- শেয়ারবাজার
- তালিকাভুক্তির পর সর্বোচ্চ দরে সি পার্ল হোটেল
শেয়ার বাজার
তালিকাভুক্তির পর সর্বোচ্চ দরে সি পার্ল হোটেল
সিএসইর মোট লেনদেনের ৫৮ শতাংশ এ কোম্পানির

তালিকাভুক্তির পর সর্বোচ্চ দরে উঠেছে পর্যটন খাতের কোম্পানি সি পার্ল হোটেল অ্যান্ড রিসোর্ট। গতকাল বুধবার ঢাকার শেয়ারবাজার ডিএসইতে ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের শেয়ারটির দর ৩০০ টাকা ছাড়ায়। সর্বোচ্চ ৩০৭ টাকা ৭০ পয়সা দরে কেনাবেচা হয়। আগের দিনের তুলনায় ৫ শতাংশ বেশি দরে সর্বশেষ লেনদেন হয় ২৯৮ টাকা ৯০ পয়সা দরে। আর সিএসইতে সর্বশেষ কেনাবেচা হয় ৩০০ টাকা দরে।
সি পার্ল হোটেল শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত হয় ২০১৯ সালের ১৬ জুলাই। তবে এর দর অস্বাভাবিক হারে বেড়েছে মূলত গত ছয় মাসে। গত বছরের ২৫ জুলাইও ঢাকার বাজারে ৪৪ টাকায় কেনাবেচা হয়। অবশ্য ওই দরে এ শেয়ারে বিনিয়োগে তেমন কারও আগ্রহও ছিল না। এখন প্রতিদিনই এ শেয়ার লেনদেনের শীর্ষ তালিকায় স্থান করে নিচ্ছে।
গতকাল সিএসইতে ২২২ কোম্পানির ২০ কোটি ৬ লাখ টাকার শেয়ার কেনাবেচা হয়। সেখানে শুধু সি পার্ল হোটেলের টাকার অঙ্কে শেয়ার লেনদেনের পরিমাণ ছিল ১১ কোটি ৬৬ লাখ টাকা, যা মোটের ৫৮ শতাংশেরও বেশি। ডিএসইতে গতকাল এ কোম্পানির ১৫ লাখ ৫৫ হাজার ২৪৮টি শেয়ার প্রায় ৪৪ কোটি টাকা মূল্যে কেনাবেচা হয়েছে, যা ডিএসইর মোট লেনদেনের সোয়া ৮ শতাংশ। এর মধ্যে ব্লক মার্কেটেই ৬ লাখ ৭৩ হাজার ৬২৪টি শেয়ার কেনাবেচা হয়েছে প্রায় ১৮ কোটি টাকায়।
বাজারসংশ্নিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, সি পার্লের শেয়ার নিয়ে কারসাজি হচ্ছে। ব্যবসা, মুনাফা ও সম্পদের তথ্যের সঙ্গে মূল্যবৃদ্ধি সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়। এর সঙ্গে কোম্পানি-সংশ্নিষ্টদের সম্পৃক্ততা থাকতে পারে। তবে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি বা স্টক এক্সচেঞ্জের এ দরবৃদ্ধির নেপথ্যের তথ্য উদ্ঘাটনে দৃশ্যমান কোনো তৎপরতা নেই।
ডিএসইর ওয়েবসাইটের তথ্য অনুযায়ী দরবৃদ্ধির ধারা দেখে গত বছরের অক্টোবরের প্রথম সপ্তাহে কোম্পানির কাছে বৃদ্ধির কোনো কারণ আছে কিনা জানতে চাওয়া হয়। উত্তরে কোম্পানিটি জানায়, তাদের কাছে এমন কোনো অপ্রকাশিত মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই, যার কারণে শেয়ারদর বাড়তে পারে। ডিএসইর পক্ষ থেকে যখন এমন প্রশ্ন করা হয়েছিল, তখন শেয়ারটির দর ১০০ টাকা অতিক্রম করেছিল। এরপর প্রায় টানা ৩০০ টাকা পার করার পরও এ বিষয়ে কোনো তৎপরতা নেই।
