- খেলা
- টেস্টেও মুমিনুলদের নতুন শুরু
টেস্টেও মুমিনুলদের নতুন শুরু

পাকিস্তানের বিপক্ষে চট্টগ্রাম টেস্টের আগে বৃহস্পতিবার কোচ ডমিঙ্গোর সঙ্গে আলোচনায় অধিনায়ক মুমিনুল হক- বিসিবি
ডিজিটাল স্কোর বোর্ডে ৭ উইকেটে ৩৯৫ রান। উইন্ডিজের বিপক্ষে বছরের প্রথম টেস্টের দ্বিতীয় দিন চা চিরতির আগের স্কোর। মেহেদী হাসান মিরাজের লড়াকু ব্যাটিংয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে দারুণ ক্রিকেট খেলেছিল বাংলাদেশ। স্কোর বোর্ড অপারেটররা টাইগারদের উজ্জীবিত করতেই কিনা অনুশীলনের পুরো সময়জুড়ে সে স্কোর দেখালেন। মুমিনুলরা তাতে কতটা প্রেরণা পেলেন জানা নেই। তবে মেহেদী হাসান মিরাজ যে উজ্জীবিত হয়েছেন, তাতে কোনো সন্দেহ নেই। সেটা নিশ্চিত হওয়া গেল ফোনে যোগাযোগ করার পর তিনি দোয়া চাওয়ায়। মানব মস্তিস্কে ভালো ও মন্দ দুই স্মৃতিই থাকে। প্রেরণা নিতে সুখকর স্মৃতিগুলোই স্মরণ করা হয়। মুমিনুলরাও হয়তো চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে খেলা ভালো স্মৃতিগুলো মনে করার চেষ্টা করছেন। পাকিস্তানের বিপক্ষে প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ ক্রিকেট খেলতে হলে তাই স্মৃতিই ভরসা। কারণ প্রথম টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ মোটেও ভালো যায়নি। দ্বিতীয় আসরের শুরুটা ভালো করতে চাওয়া স্বাভাবিক। তারুণ্যনির্ভর দল নিয়েও মুমিনুল তাই স্বপ্ন দেখেন টেস্ট জয়ের।
ফেব্রুয়ারিতে চট্টগ্রামের টেস্ট ম্যাচে লড়াকু ক্রিকেট খেলেও শেষ পর্যন্ত উইন্ডিজের কাছে ৩ উইকেটে ম্যাচ হারে বাংলাদেশ। পঞ্চম দিন শেষের গোধূলি বেলার সিঁদুর রংকেও ম্লান করে ধরা দিয়েছিল স্বাগতিক শিবিরে। মিরাজ, মুমিনুলের সেঞ্চুরি বৃথা করে দিয়েছিলেন কাইল মায়ার্সরা। সাকিব আল হাসান আর তামিম ইকবাল ইনজুরিতে না পড়লে হয়তো সেদিন ফলাফল অন্যরকমও হতে পারত। ইনজুরির কারণে এই সিরিজে সাকিব, তামিম নেই। মাহমুদউল্লাহ টেস্ট থেকে অবসরের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দিয়েছেন দুই দিন আগে। টি২০-এর মতো টেস্ট দলও নতুন খেলোয়াড়ে গড়া। মুশফিকুর রহিম আর মুমিনুল ছাড়া সিনিয়র বলতে সেভাবে কেউ নেই। মুমিনুলের দুর্ভাগ্য বলতে হবে, নেতৃত্বে আসার পর থেকে বেশিরভাগ ম্যাচে অভিজ্ঞদের ছাড়াই টেস্ট খেলতে হচ্ছে তাকে। বছরের শেষ সিরিজেও তারুণ্যেই আস্থা রাখতে হচ্ছে অধিনায়ককে, 'সাকিব ভাই, তামিম ভাই, তাসকিন- তারা নিয়মিত খেলোয়াড়। তারা না থাকলে আমার কাজ একটু কঠিন হয়ে যায়। তবে এটা চলমান প্রক্রিয়া। কাউকে পাব, কাউকে পাব না। এটা নিয়ে পড়ে থাকলে হবে না। যারা আছে তাদের নিয়ে এগোতে হবে।'
