- সারাদেশ
- করোনার এই মহামারি কেটে যাবে রে...
করোনার এই মহামারি কেটে যাবে রে...

গানে গানে করোনা সচেতনতা। ফরিদপুরে দোতারা-গিটার হাতে রাস্তায় পুলিশ সমকাল
'করোনার এই মহামারি কেটে যাবে রে/ আমরা সবাই ঘরে থাকি/ সুস্থ থাকি নিয়ম মানি রে'- এভাবেই আবাসিক এলাকা ও রাস্তায় বাদ্যযন্ত্র নিয়ে গান গেয়ে করোনাভাইরাসের ভয়াবহতা সম্পর্কে মানুষকে সচেতন করছে ফরিদপুর জেলা পুলিশ।
জেলার গুরুত্বপূর্ণ সড়কেও করোনাসংক্রান্ত আল্পনা এঁকে ও বার্তা লিখে মানুষকে সচেতন করছেন এ পুলিশ সদস্যরা। জেলা শহর ও বিভিন্ন এলাকার ব্যাংক, পেট্রোল পাম্প, দোকান, সুপারশপ, ফার্মেসিসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে করোনায় সুরক্ষিত থাকার পরামর্শমূলক বার্তাবাহী ব্যানার টানিয়ে দেওয়া হচ্ছে। এসব উদ্যোগে সাড়া পড়েছে ফরিদপুরে।
জেলার পুলিশ সুপার (এসপি) মো. আলিমুজ্জামান সমকালকে বলেন, দেশে করোনাভাইরাস আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হওয়ার পর থেকেই জেলাবাসীকে নানাভাবে সতর্ক করা হচ্ছে। মাস্ক ছাড়া কাউকে কোনো পণ্য বিক্রি না করতে উৎসাহিত করা হচ্ছে ব্যবসায়ীদের। ব্যাংকিং সেক্টরেও মাস্কবিহীন মানুষকে সেবা না দিতে বলা হচ্ছে। রাতে পুলিশ সদস্যরা বিভিন্ন এলাকায় গান গেয়ে মানুষকে ঘরে থাকতে উদ্বদ্ধ করছেন। কারণ করোনা প্রতিরোধে ঘরে থাকা গুরুত্বপূর্ণ।
গান গেয়ে করোনা সম্পর্কে সচেতন করতে গঠন করা হয়েছে ফরিদপুর জেলা পুলিশের ২০ সদস্যের একটি দল। সোমবার দলটি প্রথম গান নিয়ে মাঠে নামে। এদিন রাত ৮টা থেকে সোয়া ১০টা পর্যন্ত শহরের ঝিলটুলি আবাসিক এলাকা, সরকারি সারদা সুন্দরী মহিলা কলেজের সামনে এবং ভাঙ্গা রাস্তার মোড়সহ বিভিন্ন এলাকায় বাদ্যযন্ত্র বাজিয়ে তারা সচেতনতামূলক গান গেয়ে শোনান। তাদের সচেতনতামূলক দুটি গানের একটি- 'করোনা মানেই মরণ মানি না ... মানি না/সচেতন হতে হবে মানি তা/তবু কেন ঘরের মধ্যে থাকি না/না না ... থাকি না/ দূরত্ব বজায় কেন রাখি না?' এ দলের প্রধান কণ্ঠশিল্পী এসআই আনোয়ার। তার সহযোগী এসআই মিরাজ। রাতে এলাকার রাস্তায় শারীরিক দূরত্ব বজায় রেখে পুলিশ সদস্যদের এ সংগীত পরিবেশন মানুষের মধ্যে বেশ সাড়া ফেলেছে। বাসা-বাড়ির বারান্দা ও জানালার পাশে দাঁড়িয়ে মানুষ গান শুনছে। গান দুটি রেকর্ড করে জেলা পুলিশের ফেসবুক পেজেও আপলোড করা হয়েছে। পুলিশের প্রশংসা করে অনেকেই নানা মন্তব্য করছে সেখানে।
ফরিদপুর সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. রাশেদুল ইসলাম বলেন, প্রতি রাতেই বিভিন্ন এলাকায় এ ধরনের গান গেয়ে মানুষকে সচেতন করা হবে। এ ছাড়া মানুষকে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার এবং ঘরে থাকার জন্য উদ্বুদ্ধ করতে শহরের গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে আল্পনা আঁকার কার্যক্রমও অব্যাহত থাকবে।
