পুলিশ ও ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, মূলত হাসপাতাল সংলগ্ন চমেকের প্রধান ছাত্রাবাসের কক্ষ দখলকে কেন্দ্র করেই সংঘর্ষের সূত্রপাত। সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়া ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা সাবেক মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন এবং শিক্ষা উপমন্ত্রী ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেলের অনুসারী হিসেবে পরিচিত।
জানা যায়, দীর্ঘদিন ধরেই চমেক হাসপাতালে একক নিয়ন্ত্রণ ছিল নগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আ জ ম নাছির উদ্দীনের অনুসারী ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের হাতে। কিন্তু গত সংসদ নির্বাচনে ব্যারিস্টার নওফেল এমপি এবং পরে শিক্ষা উপমন্ত্রী হওয়ার পর চমেক হাসপাতাল ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি মনোনীত হন। আর তখন থেকেই তার অনুসারীরাও চমেকে অবস্থান শক্ত করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। চকবাজার থানার ওসি আতাউর রহমান খোন্দকার ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
আরও পড়ুন
মন্তব্য করুন