জানা যায়, লাইসেন্স না থাকায় গত ৮ মার্চ স্বাস্থ্য অধিদপ্তর চিঠির মাধ্যমে ওই হাসপাতাল বন্ধ রাখার নির্দেশ দেয়। এ ছাড়া আদালতে মালিকানা নিয়ে একটি মামলা রয়েছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের দেওয়া সময় পার হওয়ায় ও মালিকানা নিয়ে দ্বন্দ্বের বিষয় নিষ্পত্তি না হওয়ায় প্রতিষ্ঠানের সব কার্যক্রম বন্ধ রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়। কর্তৃপক্ষ নির্দেশ পালন না করায় হাসপাতালটি সিলগালা করে দেয়। হাসপাতালে ভর্তি থাকা রোগীদের অন্যত্র সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।
ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. মাহবুবুল হক জানান, অবৈধভাবে চলা ওই হাসপাতালের দক্ষ কোনো প্যাথলজিস্ট বা উপযুক্ত বিদ্যুতায়নের ব্যবস্থা নেই।
আরও পড়ুন
মন্তব্য করুন