জেলার গুরুত্বপূর্ণ সড়কেও করোনাসংক্রান্ত আল্পনা এঁকে ও বার্তা লিখে মানুষকে সচেতন করছেন এ পুলিশ সদস্যরা। জেলা শহর ও বিভিন্ন এলাকার ব্যাংক, পেট্রোল পাম্প, দোকান, সুপারশপ, ফার্মেসিসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে করোনায় সুরক্ষিত থাকার পরামর্শমূলক বার্তাবাহী ব্যানার টানিয়ে দেওয়া হচ্ছে। এসব উদ্যোগে সাড়া পড়েছে ফরিদপুরে।
জেলার পুলিশ সুপার (এসপি) মো. আলিমুজ্জামান সমকালকে বলেন, দেশে করোনাভাইরাস আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হওয়ার পর থেকেই জেলাবাসীকে নানাভাবে সতর্ক করা হচ্ছে। মাস্ক ছাড়া কাউকে কোনো পণ্য বিক্রি না করতে উৎসাহিত করা হচ্ছে ব্যবসায়ীদের। ব্যাংকিং সেক্টরেও মাস্কবিহীন মানুষকে সেবা না দিতে বলা হচ্ছে। রাতে পুলিশ সদস্যরা বিভিন্ন এলাকায় গান গেয়ে মানুষকে ঘরে থাকতে উদ্বদ্ধ করছেন। কারণ করোনা প্রতিরোধে ঘরে থাকা গুরুত্বপূর্ণ।
গান গেয়ে করোনা সম্পর্কে সচেতন করতে গঠন করা হয়েছে ফরিদপুর জেলা পুলিশের ২০ সদস্যের একটি দল। সোমবার দলটি প্রথম গান নিয়ে মাঠে নামে। এদিন রাত ৮টা থেকে সোয়া ১০টা পর্যন্ত শহরের ঝিলটুলি আবাসিক এলাকা, সরকারি সারদা সুন্দরী মহিলা কলেজের সামনে এবং ভাঙ্গা রাস্তার মোড়সহ বিভিন্ন এলাকায় বাদ্যযন্ত্র বাজিয়ে তারা সচেতনতামূলক গান গেয়ে শোনান। তাদের সচেতনতামূলক দুটি গানের একটি- 'করোনা মানেই মরণ মানি না ... মানি না/সচেতন হতে হবে মানি তা/তবু কেন ঘরের মধ্যে থাকি না/না না ... থাকি না/ দূরত্ব বজায় কেন রাখি না?' এ দলের প্রধান কণ্ঠশিল্পী এসআই আনোয়ার। তার সহযোগী এসআই মিরাজ। রাতে এলাকার রাস্তায় শারীরিক দূরত্ব বজায় রেখে পুলিশ সদস্যদের এ সংগীত পরিবেশন মানুষের মধ্যে বেশ সাড়া ফেলেছে। বাসা-বাড়ির বারান্দা ও জানালার পাশে দাঁড়িয়ে মানুষ গান শুনছে। গান দুটি রেকর্ড করে জেলা পুলিশের ফেসবুক পেজেও আপলোড করা হয়েছে। পুলিশের প্রশংসা করে অনেকেই নানা মন্তব্য করছে সেখানে।
ফরিদপুর সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. রাশেদুল ইসলাম বলেন, প্রতি রাতেই বিভিন্ন এলাকায় এ ধরনের গান গেয়ে মানুষকে সচেতন করা হবে। এ ছাড়া মানুষকে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার এবং ঘরে থাকার জন্য উদ্বুদ্ধ করতে শহরের গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে আল্পনা আঁকার কার্যক্রমও অব্যাহত থাকবে।
মন্তব্য করুন