ডিএসইর ওয়েবসাইটে প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, শেয়ারটির দর ৩০০ টাকায় উঠলেও ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের বিপরীতে কোম্পানিটির সম্পদ মূল্য আছে মাত্র ১৪ টাকা ১৭ পয়সা। দরবৃদ্ধির বিষয়ে জানতে চাইলে সি পার্লের কোম্পানি সচিব মো. আজাহারুল মামুন বলেন, কোম্পানির শেয়ারদর বৃদ্ধি বা এর নেপথ্যে কোম্পানির কেউ আছেন বলে তাঁর জানা নেই।
সি পার্ল হোটেল শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত হয় ২০১৯ সালের ১৬ জুলাই। তবে এর দর অস্বাভাবিক হারে বেড়েছে মূলত গত ছয় মাসে। গত বছরের ২৫ জুলাইও ঢাকার বাজারে ৪৪ টাকায় কেনাবেচা হয়। অবশ্য ওই দরে এ শেয়ারে বিনিয়োগে তেমন কারও আগ্রহও ছিল না। এখন প্রতিদিনই এ শেয়ার লেনদেনের শীর্ষ তালিকায় স্থান করে নিচ্ছে।
গতকাল সিএসইতে ২২২ কোম্পানির ২০ কোটি ৬ লাখ টাকার শেয়ার কেনাবেচা হয়। সেখানে শুধু সি পার্ল হোটেলের টাকার অঙ্কে শেয়ার লেনদেনের পরিমাণ ছিল ১১ কোটি ৬৬ লাখ টাকা, যা মোটের ৫৮ শতাংশেরও বেশি। ডিএসইতে গতকাল এ কোম্পানির ১৫ লাখ ৫৫ হাজার ২৪৮টি শেয়ার প্রায় ৪৪ কোটি টাকা মূল্যে কেনাবেচা হয়েছে, যা ডিএসইর মোট লেনদেনের সোয়া ৮ শতাংশ। এর মধ্যে ব্লক মার্কেটেই ৬ লাখ ৭৩ হাজার ৬২৪টি শেয়ার কেনাবেচা হয়েছে প্রায় ১৮ কোটি টাকায়।
বাজারসংশ্নিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, সি পার্লের শেয়ার নিয়ে কারসাজি হচ্ছে। ব্যবসা, মুনাফা ও সম্পদের তথ্যের সঙ্গে মূল্যবৃদ্ধি সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়। এর সঙ্গে কোম্পানি-সংশ্নিষ্টদের সম্পৃক্ততা থাকতে পারে। তবে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি বা স্টক এক্সচেঞ্জের এ দরবৃদ্ধির নেপথ্যের তথ্য উদ্ঘাটনে দৃশ্যমান কোনো তৎপরতা নেই।
ডিএসইর ওয়েবসাইটের তথ্য অনুযায়ী দরবৃদ্ধির ধারা দেখে গত বছরের অক্টোবরের প্রথম সপ্তাহে কোম্পানির কাছে বৃদ্ধির কোনো কারণ আছে কিনা জানতে চাওয়া হয়। উত্তরে কোম্পানিটি জানায়, তাদের কাছে এমন কোনো অপ্রকাশিত মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই, যার কারণে শেয়ারদর বাড়তে পারে। ডিএসইর পক্ষ থেকে যখন এমন প্রশ্ন করা হয়েছিল, তখন শেয়ারটির দর ১০০ টাকা অতিক্রম করেছিল। এরপর প্রায় টানা ৩০০ টাকা পার করার পরও এ বিষয়ে কোনো তৎপরতা নেই।
ডিএসইর ওয়েবসাইটে প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, শেয়ারটির দর ৩০০ টাকায় উঠলেও ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের বিপরীতে কোম্পানিটির সম্পদ মূল্য আছে মাত্র ১৪ টাকা ১৭ পয়সা। দরবৃদ্ধির বিষয়ে জানতে চাইলে সি পার্লের কোম্পানি সচিব মো. আজাহারুল মামুন বলেন, কোম্পানির শেয়ারদর বৃদ্ধি বা এর নেপথ্যে কোম্পানির কেউ আছেন বলে তাঁর জানা নেই।
মন্তব্য করুন