টি২০-র চেয়েও টেস্টে ভালো দল পাকিস্তান। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সিরিজ দিয়ে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের দ্বিতীয় আসর শুরু করেছে তারা। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সিরিজ ড্র করায় ১২ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের তৃতীয় স্থানে। ভারত, শ্রীলঙ্কা, পাকিস্তান, ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও ইংল্যান্ডের পর ষষ্ঠ দল হিসেবে চ্যাম্পিয়নশিপে আজ নাম তুলবে বাংলাদেশ। যেখানে ভালো খেলার বিকল্প নেই। পয়েন্ট না পেলে আবারও ঝুলি শূন্য পড়ে থাকবে। মুমিনুলরা লক্ষ্য ঠিক করেছেন জয়ের জন্য ইতিবাচক ক্রিকেট খেলবেন, 'আমি ব্যক্তিগতভাবে সব সময় জয়ের জন্যই খেলি। পাকিস্তানের বিপক্ষে চট্টগ্রাম টেস্টেও সেভাবেই খেলব। প্রথম টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপে কোনো ম্যাচ জিততে পারিনি। এবার চেষ্টা থাকবে দু-তিন ধাপ উন্নতি করা। সেভাবে প্রতিটি সিরিজে ইতিবাচক ক্রিকেট খেলতে চাই।' চট্টগ্রামের উইকেট মিরপুরের মতো নয়। জহুর আহমেদে রানের উইকেট দেওয়া হয়। হালকা ঘাস রেখে স্পোর্টিং উইকেট দেওয়ার চেষ্টা করেছেন কিউরেটর। একাগ্রতা দেখাতে পারলে লম্বা ইনিংস খেলা সম্ভব। যদিও পাকিস্তানের বোলিং লাইনআপ বিশ্বমানের। তিনজন পেসার ও দু'জন বিশেষজ্ঞ স্পিনার নিয়ে খেলতে পারে তারা। সেশন ধরে ধারাবাহিক ভালো ক্রিকেট খেলার চ্যালেঞ্জ টাইগারদের সামনে। মুমিনুলের মতে, 'টেস্ট পাঁচ দিনের খেলা, প্রতি ঘণ্টায় ঘণ্টায় মোমেন্টাম বদলে যেতে পারে। চার দিনে ১২ সেশন আপনি জিতলেও পঞ্চম দিনের তিন সেশনে ফলাফল পক্ষে নাও আসতে পারে। যে ভালো খেলবে সে-ই ম্যাচ জিতবে। আমি আমার দল নিয়ে আশাবাদী।'
বাংলাদেশ অধিনায়ক আশাবাদী হলেও বোলিং লাইনআপে ঘাটতি বড় অন্তরায়। তাসকিন ও শরিফুলের চোটে পড়া বড় ক্ষতি। পেস বোলিং বিভাগে আবু জায়েদ রাহি ও এবাদত হোসেন চৌধুরীর ওপরই ভরসা রাখতে হচ্ছে। স্পিনে মিরাজের সঙ্গী হবেন তাইজুল ইসলাম। ব্যাটসম্যান বেশি খেলালে চার বোলার সুযোগ পাবেন। সেক্ষেত্রে অফস্পিনার নাঈম হাসানের সুযোগ কম। সাকিব না থাকায় বোলিং শক্তি কমে গেছে। এই স্কোয়াডে অলরাউন্ডার না থাকায় ভারসাম্য একাদশ তৈরি করা কঠিন। একদিকে ফোকাস করতে গেলে অন্যদিকে টান পড়ে। মুমিনুলের কথা অনুযায়ী, ব্যাটিংয়ে বেশি ভালো করতে চান। সেক্ষেত্রে লাইনআপও লম্বা হতে হবে। ওপেনিংয়ে সাদমান ইসলাম অনিকের সঙ্গে মাহমুদুল হাসান জয়ের অভিষেক হচ্ছে না আজ। সেক্ষত্রে নাজমুল হোসেন শান্তকে ওপেনিংয়ে কিম্বা তিন নম্বরে রেখে মুমিনুল ও মুশফিককে তারপরে খেলানো হতে পারে। লিটন কুমার দাস পাঁচ কিম্বা ছয়ে ব্যাট করলে ইয়াসির রাব্বিকে নেওয়া হতে পারে সাত নম্বরে। অবশ্য টিম ম্যানেজমেন্ট যে কৌশলে চলে, তাতে রাব্বির ভাগ্যের শিকে ছিঁড়বে নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না। একাদশ যেমনই হোক, পাঁচ দিন ধারাবাহিক ক্রিকেট খেলা জরুরি। এ ক্ষেত্রে পাকিস্তান দল বেশ এগিয়ে। অধিনায়ক বাবর আজম আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে জানালেন, তাদের টেস্ট দলটি ক্রমেই ভালো হচ্ছে বলে জানান তিনি। দেশটির বেশিরভাগ টেস্ট ক্রিকেটার কায়দে আজম ট্রফিতে ছন্দে ছিলেন। ইমাম-উল হক শেষ তিনটি প্রথম শ্রেণির ম্যাচে