ঢাকা রিজেন্সি হোটেল অ্যান্ড রিসোর্ট খাদ্য অনুরাগীদের জন্য রুফটপ গার্ডেন রেস্টুরেন্ট ‘গ্রিল অন দ্য স্কাইলাইনে’ আয়োজন করেছে ‘বার বি কিউ ফিয়েস্তা’। হালকা শীতের সন্ধ্যাকে আরও উষ্ণ ও মনোমুগ্ধকর করে তুলতে ‘বার-বি-কিউ ফিয়েস্তা’ চলবে প্রতিদিন সন্ধ্যা ৬ টা থেকে রাত ১১ টা পর্যন্ত। 

নিয়মিত পালং শাক খেলে খুব দ্রুত রক্ত তৈরি হয়। কারণ, এতে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে আয়রন। আর এই খনিজ হিমোগ্লোবিন তৈরিতে সাহায্য করে। যার ফলে অ্যানিমিয়ার মতো জটিল অসুখ প্রতিরোধ করা যায়।

পুষ্টিবিদরা বলেন নিয়মিত গ্রিন টি পান করলে শরীরের মেদ কোষে বেশি শর্করা ঢুকতে পারে না। এ চায়ে থাকা বিভিন্ন উপাদান শরীরের বিপাকীয় হার বাড়ায়। আর বিপাকীয় হার বাড়লে ওজন দ্রুত কমে। কিন্তু গ্রিন টি পান করেও অনেকের ওজন ও ভুরি কমে না। কেননা তারা চা পানের সময় এমন কিছু ভুল করেন, যা ওজন কমানোর পরিবর্তে বাড়িয়ে দেয়।  

কোনো কোনো পুষ্টিবিদ বলেন ফল খাওয়ার আদর্শ সময় সকাল। আবার কেউ কেউ বলেন সকাল ও দুপুরের মাঝামাঝি সময়ে ফল খাওয়া ভালো। কেউ কেউ মনে করেন সূর্যাস্তের পর ফল খাওয়া ঠিক নয়। তবে সূর্যাস্তের পর ফল না খাওয়ার বিপক্ষে ভারতীয় পুষ্টিবিদ শিখা আগরওয়াল।

ক্যাপসিকামে উচ্চ মাত্রার ভিটামিন ‘সি’ আছে। এটি মাছ, মাংস বা যেকোনো সবজির সঙ্গে মিশিয়ে খাওয়া যায়। ক্যাপসিকাম খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য, বদহজম, বুকের জ্বালাপোড়া দূর হয়। ঠাণ্ডাজনিত বিভিন্ন  ইনফেকশন দূর করতে এটি কার্যকরী। এই সবজিটি দেহের ক্ষতিকর কোলস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে দেয়।

কমলায় একাধিক পুষ্টি উপাদান যেমন- পটাশিয়াম, কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন, ফাইটোকেমিকাল ও ফ্লেভোনয়েড  থাকে। এসব উপাদান শরীর গঠনে ভূমিকা পালন করে। ফাইটোনিট্রিয়েন্টস, ভিটামিন সি সমৃদ্ধ এ ফল ঠান্ডা-সর্দি-কাশি সারাতে কাজ করে। পাশাপাশি জ্বর কমাতেও এবং মুখের রুচি বাড়াতেও কাজ করে। 

প্রায় সব তরকারি, বিরিয়ানি এমনকি অন্যান্য খাবারেও অনেকেই আলু খেতে পছন্দ করেন। তবে সেসব খাবারে খোসা ছাড়ানো আলু ব্যবহার করা হয়। আর এতে অনেক উপকার থেকে বঞ্চিত হতে হয় বলে মনে করেন পুষ্টিবিদরা। কেননা আলুর খোসার রয়েছে একাধিক ভিটামিন, খনিজ ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। আর এই সব উপাদান একাধিক উপকার করে। বিভিন্ন অসুখ থেকে মুক্ত রাখে।

কফি সব জেনারেশনের কাছে জনপ্রিয় হলেও তার উপকারিতা নিয়ে দ্বিমত আছে। কেউ বলেন, কফি পান করা ভালো।

খেজুরে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বিভিন্ন রোগের সম্ভাবনা কমায়। একইসঙ্গে মস্তিষ্কের কার্যকরিতা বৃদ্ধি করে।

মধু ও হলুদের মিশ্রণ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এ দুটি উপাদানে অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান রয়েছে। এই মিশ্রণ শরীরে ফ্রি র্যা ডিক্যালের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করে, যা অক্সিডেটিভ স্ট্রেস নিয়ন্ত্রণে রাখে।