- সারাদেশ
- দোলনের বাবার আত্মার মাগফেরাত কামনায় দোয়া-মাহফিল অনুষ্ঠিত
দোলনের বাবার আত্মার মাগফেরাত কামনায় দোয়া-মাহফিল অনুষ্ঠিত
-samakal-5e4eacaa5155d.jpg)
দোয়া মাহফিলে আগত অথিতিদের একাংশ -সমকাল
দৈনিক ঢাকা টাইমস ও অনলাইন নিউজ পোর্টাল ঢাকাটাইমস টোয়েন্টিফোর ডটকম সম্পাদক এবং ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সদস্য আরিফুর রহমান দোলনের বাবা সমাজসেবী এএফএম ওবায়দুর রহমানের আত্মার মাগফেরাত কামনায় দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বৃহস্পতিবার দুপুরে উপজেলার কামারগ্রাম মুন্সী বাড়ি চত্বরে এ অনুষ্ঠান হয়। এতে বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংবাদিক, সুধীজন, আত্মীয়-স্বজনসহ বিপুলসংখ্যক মানুষ অংশগ্রহণ করেন।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা মণ্ডলীর সদস্য, স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয় সংক্রান্ত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেন। বিশেষ অতিথি ছিলেন সমকাল প্রকাশক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন সভাপতি ও দেশের ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই’র সাবেক সভাপতি এ. কে. আজাদ এবং ফরিদপুরের জেলা প্রশাসক অতুল সরকার।
আরও উপস্থিত ছিলেন ফরিদপুর জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান লোকমান হোসেন মৃধা, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সুবল চন্দ্র সাহা, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ঝর্ণা হাসান, মাইনুদ্দিন আহমেদ মানু, শহর আওয়ামী লীগের সভাপতি খন্দকার নাজমুল ইসলাম লেভী, সাধারণ সম্পাদক চৌধুরী বরকত ইবনে সালাম, ফরিদপুর কোতয়ালি থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুর রাজ্জাক, ফরিদপুর জেলা কৃষক লীগের সভাপতি শেখ শহিদুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক প্রদীপ কুমার দাস লক্ষণ, জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক কে এম সেলিম, সদস্য আবু নাঈম, জেলা শ্রমিক লীগের সভাপতি আক্কাস হোসেন, ফরিদপুর উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান সারোয়ার হোসেন, আলফাডাঙ্গা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এস এম আকরাম হোসেন, জেলা যুবলীগের আহ্বায়ক এইচ এম ফোয়াদ, জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি শওকত আলী জাহিদ, সাধারণ সম্পাদক ফাহাদ বিন ওয়াজেদ ফাইন, জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি নিশান মাহমুদ শামিম, সাধারণ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম জীবন প্রমুখ।
উল্লেখ্য, গত ৩০ ডিসেম্বর ভোরে কামারগ্রামের নিজ বাসায় হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে ইন্তেকাল করেন সমাজসেবী ওবায়দুর রহমান। তিনি রূপালী ব্যাংকের অবসরপ্রাপ্ত সিনিয়র প্রিন্সিপাল অফিসার ছিলেন। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, এক ছেলে, পুত্রবধূ, দুই নাতনিসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।
মন্তব্য করুন