একটি ডাবল ও দুটি সেঞ্চুরি করে দলে ফেরেন। বাংলাদেশের টেস্ট সদস্যরাও জাতীয় লিগের ম্যাচে ছিলেন। সেদিক থেকে চট্টগ্রাম টেস্ট ম্যাচটি প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হলেও হতে পারে। সে কারণেই বাবর আজমও সমীহ নিয়ে বলছেন, 'ওদের ঘরের মাঠ, নিজেদের কন্ডিশন। ওদের কখনোই হালকাভাবে নেওয়া যাবে না। ওদের কয়েকজন ক্রিকেটার নেই, দলটা তরুণ। তবে যারা আছে, এই কন্ডিশনেই তো খেলে। কাজটা তাই কঠিনই হবে। ওরা অবশ্যই আমাদের কঠিন সময় দিতে পারে।' তবে টি২০ ক্রিকেটের স্রোত থেকে বেরিয়ে দুই দলই লম্বা সময় পর টেস্ট খেলবে। মাথা ঠান্ডা রেখে যে দল পাঁচ দিন ভালো ক্রিকেট খেলবে জয়ের পাল্লা হেলবে সেদিকে।
ফেব্রুয়ারিতে চট্টগ্রামের টেস্ট ম্যাচে লড়াকু ক্রিকেট খেলেও শেষ পর্যন্ত উইন্ডিজের কাছে ৩ উইকেটে ম্যাচ হারে বাংলাদেশ। পঞ্চম দিন শেষের গোধূলি বেলার সিঁদুর রংকেও ম্লান করে ধরা দিয়েছিল স্বাগতিক শিবিরে। মিরাজ, মুমিনুলের সেঞ্চুরি বৃথা করে দিয়েছিলেন কাইল মায়ার্সরা। সাকিব আল হাসান আর তামিম ইকবাল ইনজুরিতে না পড়লে হয়তো সেদিন ফলাফল অন্যরকমও হতে পারত। ইনজুরির কারণে এই সিরিজে সাকিব, তামিম নেই। মাহমুদউল্লাহ টেস্ট থেকে অবসরের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দিয়েছেন দুই দিন আগে। টি২০-এর মতো টেস্ট দলও নতুন খেলোয়াড়ে গড়া। মুশফিকুর রহিম আর মুমিনুল ছাড়া সিনিয়র বলতে সেভাবে কেউ নেই। মুমিনুলের দুর্ভাগ্য বলতে হবে, নেতৃত্বে আসার পর থেকে বেশিরভাগ ম্যাচে অভিজ্ঞদের ছাড়াই টেস্ট খেলতে হচ্ছে তাকে। বছরের শেষ সিরিজেও তারুণ্যেই আস্থা রাখতে হচ্ছে অধিনায়ককে, 'সাকিব ভাই, তামিম ভাই, তাসকিন- তারা নিয়মিত খেলোয়াড়। তারা না থাকলে আমার কাজ একটু কঠিন হয়ে যায়। তবে এটা চলমান প্রক্রিয়া। কাউকে পাব, কাউকে পাব না। এটা নিয়ে পড়ে থাকলে হবে না। যারা আছে তাদের নিয়ে এগোতে হবে।'
টি২০-র চেয়েও টেস্টে ভালো দল পাকিস্তান। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সিরিজ দিয়ে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের দ্বিতীয় আসর শুরু করেছে তারা। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সিরিজ ড্র করায় ১২ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের তৃতীয় স্থানে। ভারত, শ্রীলঙ্কা, পাকিস্তান, ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও ইংল্যান্ডের পর ষষ্ঠ দল হিসেবে চ্যাম্পিয়নশিপে আজ নাম তুলবে বাংলাদেশ। যেখানে ভালো খেলার বিকল্প নেই। পয়েন্ট না পেলে আবারও ঝুলি শূন্য পড়ে থাকবে। মুমিনুলরা লক্ষ্য ঠিক করেছেন জয়ের জন্য ইতিবাচক ক্রিকেট খেলবেন, 'আমি ব্যক্তিগতভাবে সব সময় জয়ের জন্যই খেলি। পাকিস্তানের বিপক্ষে চট্টগ্রাম টেস্টেও সেভাবেই খেলব। প্রথম টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপে কোনো ম্যাচ জিততে পারিনি। এবার চেষ্টা থাকবে দু-তিন ধাপ উন্নতি করা। সেভাবে প্রতিটি সিরিজে ইতিবাচক ক্রিকেট খেলতে