দাম আরও কমেছে
প্রকাশ: ২০ নভেম্বর ২০১৯
সমকাল প্রতিবেদক
পেঁয়াজের বাজারে সরবরাহ প্রচুর। আমদানি করা ও দেশি নতুন পেঁয়াজ বাজারে আসছে। এর ফলে পাইকারি বাজারে কেজিতে আরও ৪০ টাকা দাম কমেছে। বড় ব্যবসায়ী গ্রুপের আমদানি করা পেঁয়াজ উড়োজাহাজে দেশে আসছে আজ। তাছাড়া সরকারের আমদানি করা পেঁয়াজও আগামীকাল বুধবার উড়োজাহাজে আসবে। পাশাপাশি নৌ-পথে আমদানি করা পেঁয়াজও আসছে। সব মিলে চলতি মাসে প্রায় ৬২ হাজার টন বাড়তি পেঁয়াজ দেশে আসছে। অন্যদিকে দেশি নতুন পেঁয়াজও বাজারে আগাম উঠতে শুরু করেছে। এ কারণে গত তিন দিন ধরে পাইকারিতে টানা দাম কমছে। তবে ধীরে ধীরে দাম কমাচ্ছেন খুচরা ব্যবসায়ীরা।
রাজধানীর খুচরা বাজারে কেজিতে ১০ টাকা কমে এখনও ১৭০ থেকে ১৮০ টাকায় চীন, তুরস্ক ও মিসরের পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে। ১৯০ থেকে ২০০ টাকা কেজিতে দেশি ও মিয়ানমারের পেঁয়াজ পাওয়া যাচ্ছে। খুচরা বাজারে এই চড়া দামের কারণে পাইকারি বাজারের সঙ্গে দামের ব্যবধান অনেক বেড়ে গেছে।
গতকাল রাজধানীর শ্যামবাজারে আড়তে পাইকারিতে প্রতি কেজি চীনা পেঁয়াজ ৭০ এবং তুরস্ক ও মিসরের পেঁয়াজ ৮০ টাকায় বিক্রি হয়। এছাড়া মিয়ানমারের পেঁয়াজ ১১০ ও দেশি পেঁয়াজ ১৩০ থেকে ১৪০ টাকায় নেমেছে। এতে একদিনে কেজিতে আরও ৪০ টাকা দাম কমেছে। এর আগে পাইকারি এই আড়তে গত রবি ও সোমবার দুই দিনে কেজিতে ৭০ টাকা কমে মিয়ানমারের পেঁয়াজ ১৫০ থেকে ১৬০ টাকায় নেমেছিল। প্রায় একই হারে কমে মিসর, তুরস্ক ও চীনের পেঁয়াজ ১১০ থেকে ১২০ টাকা এবং দেশি পেঁয়াজ ১৭০ থেকে ১৮০ টাকা ছিল। এই আড়তে গত সপ্তাহে দেশি ও মিয়ানমারের পেঁয়াজ ২২০ থেকে ২৩০ টাকা এবং চীন, তুরস্ক ও মিসরের পেঁয়াজ ১৭০ থেকে ১৮০ টাকা পর্যন্ত দাম ওঠেছিল।
এদিকে কারওয়ান বাজারের আড়তে গতকাল একই হারে দাম কমে দেশি ও মিয়ানমারের পেঁয়াজ ১৪০ থেকে ১৫০ টাকা, মিসর, তুরস্ক ও চীনের পেঁয়াজ ৯০ থেকে ১০০ টাকায় বিক্রি হয়। যাত্রাবাড়ী ও মিরপুর-১নং বাজারসহ অন্যান্য বাজারের আড়তেও প্রায় একই হারে দাম কমেছে।
শ্যামবাজারের পপুলার বাণিজ্যালয়ের ব্যবসায়ী রতন সাহা সমকালকে বলেন, পেঁয়াজের সরবরাহ বেড়েছে। দাম বৃদ্ধির সঙ্গে ক্রেতারা বেশি পেঁয়াজ কেনায় এখন চাহিদাও কিছুটা কমেছে। এতে দাম কমছে।
বেশি দামে বিক্রির দায়ে চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা :গত সোমবার ঢাকা মহানগরীর সূত্রাপুর থানাধীন শ?্যামবাজার পেঁয়াজের পাইকারি আড়তে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক মো. আব্দুল জব্বার মন্ডলের নেতৃত্বে অভিযান চলে। অভিযানে পেঁয়াজের মূল্য তালিকা না টানানো, মূল্য তালিকার চেয়ে বেশি দামে বিক্রি। এসব অপরাধে শ্যামবাজারের সেতু বাণিজ্যালয়কে ১০ হাজার টাকা, নাইমা বাণিজ্যালয়কে ১৫ হাজার টাকা, আসিফ বাণিজ্যালয়কে ৪০ হাজার টাকা ও আব্দুল্লাহ বাণিজ্যালয়কে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। এই চার প্রতিষ্ঠানকে ১ লাখ ১৫ হাজার টাকা অর্থদণ্ড দেওয়া হয়। এই অভিযানে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, শিল্প মন্ত্রণালয়, কৃষি মন্ত্রণালয়, খাদ্য মন্ত্রণালয় ও সিটি করপোরেশনের কর্মকর্তারা সহযোগিতা করে।
