- সারাদেশ
- বগুড়ায় ৪১ থেকে ৫০ বছর বয়সীরাই বেশি করোনায় আক্রান্ত হচ্ছেন
স্বাস্থ্য বিভাগের তথ্য
বগুড়ায় ৪১ থেকে ৫০ বছর বয়সীরাই বেশি করোনায় আক্রান্ত হচ্ছেন

বগুড়ায় করোনা আক্রান্তদের মধ্যে সর্বোচ্চ ৪৬ দশমিক ২১ শতাংশই ৪১ থেকে ৫০ বছর বয়সী নারী-পুরুষ। আর ৭০ বছরের বেশি বয়সীদের মধ্যে সংক্রমণের হার সবচেয়ে কম। শতাংশের হিসাবে যা মাত্র শূন্য দশমিক ৮৪।
বগুড়ার ডেপুটি সিভিল সার্জন ডা. মোস্তাফিজুর রহমান তুহিন জেলার করোনা পরিস্থিতি নিয়ে রোববার রাতে নিয়মিত ব্রিফিংয়ের এসব তথ্য তুলে ধরেছেন।
ডা. তুহিনের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, বগুড়ায় শিশুদের মধ্যে আক্রান্তের হারও একেবারে কম নয়, আর তা হলো ৫ দশমিক শূন্য ৪ শতাংশ। তবে নতুন এই ভাইরাসে নারীদের চেয়ে পুরুষই বেশি আক্রান্ত হচ্ছেন। তবে কেন নির্দিষ্ট একটি বয়সের নারী-পুরুষ করোনায় বেশি আক্রান্ত হচ্ছেন তার সুনির্দিষ্ট কোন কারণ তিনি বলতে পারেন নি। তার মতে এটি গবেষণা ছাড়া বলা সম্ভব নয়।
বগুড়ায় গত ১ এপ্রিল প্রথম একজনের দেহে করোনাভাইরাসের উপস্থিতি সনাক্ত হয়। তার পর থেকে ৩১ মে পর্যন্ত জেলায় মোট ৩৫৭জন আক্রান্ত হন। বগুড়ায় এ পর্যন্ত মোট ৬ হাজার ৫০০ নমুনা সংগ্রহ করা হলেও পরীক্ষা হয়েছে ৫ হাজার ২০০ জনের। তার মধ্যে ৩৫৭জন বা ৬ দশমিক ৮৬ শতাংশের দেহে করোনাভাইরাসের উপস্থিতির প্রমাণ মিলেছে।
আক্রান্তদের বয়স বিশ্লেষণ করতে গিয়ে বগুড়ার ডেপুটি সিভিল সার্জন জানান, জেলায় মোট আক্রান্ত ৩৫৭জনের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ১৬৫জনেরই বয়স ৪১ থেকে পঞ্চাশ বছরের মধ্যে। সংক্রমণের ক্ষেত্রে তার পরের অবস্থানে রয়েছেন ১৮ থেকে ৪০ বছর বয়সীরা। ৩১ মে পর্যন্ত ওই বয়সের ১২৮জন নারী-পুরুষ আক্রান্ত হয়েছেন। শতকরা হিসেবে যা ৩৫ দশমিক ৮৫। মারাত্মক ছোঁয়াচে ওই ভাইরাসে ৪৩জন বা ১২ দশমিক শূন্য ৪ শতাংশ আক্রান্ত হয়েছেন ৪১ থেকে ৫০ বছর বয়সীরা। আক্রান্তদের মধ্যে ১৮ বছরের নিচে অর্থাৎ শিশু রয়েছে ১৮জন এবং সত্তর বছরের বেশি বয়সী আক্রান্তের সংখ্যা মাত্র ৩জন।
বগুড়ায় করোনায় আক্রান্ত ৩৭৫জনের মধ্যে ২৬৫জন বা ৭৪ দশমিক ২২ শতাংশ পুরুষ। নারীদের মধ্যে ৭৪ জন আক্রান্ত হয়েছেন। শতকরা হিসেবে যা ২০ দশমিক ৭২।
বগুড়ায় করোনায় আক্রান্তদের সংখ্যা লাফিয়ে বেড়েছে সদও উপজেলায়। ৩১ মে পর্যন্ত সদর উপজেলায় সবচেয়ে বেশি ১৯৮জন আক্রান্ত হয়েছেন। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২৭জন আক্রান্ত হয়েছেন শাজাহানপুরে। আক্রান্তের দিক থেকে এর পরে রয়েছে যথাক্রমে গাবতলী (২৫জন), শেরপুর (২২), সারিয়াকান্দি (১৫), কাহালু (১৪), সোনাতলা (১১), আদমদীঘি (১১), শিবগঞ্জ (৯), দুপচাঁচিয়া (৯), ধুনট (৯) ও নন্দীগ্রাম (৭জন)।
