নিজস্ব প্রতিবেদক, ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও আশুগঞ্জ প্রতিনিধি |
নিজস্ব প্রতিবেদক, ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও আশুগঞ্জ প্রতিনিধি
প্রকাশ: ০৯ এপ্রিল ২০২১
প্রকাশ: ০৯ এপ্রিল ২০২১গত ৫ এপ্রিল ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানায় মামলাটি করেন জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আল মামুন সরকার। মামলার অপর আসামিরা হলেন- মনির কসাই, মো. জুয়েল, কাজী নাইম, কাজী শাহনাজ, কাজী মতিন, হৃদয়, রিয়াত ও সাজিদুল ইসলাম। মামলায় অজ্ঞাতপরিচয় আরও ২০০ জনকে আসামি করা হয়েছে।
মামলার এজাহারে আল মামুন সরকার অভিযোগ করেছেন, ঘটনার দিন চমন সিকান্দার জুলকারনাইনের ফোন পেয়ে দুস্কৃতকারীরা ভাষা চত্বরে এসে তার অফিস ভাঙচুর ও ভস্মীভূত করে। তবে এমন অভিযোগ অস্বীকার করেছেন চমন সিকান্দার জুলকারনাইন। নিজেকে আওয়ামী পরিবারের সদস্য দাবি করে তিনি বলেন, 'আল মামুন সরকারের সঙ্গে আমার ব্যক্তিগত ও সামাজিক বিরোধ আছে। মামলায় যাকে ২নং সাক্ষী করা হয়েছে, সেই আবু হোরায়রাহ একজন ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা। তার বিরুদ্ধে আমি বিভিন্ন সময় নানা কথা বলেছি। সে জন্যই উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে আমাকে মামলায় জড়িয়েছে।' এদিকে, হরতালের দিন আশুগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম আহ্বায়ক আবু নাছের আহমেদের বাড়ি ভাঙচুরের ঘটনায় মামলা হয়েছে। বুধবার আবু নাছের আহমেদের ছোট ভাই আবু রেজভী বাদী হয়ে মামলাটি করেন। মামলায় উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক শাহজাহান সিরাজ, যুগ্ম আহ্বায়ক হাবিবুর রহমান, জামায়েত নেতা তাজুল ইসলাম ও ছাত্রদলের বিভিন্ন পর্যায়ের ৪৩ নেতাকর্মীর নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতপরিচয় ৫০০ জনকে আসামি করা হয়েছে।
আরও পড়ুন
মন্তব্য করুন