ছাতক (সুনামগঞ্জ) প্রতিনিধি |
ছাতক (সুনামগঞ্জ) প্রতিনিধি
প্রকাশ: ২৮ নভেম্বর ২১ । ০০:০০
প্রকাশ: ২৮ নভেম্বর ২১ । ০০:০০
এখন জন্মসনদ সংশোধনের জন্য ঘুরছেন তিনি। সংশ্নিষ্ট কর্তৃপক্ষের এমন দায়িত্বহীনতায় আলোচনা-সমালোচনার ঝড় বইছে।
২০১৮ সালের ৫ মার্চ জন্ম হয় মাহদী হাসানের। তার জন্মের প্রায় এক বছর পর বাবা ফরিদ মিয়া ইউনিয়ন কার্যালয় থেকে জন্মসনদ সংগ্রহ করেন। এ সময় মাহদী হাসানের জন্ম তারিখ লেখা হয় ১৯১৮ সালের ৫ মার্চ। ফরিদ মিয়া অশিক্ষিত হওয়ায় তার ছেলের জন্মসনদে এমন গরমিলের বিষয়টি বুঝতে পারেননি।
ফরিদ মিয়া বলেন, জন্ম থেকেই তার ছেলে মাহদী হাসান হার্টের রোগী। শিশুদের চিকিৎসায় সমাজসেবা কার্যালয়ের মাধ্যমে সাহায্য পাওয়া যাচ্ছে, এমন খবরে তিনি কাগজপত্র সংগ্রহ করে উপজেলা সমাজসেবা কার্যালয়ে জমা দিতে গেলে বয়সের গরমিল ধরা পড়ে। বিষয়টি সমাধানে তিনি কালারুকা ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়ে গেলে তাকে কোনো ধরনের সহযোগিতাও করা হয়নি। এভাবেই কর্তৃপক্ষের ভুলের মাশুল দিচ্ছেন দরিদ্র ফরিদ মিয়া।
কালারুকা ইউনিয়নের সচিব পিংকু দাস বলেন, 'আমি এখানে নতুন যোগদান করেছি। এ ধরনের কাজ ইউনিয়ন পরিষদের ডিজিটাল সেন্টারের উদ্যোক্তা করে থাকেন।' ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান অদুদ আলম বলেন, 'আমি এসব কিছু জানি না। জন্মসনদের কাজ সচিব করে থাকেন। তিনিই বিষয়টি জানবেন।'
বিষয় : শিশুর জন্মনিবন্ধন
মন্তব্য করুন