ডেপুটি সিভিল সার্জন ডা. মোস্তাফিজুর রহমান তুহিন জানান, বগুড়ায় করোনারভাইরাসের সামাজিক সংক্রমণ ঘটেছে। তিনি বলেন, এখন বাইরের জেলা থেকে আসা ব্যক্তিদের চেয়ে স্থানীয়দের মাধ্যমেই করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ঘটছে। সে কারণে আমাদের সচেতনতা খুব জরুরি।
বগুড়ার ডেপুটি সিভিল সার্জন ডা. মোস্তাফিজুর রহমান তুহিন জেলার করোনা পরিস্থিতি নিয়ে রোববার রাতে নিয়মিত ব্রিফিংয়ের এসব তথ্য তুলে ধরেছেন।
ডা. তুহিনের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, বগুড়ায় শিশুদের মধ্যে আক্রান্তের হারও একেবারে কম নয়, আর তা হলো ৫ দশমিক শূন্য ৪ শতাংশ। তবে নতুন এই ভাইরাসে নারীদের চেয়ে পুরুষই বেশি আক্রান্ত হচ্ছেন। তবে কেন নির্দিষ্ট একটি বয়সের নারী-পুরুষ করোনায় বেশি আক্রান্ত হচ্ছেন তার সুনির্দিষ্ট কোন কারণ তিনি বলতে পারেন নি। তার মতে এটি গবেষণা ছাড়া বলা সম্ভব নয়।
বগুড়ায় গত ১ এপ্রিল প্রথম একজনের দেহে করোনাভাইরাসের উপস্থিতি সনাক্ত হয়। তার পর থেকে ৩১ মে পর্যন্ত জেলায় মোট ৩৫৭জন আক্রান্ত হন। বগুড়ায় এ পর্যন্ত মোট ৬ হাজার ৫০০ নমুনা সংগ্রহ করা হলেও পরীক্ষা হয়েছে ৫ হাজার ২০০ জনের। তার মধ্যে ৩৫৭জন বা ৬ দশমিক ৮৬ শতাংশের দেহে করোনাভাইরাসের উপস্থিতির প্রমাণ মিলেছে।
আক্রান্তদের বয়স বিশ্লেষণ করতে গিয়ে বগুড়ার ডেপুটি সিভিল সার্জন জানান, জেলায় মোট আক্রান্ত ৩৫৭জনের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ১৬৫জনেরই বয়স ৪১ থেকে পঞ্চাশ বছরের মধ্যে। সংক্রমণের ক্ষেত্রে তার পরের অবস্থানে রয়েছেন ১৮ থেকে ৪০ বছর বয়সীরা। ৩১ মে পর্যন্ত ওই বয়সের ১২৮জন নারী-পুরুষ আক্রান্ত হয়েছেন। শতকরা হিসেবে যা ৩৫ দশমিক ৮৫। মারাত্মক ছোঁয়াচে ওই ভাইরাসে ৪৩জন বা ১২ দশমিক শূন্য ৪ শতাংশ আক্রান্ত হয়েছেন ৪১ থেকে ৫০ বছর বয়সীরা। আক্রান্তদের মধ্যে ১৮ বছরের নিচে অর্থাৎ শিশু রয়েছে ১৮জন এবং সত্তর বছরের বেশি বয়সী আক্রান্তের সংখ্যা মাত্র ৩জন।
বগুড়ায় করোনায় আক্রান্ত ৩৭৫জনের মধ্যে ২৬৫জন বা ৭৪ দশমিক ২২ শতাংশ পুরুষ। নারীদের মধ্যে ৭৪ জন আক্রান্ত হয়েছেন। শতকরা হিসেবে যা ২০ দশমিক ৭২।
বগুড়ায় করোনায় আক্রান্তদের সংখ্যা লাফিয়ে বেড়েছে সদও উপজেলায়। ৩১ মে পর্যন্ত সদর উপজেলায় সবচেয়ে বেশি ১৯৮জন আক্রান্ত হয়েছেন। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২৭জন আক্রান্ত হয়েছেন শাজাহানপুরে। আক্রান্তের দিক থেকে এর পরে রয়েছে যথাক্রমে গাবতলী (২৫জন), শেরপুর (২২), সারিয়াকান্দি (১৫), কাহালু (১৪), সোনাতলা (১১), আদমদীঘি (১১), শিবগঞ্জ (৯), দুপচাঁচিয়া (৯), ধুনট (৯) ও নন্দীগ্রাম (৭জন)।
ডেপুটি সিভিল সার্জন ডা. মোস্তাফিজুর রহমান তুহিন জানান, বগুড়ায় করোনারভাইরাসের সামাজিক সংক্রমণ ঘটেছে। তিনি বলেন, এখন বাইরের জেলা থেকে আসা ব্যক্তিদের চেয়ে স্থানীয়দের মাধ্যমেই করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ঘটছে। সে কারণে আমাদের সচেতনতা খুব জরুরি।
মন্তব্য করুন