চাই।' চট্টগ্রামের উইকেট মিরপুরের মতো নয়। জহুর আহমেদে রানের উইকেট দেওয়া হয়। হালকা ঘাস রেখে স্পোর্টিং উইকেট দেওয়ার চেষ্টা করেছেন কিউরেটর। একাগ্রতা দেখাতে পারলে লম্বা ইনিংস খেলা সম্ভব। যদিও পাকিস্তানের বোলিং লাইনআপ বিশ্বমানের। তিনজন পেসার ও দু'জন বিশেষজ্ঞ স্পিনার নিয়ে খেলতে পারে তারা। সেশন ধরে ধারাবাহিক ভালো ক্রিকেট খেলার চ্যালেঞ্জ টাইগারদের সামনে। মুমিনুলের মতে, 'টেস্ট পাঁচ দিনের খেলা, প্রতি ঘণ্টায় ঘণ্টায় মোমেন্টাম বদলে যেতে পারে। চার দিনে ১২ সেশন আপনি জিতলেও পঞ্চম দিনের তিন সেশনে ফলাফল পক্ষে নাও আসতে পারে। যে ভালো খেলবে সে-ই ম্যাচ জিতবে। আমি আমার দল নিয়ে আশাবাদী।'
বাংলাদেশ অধিনায়ক আশাবাদী হলেও বোলিং লাইনআপে ঘাটতি বড় অন্তরায়। তাসকিন ও শরিফুলের চোটে পড়া বড় ক্ষতি। পেস বোলিং বিভাগে আবু জায়েদ রাহি ও এবাদত হোসেন চৌধুরীর ওপরই ভরসা রাখতে হচ্ছে। স্পিনে মিরাজের সঙ্গী হবেন তাইজুল ইসলাম। ব্যাটসম্যান বেশি খেলালে চার বোলার সুযোগ পাবেন। সেক্ষেত্রে অফস্পিনার নাঈম হাসানের সুযোগ কম। সাকিব না থাকায় বোলিং শক্তি কমে গেছে। এই স্কোয়াডে অলরাউন্ডার না থাকায় ভারসাম্য একাদশ তৈরি করা কঠিন। একদিকে ফোকাস করতে গেলে অন্যদিকে টান পড়ে। মুমিনুলের কথা অনুযায়ী, ব্যাটিংয়ে বেশি ভালো করতে চান। সেক্ষেত্রে লাইনআপও লম্বা হতে হবে। ওপেনিংয়ে সাদমান ইসলাম অনিকের সঙ্গে মাহমুদুল হাসান জয়ের অভিষেক হচ্ছে না আজ। সেক্ষত্রে নাজমুল হোসেন শান্তকে ওপেনিংয়ে কিম্বা তিন নম্বরে রেখে মুমিনুল ও মুশফিককে তারপরে খেলানো হতে পারে। লিটন কুমার দাস পাঁচ কিম্বা ছয়ে ব্যাট করলে ইয়াসির রাব্বিকে নেওয়া হতে পারে সাত নম্বরে। অবশ্য টিম ম্যানেজমেন্ট যে কৌশলে চলে, তাতে রাব্বির ভাগ্যের শিকে ছিঁড়বে নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না। একাদশ যেমনই হোক, পাঁচ দিন ধারাবাহিক ক্রিকেট খেলা জরুরি। এ ক্ষেত্রে পাকিস্তান দল বেশ এগিয়ে। অধিনায়ক বাবর আজম আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে জানালেন, তাদের টেস্ট দলটি ক্রমেই ভালো হচ্ছে বলে জানান তিনি। দেশটির বেশিরভাগ টেস্ট ক্রিকেটার কায়দে আজম ট্রফিতে ছন্দে ছিলেন। ইমাম-উল হক শেষ তিনটি প্রথম শ্রেণির ম্যাচে একটি ডাবল ও দুটি সেঞ্চুরি করে দলে ফেরেন। বাংলাদেশের টেস্ট সদস্যরাও জাতীয় লিগের ম্যাচে ছিলেন। সেদিক থেকে চট্টগ্রাম টেস্ট ম্যাচটি প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হলেও হতে পারে। সে কারণেই বাবর আজমও সমীহ নিয়ে বলছেন, 'ওদের ঘরের মাঠ, নিজেদের কন্ডিশন। ওদের কখনোই হালকাভাবে নেওয়া যাবে না। ওদের কয়েকজন ক্রিকেটার নেই, দলটা তরুণ। তবে যারা আছে, এই কন্ডিশনেই তো খেলে। কাজটা তাই কঠিনই হবে। ওরা অবশ্যই আমাদের কঠিন সময় দিতে পারে।' তবে টি২০ ক্রিকেটের স্রোত থেকে বেরিয়ে দুই দলই লম্বা সময় পর টেস্ট খেলবে। মাথা ঠান্ডা রেখে যে দল পাঁচ দিন ভালো ক্রিকেট খেলবে জয়ের পাল্লা হেলবে সেদিকে।
মন্তব্য করুন