প্রকাশ: ১৮ জানুয়ারি ২০২১
বগুড়া ব্যুরো
মামলা সূত্রে জানা যায়, ২০১৭ সালের ১৭ জুলাই ওই ছাত্রীকে বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণ করে তুফান সরকার। এরপর ২৮ জুলাই তুফানের স্ত্রীর বড় বোন ওয়ার্ড কাউন্সিলর মার্জিয়া হাসান রুমকির বাসায় নিয়ে গিয়ে ওই ছাত্রী ও তার মাকে নির্যাতনের পর মাথা ন্যাড়া করে দেওয়া হয়। পরে এ ঘটনায় ছাত্রীর মা বগুড়া সদর থানায় দুটি মামলা করেন। ঘটনার পর পরই মামলার প্রধান আসামি তুফান সরকার, তার স্ত্রী আশা, শাশুড়ি রুমি খাতুন ও শ্যালিকা পৌর কাউন্সিলর মার্জিয়া হাসান রুমকিকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
দুই মামলায় ২০১৮ সালের ১০ অক্টোবর তুফান সরকারসহ ১৩ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সদর থানার পরিদর্শক (অপারেশন) আবুল কালাম আজাদ। ধর্ষণের মামলা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে ১০ জনকে এবং ন্যাড়া করে দেওয়ার মামলায় ১৩ জনকে আসামি করা হয় অভিযোগপত্রে। দুই মামলাতেই প্রধান আসামি তুফান সরকার।