বেসরকারি ব্যাংকে চাকরি করা আশরাফুল বলেন, 'গণপরিবহন বন্ধ থাকলেও ব্যক্তিগত গাড়ি, রিকশা, অটোরিকশা, সিএনজি অটোরিকশায় চড়ে ঠিকই মানুষ চলাচল করছে। এতে সংক্রমণ কমবে না। লকডাউন কার্যকর করতে হলে সব প্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখতে হবে।'
জরুরি প্রয়োজন ছাড়াও অনেককেই রাস্তায় ঘুরে বেড়াতে দেখা গেছে। ইসমাইল আলী নামে এক ব্যক্তি বলেন, 'সিগারেট কিনতে এবং মোবাইলে রিচার্জ করার জন্য বাইরে বের হয়েছি।'\হনাম প্রকাশ না করার শর্তে ট্রাফিক পুলিশের দায়িত্বে থাকা পুলিশের কর্মকর্তা বলেন, 'যাদের সন্দেহ\হহচ্ছে তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করছি। যথাযথ কারণ বলতে পারলে\হতাদের আমরা যেতে দিচ্ছি, অন্যথায় মামলা দেওয়া হচ্ছে। এর বেশি আর কীই-বা করার আছে।'
বিষয় : লকডাউনে
মন্তব্য করুন