রাজধানীর খুচরা বাজারে কেজিতে ১০ টাকা কমে এখনও ১৭০ থেকে ১৮০ টাকায় চীন, তুরস্ক ও মিসরের পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে। ১৯০ থেকে ২০০ টাকা কেজিতে দেশি ও মিয়ানমারের পেঁয়াজ পাওয়া যাচ্ছে। খুচরা বাজারে এই চড়া দামের কারণে পাইকারি বাজারের সঙ্গে দামের ব্যবধান অনেক বেড়ে গেছে।
গতকাল রাজধানীর শ্যামবাজারে আড়তে পাইকারিতে প্রতি কেজি চীনা পেঁয়াজ ৭০ এবং তুরস্ক ও মিসরের পেঁয়াজ ৮০ টাকায় বিক্রি হয়। এছাড়া মিয়ানমারের পেঁয়াজ ১১০ ও দেশি পেঁয়াজ ১৩০ থেকে ১৪০ টাকায় নেমেছে। এতে একদিনে কেজিতে আরও ৪০ টাকা দাম কমেছে। এর আগে পাইকারি এই আড়তে গত রবি ও সোমবার দুই দিনে কেজিতে ৭০ টাকা কমে মিয়ানমারের পেঁয়াজ ১৫০ থেকে ১৬০ টাকায় নেমেছিল। প্রায় একই হারে কমে মিসর, তুরস্ক ও চীনের পেঁয়াজ ১১০ থেকে ১২০ টাকা এবং দেশি পেঁয়াজ ১৭০ থেকে ১৮০ টাকা ছিল। এই আড়তে গত সপ্তাহে দেশি ও মিয়ানমারের পেঁয়াজ ২২০ থেকে ২৩০ টাকা এবং চীন, তুরস্ক ও মিসরের পেঁয়াজ ১৭০ থেকে ১৮০ টাকা পর্যন্ত দাম ওঠেছিল।
এদিকে কারওয়ান বাজারের আড়তে গতকাল একই হারে দাম কমে দেশি ও মিয়ানমারের পেঁয়াজ ১৪০ থেকে ১৫০ টাকা, মিসর, তুরস্ক ও চীনের পেঁয়াজ ৯০ থেকে ১০০ টাকায় বিক্রি হয়। যাত্রাবাড়ী ও মিরপুর-১নং বাজারসহ অন্যান্য বাজারের আড়তেও প্রায় একই হারে দাম কমেছে।
শ্যামবাজারের পপুলার বাণিজ্যালয়ের ব্যবসায়ী রতন সাহা সমকালকে বলেন, পেঁয়াজের সরবরাহ বেড়েছে। দাম বৃদ্ধির সঙ্গে ক্রেতারা বেশি পেঁয়াজ কেনায় এখন চাহিদাও কিছুটা কমেছে। এতে দাম কমছে।
বেশি দামে বিক্রির দায়ে চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা :গত সোমবার ঢাকা মহানগরীর সূত্রাপুর থানাধীন শ?্যামবাজার পেঁয়াজের পাইকারি আড়তে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক মো. আব্দুল জব্বার মন্ডলের নেতৃত্বে অভিযান চলে। অভিযানে পেঁয়াজের মূল্য তালিকা না টানানো, মূল্য তালিকার চেয়ে বেশি দামে বিক্রি। এসব অপরাধে শ্যামবাজারের সেতু বাণিজ্যালয়কে ১০ হাজার টাকা, নাইমা বাণিজ্যালয়কে ১৫ হাজার টাকা, আসিফ বাণিজ্যালয়কে ৪০ হাজার টাকা ও আব্দুল্লাহ বাণিজ্যালয়কে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। এই চার প্রতিষ্ঠানকে ১ লাখ ১৫ হাজার টাকা অর্থদণ্ড দেওয়া হয়। এই অভিযানে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, শিল্প মন্ত্রণালয়, কৃষি মন্ত্রণালয়, খাদ্য মন্ত্রণালয় ও সিটি করপোরেশনের কর্মকর্তারা সহযোগিতা করে।