- প্রযুক্তি
- দক্ষ প্রজন্ম তৈরিতে হুয়াওয়ে
দক্ষ প্রজন্ম তৈরিতে হুয়াওয়ে

হুয়াওয়ের প্রযুক্তি পরখ করে দেখছেন তরুণ প্রোগ্রামাররা
তথ্যপ্রযুক্তিনির্ভর দক্ষ তরুণ প্রজন্ম বিনির্মাণে বিশ্বজুড়ে কাজ করছে হুয়াওয়ে। এ জন্য তারুণ্যনির্ভর বিশ্বের গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় অন্যতম পৃষ্ঠপোষক হিসেবে কাজ করছে প্রতিষ্ঠানটি। এসব প্রতিযোগিতার মধ্যে আইসিপিসি তো রয়েছেই। এ ছাড়া আন্তর্জাতিক গণিত অলিম্পিয়াড (আইএমও), আন্তর্জাতিক গণিত প্রতিযোগিতা (আইএমসি), আন্তর্জাতিক রসায়ন অলিম্পিয়াডের (আইসিএইচও) মতো বৈশ্বিক প্রতিযোগিতারও পৃষ্ঠপোষক হুয়াওয়ে। এর মধ্যে আইসিপিসিকে ধরা হয় সমস্যা সমাধানে বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ আয়োজন হিসেবে। এ প্রসঙ্গে হুয়াওয়ের মুখপাত্র বলেন, আমরা পরবর্তী প্রজন্মের সমস্যা সমাধানকারীদের জন্য সুযোগ তৈরি করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
হুয়াওয়ে মূলত তারুণ্যদীপ্ত মেধাবী ও দক্ষ ইকোসিস্টেম তৈরিতে কাজ করছে। ২০২১ সালে হুয়াওয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগিতার জন্য ৩৭ কোটি ৫০ লাখ ডলার বিনিয়োগ করেছে। প্রতিষ্ঠানটি বিশ্বের তিন শতাধিক বিশ্ববিদ্যালয় এবং ৯০০টির বেশি গবেষণা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সহযোগিতামূলক কাজ করেছে। বিশ্বের সেরা মেধাবীদের খুঁজে বের করতে প্রতিষ্ঠানটি স্কুল-এন্টারপ্রাইজ যৌথ প্রশিক্ষণ, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি প্রতিযোগিতা ছাড়াও তরুণদের উদ্ভাবনে সহযোগিতা দিয়ে আসছে। হুয়াওয়ে এবং আইসিপিসির মিশন একই বলা চলে। গত দুই বছরে হুয়াওয়ে প্রায় ২৬ হাজার নতুন গ্র্যাজুয়েট নিয়োগ করেছে, যাদের মধ্যে তিন শতাধিক প্রতিষ্ঠানটি 'টপ মাইন্ডস' প্রোগ্রাম থেকে এসেছে।
সর্বশেষ হিসাবমতে, ২০২১ সালে হুয়াওয়ের গবেষণা ও উন্নয়ন (আরঅ্যান্ডডি) খাতে ব্যয় ছিল প্রায় ২০ বিলিয়ন ডলার, যা প্রতিষ্ঠানটির মোট আয়ের ২২.৪ শতাংশ। প্রতিষ্ঠানটি আগামী দিনের জন্য কাটিং এজ প্রযুক্তি উন্নয়নে এ ব্যয় করে থাকে; যা এসব প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারীরা যা শিখছে, তার সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে সম্পৃক্ত। তরুণ প্রজন্মকে দক্ষ করে তুলতে বাংলাদেশেও রয়েছে প্রতিষ্ঠানটির বিভিন্ন উদ্যোগ। এর মধ্যে রয়েছে হুয়াওয়ে আইসিটি একাডেমি, হুয়াওয়ে আইসিটি ইনকিউবিটর কম্পিটিশন, টেক ইন উইমেন, আইসিটি স্কিলস কম্পিটিশন, সিডস ফর দ্য ফিউচার প্রভৃতি। এসব উদ্যোগের মাধ্যমে দেশের মেধাবী তরুণদের আইসিটি ক্ষেত্রে আরও দক্ষ করে তুলতে চায় হুয়াওয়ে।
হুয়াওয়ে মূলত তারুণ্যদীপ্ত মেধাবী ও দক্ষ ইকোসিস্টেম তৈরিতে কাজ করছে। ২০২১ সালে হুয়াওয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগিতার জন্য ৩৭ কোটি ৫০ লাখ ডলার বিনিয়োগ করেছে। প্রতিষ্ঠানটি বিশ্বের তিন শতাধিক বিশ্ববিদ্যালয় এবং ৯০০টির বেশি গবেষণা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সহযোগিতামূলক কাজ করেছে। বিশ্বের সেরা মেধাবীদের খুঁজে বের করতে প্রতিষ্ঠানটি স্কুল-এন্টারপ্রাইজ যৌথ প্রশিক্ষণ, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি প্রতিযোগিতা ছাড়াও তরুণদের উদ্ভাবনে সহযোগিতা দিয়ে আসছে। হুয়াওয়ে এবং আইসিপিসির মিশন একই বলা চলে। গত দুই বছরে হুয়াওয়ে প্রায় ২৬ হাজার নতুন গ্র্যাজুয়েট নিয়োগ করেছে, যাদের মধ্যে তিন শতাধিক প্রতিষ্ঠানটি 'টপ মাইন্ডস' প্রোগ্রাম থেকে এসেছে।
সর্বশেষ হিসাবমতে, ২০২১ সালে হুয়াওয়ের গবেষণা ও উন্নয়ন (আরঅ্যান্ডডি) খাতে ব্যয় ছিল প্রায় ২০ বিলিয়ন ডলার, যা প্রতিষ্ঠানটির মোট আয়ের ২২.৪ শতাংশ। প্রতিষ্ঠানটি আগামী দিনের জন্য কাটিং এজ প্রযুক্তি উন্নয়নে এ ব্যয় করে থাকে; যা এসব প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারীরা যা শিখছে, তার সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে সম্পৃক্ত। তরুণ প্রজন্মকে দক্ষ করে তুলতে বাংলাদেশেও রয়েছে প্রতিষ্ঠানটির বিভিন্ন উদ্যোগ। এর মধ্যে রয়েছে হুয়াওয়ে আইসিটি একাডেমি, হুয়াওয়ে আইসিটি ইনকিউবিটর কম্পিটিশন, টেক ইন উইমেন, আইসিটি স্কিলস কম্পিটিশন, সিডস ফর দ্য ফিউচার প্রভৃতি। এসব উদ্যোগের মাধ্যমে দেশের মেধাবী তরুণদের আইসিটি ক্ষেত্রে আরও দক্ষ করে তুলতে চায় হুয়াওয়ে।
মন্তব্য করুন