- শেয়ারবাজার
- ক্রেডিট সুইস কিনছে ইউবিএস ব্যাংক
ক্রেডিট সুইস কিনছে ইউবিএস ব্যাংক
ছবি: সংগৃহীত
শেয়ারবাজারে ক্রমাগত দরপতনের মধ্যে থাকা সুইজারল্যান্ডের ক্রেডিট সুইস ব্যাংক কিনতে সম্মত হয়েছে দেশটির সবচেয়ে বড় ব্যাংক ইউবিএস। আন্তর্জাতিক ব্যাংকিং সংকট শুরু হওয়ার পর বিপর্যয়ের মুখে পড়া সুইজারল্যান্ডের দ্বিতীয় বৃহত্তম ব্যাংকটি ৩২৩ কোটি ডলারে কিনছে প্রতিদ্বন্দ্বী ইউবিএস। খবর সিএনএনের।
সুইজারল্যান্ডের কেন্দ্রীয় ব্যাংক সুইস ন্যাশনাল ব্যাংকের (এসএনবি) এক বিবৃতিতে বলা হয়, ইউবিএস আজ ক্রেডিট সুইস কিনার ঘোষণা দিয়েছে। সুইস ফেডারেল সরকার, সুইস ফাইন্যান্সিয়াল মার্কেট সুপারভাইজরি অথরিটি ও সুইস ন্যাশনাল ব্যাংকের সহায়তায় এটি সম্ভব হয়েছে।
এতে আরও বলা হয়, ঐতিহাসিক এক চুক্তিতে ক্রেডিট সুইস কিনছি ইউবিএস ব্যাংক। এ চুক্তি আর্থিক স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করবে ও সুইস অর্থনীতিকে রক্ষা করবে।
ক্রেডিট সুইস (সিএস) বছরের পর বছর ধরে বিনিয়োগকারী ও গ্রাহকদের আস্থা হারাচ্ছে। ২০২২ সালে এটি বিশ্বব্যাপী আর্থিক সংকটের পরে সবচেয়ে খারাপ ক্ষতির রেকর্ড করেছে। কিন্তু গত সপ্তাহে প্রতিষ্ঠানটি তাদের আর্থিক প্রতিবেদনে অভ্যন্তরীণ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থায় দুর্বলতার কথা জানানোর পর ব্যাংটির শেয়ারের ব্যাপক দরপতন শুরু হয়।
ফিনান্সিয়াল টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়, ১৬৭ বছরের পুরোনো ব্যাংকটির শেয়ার সপ্তাহের ব্যবধানে ২৫ শতাংশ কমেছে। এতে বিনিয়োগ তহবিল থেকে অর্থ দিতে হয়েছে। এক পর্যায়ে গ্রাহকরা প্রতিদিন ১০ বিলিয়ন ডলারেরও বেশি আমানত উত্তোলন করছিলেন। এমনকি সুইস ন্যাশনাল ব্যাংক জরুরি ঋণ দেওয়া বন্ধ করতে ব্যর্থ হয়েছিল।
অর্থ সংকটে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ও সিগনেচার ব্যাংক বন্ধের আলোচনার মধ্যেই ক্রেডিট সুইস ব্যাংকের দূরাবস্থা নিয়ে আলোচনা শুরু হয়।
সুইজারল্যান্ডের কেন্দ্রীয় ব্যাংক সুইস ন্যাশনাল ব্যাংকের (এসএনবি) এক বিবৃতিতে বলা হয়, ইউবিএস আজ ক্রেডিট সুইস কিনার ঘোষণা দিয়েছে। সুইস ফেডারেল সরকার, সুইস ফাইন্যান্সিয়াল মার্কেট সুপারভাইজরি অথরিটি ও সুইস ন্যাশনাল ব্যাংকের সহায়তায় এটি সম্ভব হয়েছে।
এতে আরও বলা হয়, একটি ‘জরুরি উদ্ধার’ চুক্তিতে ক্রেডিট সুইস কিনছি ইউবিএস ব্যাংক। এ চুক্তি আর্থিক স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করবে ও সুইস অর্থনীতিকে রক্ষা করবে।
ক্রেডিট সুইস (সিএস) বছরের পর বছর ধরে বিনিয়োগকারী ও গ্রাহকদের আস্থা হারাচ্ছে। ২০২২ সালে এটি বিশ্বব্যাপী আর্থিক সংকটের পরে সবচেয়ে খারাপ ক্ষতির রেকর্ড করেছে। কিন্তু গত সপ্তাহে প্রতিষ্ঠানটি তাদের আর্থিক প্রতিবেদনে অভ্যন্তরীণ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থায় দুর্বলতার কথা জানানোর পর ব্যাংটির শেয়ারের ব্যাপক দরপতন শুরু হয়।
ফিনান্সিয়াল টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়, ১৬৭ বছরের পুরোনো ব্যাংকটির শেয়ার সপ্তাহের ব্যবধানে ২৫ শতাংশ কমেছে। এতে বিনিয়োগ তহবিল থেকে অর্থ দিতে হয়েছে। এক পর্যায়ে গ্রাহকরা প্রতিদিন ১০ বিলিয়ন ডলারেরও বেশি আমানত উত্তোলন করছিলেন। এমনকি সুইস ন্যাশনাল ব্যাংক জরুরি ঋণ দেওয়া বন্ধ করতে ব্যর্থ হয়েছিল।
অর্থ সংকটে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ও সিগনেচার ব্যাংক বন্ধের আলোচনার মধ্যেই ক্রেডিট সুইস ব্যাংকের দূরাবস্থা নিয়ে আলোচনা শুরু হয়।
মন্তব্য করুন