে হবে বলে উল্লেখ করেন। তবে সংবাদ সম্মেলনে দলের প্রধান কোচ রাসেল ডমিঙ্গো তিন পরিবর্তনের ইঙ্গিত দেন।

প্রথম দুই ম্যাচে দলের বাইরে থাকা ব্যাটসম্যান নাজমুল হোসাইন শান্ত একাদশে জায়গা পেতে পারেন। তাকে জায়গা দিতে টপ অর্ডারের মোহাম্মদকে নাঈমকে বেঞ্চে বসতে হতে পারে। সেক্ষেত্রে লিটন দাসকে ওপেনিংয়ে এনে শান্তকে খেলানো হতে পারে তিনে। বিপিএলে দারুণ এক সেঞ্চুরি পাওয়া শান্ত অবশ্য ওপেনিংয়েও জায়গা পেতে পারেন।

পাকিস্তানের বিপক্ষে সিরিজ শুরুর আগে তরুণ পেসার হাসান মাহমুদকে 'তুরুপের তাস' বলা হয়েছে। কিন্তু প্রথম দুই ম্যাচেই বেঞ্চ গরম করেন তিনিও। শেষ ম্যাচে হাসান মাহমুদের তাই একাদশে থাকা অনেকটাই নিশ্চিত। এছাড়া বিপিএলে দারুণ বোলিং করা রুবেল হোসেন এ ম্যাচে ফিরতে পারেন একাদশে।

একাদশে নতুন করে দুই পেসার আসলে কে কে বাদ পড়বেন সেটা অবশ্য দেখার বিষয়। মুস্তাফিজুর রহমান কিংবা শফিউলের কেউ বাদ পড়তে পারেন এ ম্যাচে। একজন স্পিনার কমিয়ে চার পেসার খেলানোর সিদ্ধান্তও নিতে পারে টিম ম্যানেজমেন্ট।

বাংলাদেশের সম্ভব্য একাদশ: তামিম ইকবাল, লিটন দাস, নাজমুল শান্ত, মাহমুদুল্লাহ, আফিফ হোসেন, সৌম্য সরকার, মেহেদি হাসান, আমিনুল ইসলাম, রুবেল হোসেন, মুস্তাফিজুর রহমান, হাসান মাহমুদ।

পাকিস্তানের সম্ভব্য একাদশ: আহসান আলী, বাবর আযম, মোহাম্মদ হাফিজ, শোয়েব মালিক, ইফতিফার আহমেদ, আমাদ বাট, মোহাম্মদ রেজওয়ান, শাদাব খান, উসমান কাদির, শাহিন শাহ আফ্রিদি, মোহাম্মদ হাসনাইন।