
খুলনার তিন এলাকায় চলছে লকডাউন। কিন্তু স্থানীয় বাসিন্দারা তা মানছেন না। শুক্রবার এভাবেই বের হতে দেখা যায় এক নারীকে - জাহিদুল ইসলাম
করোনা সংক্রমণ রোধে খুলনা মহানগরীর ১৭ ও ২৪ নম্বর ওয়ার্ড এবং রূপসা উপজেলার আইচগাতি ইউনিয়ন বৃহস্পতিবার রাত ১২টায় লকডাউন করা হয়েছে। তবে জরুরি প্রয়োজনের কথা বলে লোকজন বাঁশের ব্যারিকেডের নিচ দিয়ে লকডাউন এলাকায় যাওয়া-আসা করছেন।
খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার সরদার রকিবুল ইসলাম গতকাল সকালে নগরীর নিরালা মোড়ে লকডাউন এলাকা পরিদর্শন করেন। এ সময় তিনি সাংবাদিকদের জানান, লকডাউন করা দুটি ওয়ার্ডে প্রতিদিন দুই শিফটে ২০০ পুলিশ সদস্য দায়িত্ব পালন করছেন। এ ছাড়া লকডাউন করা পয়েন্টগুলোতে স্বেচ্ছাসেবকরা রয়েছেন।
সরেজমিন দেখা গেছে, লকডাউন করা এলাকায় মুদি ও ওষুধের দোকান ছাড়া অন্যসব দোকান, মার্কেট ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে। রাস্তায় লোক চলাচল কম। নেই তেমন কোনো যানবাহন।
তবে কেডিএ এভিনিউয়ে ইকবালনগর মোড় ও হাজীবাড়ি মোড়ের লকডাউন পয়েন্টে গিয়ে দেখা যায়, লোকজন নানা অজুহাতে বাঁশের ব্যারিকেডের নিচ দিয়ে বাইরে বেরিয়ে আসছেন। আবার কেউ কেউ লকডাউন এলাকায় ঢুকেছেন।
সাত রাস্তা মোড়ে বাঁশ ও কাঠ দিয়ে এমনভাবে ব্যারিকেড দেওয়া হয়েছে, এর ভেতর দিয়ে ঢোকার সুযোগ নেই। তবে বেশিরভাগ পয়েন্টেই ব্যারিকেড দেওয়া হলেও লোকজন যাওয়া-আসা করছেন। কয়েকটি পয়েন্টে কোনো স্বেচ্ছাসেবক দেখা যায়নি। লকডাউন এলাকার মসজিদগুলোতে জামাতে মুসল্লি ছিলেন কম। মহানগর যুবলীগের আহ্বায়ক শফিকুর রহমান পলাশ জানান, ১৭ নম্বর ওয়ার্ডে তাদের ৩০ জন ও ২৪ নম্বর ওয়ার্ডে ১০০ স্বেচ্ছাসেবক দায়িত্ব পালন করছেন।
মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এম ডি এ বাবুল রানা স্বেচ্ছাসেবকদের বিভিন্ন নির্দেশনা দিয়েছেন। তিনি বলেন, স্বেচ্ছাসেবক হয়ে কোনো রকম অতি উৎসাহী কাজ করা যাবে না। মানুষকে বুঝিয়ে সরকারি নির্দেশনা মানাতে হবে। খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের এডিসি (মিডিয়া) কানাই লাল সরকার জানান, নগরীর ১৭ নম্বর ওয়ার্ডে ২৪টি পয়েন্টে ও ২৪ নম্বর ওয়ার্ডে ৩০টি পয়েন্টে বাঁশ দিয়ে ব্যারিকেড দেওয়া হয়েছে।
রূপসা উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা নাসরিন আকতার জানান, আইচগাতি ইউনিয়নের ১০টি পয়েন্টে পুলিশ ও স্থানীয় ইউপি সদস্যরা বাঁশ দিয়ে যানবাহন ও লোক চলাচলে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করেছেন। ৯ জন ইউপি সদস্যের নেতৃত্বে ৯টি টিম করা হয়েছে। তারা লকডাউনের বিষয় তদারকি করছেন। এ ছাড়া ছয়টি ঘাটে যাত্রীবাহী ট্রলার চলাচল বন্ধ করা হয়েছে।
খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার সরদার রকিবুল ইসলাম গতকাল সকালে নগরীর নিরালা মোড়ে লকডাউন এলাকা পরিদর্শন করেন। এ সময় তিনি সাংবাদিকদের জানান, লকডাউন করা দুটি ওয়ার্ডে প্রতিদিন দুই শিফটে ২০০ পুলিশ সদস্য দায়িত্ব পালন করছেন। এ ছাড়া লকডাউন করা পয়েন্টগুলোতে স্বেচ্ছাসেবকরা রয়েছেন।
সরেজমিন দেখা গেছে, লকডাউন করা এলাকায় মুদি ও ওষুধের দোকান ছাড়া অন্যসব দোকান, মার্কেট ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে। রাস্তায় লোক চলাচল কম। নেই তেমন কোনো যানবাহন।
তবে কেডিএ এভিনিউয়ে ইকবালনগর মোড় ও হাজীবাড়ি মোড়ের লকডাউন পয়েন্টে গিয়ে দেখা যায়, লোকজন নানা অজুহাতে বাঁশের ব্যারিকেডের নিচ দিয়ে বাইরে বেরিয়ে আসছেন। আবার কেউ কেউ লকডাউন এলাকায় ঢুকেছেন।
সাত রাস্তা মোড়ে বাঁশ ও কাঠ দিয়ে এমনভাবে ব্যারিকেড দেওয়া হয়েছে, এর ভেতর দিয়ে ঢোকার সুযোগ নেই। তবে বেশিরভাগ পয়েন্টেই ব্যারিকেড দেওয়া হলেও লোকজন যাওয়া-আসা করছেন। কয়েকটি পয়েন্টে কোনো স্বেচ্ছাসেবক দেখা যায়নি। লকডাউন এলাকার মসজিদগুলোতে জামাতে মুসল্লি ছিলেন কম। মহানগর যুবলীগের আহ্বায়ক শফিকুর রহমান পলাশ জানান, ১৭ নম্বর ওয়ার্ডে তাদের ৩০ জন ও ২৪ নম্বর ওয়ার্ডে ১০০ স্বেচ্ছাসেবক দায়িত্ব পালন করছেন।
মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এম ডি এ বাবুল রানা স্বেচ্ছাসেবকদের বিভিন্ন নির্দেশনা দিয়েছেন। তিনি বলেন, স্বেচ্ছাসেবক হয়ে কোনো রকম অতি উৎসাহী কাজ করা যাবে না। মানুষকে বুঝিয়ে সরকারি নির্দেশনা মানাতে হবে। খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের এডিসি (মিডিয়া) কানাই লাল সরকার জানান, নগরীর ১৭ নম্বর ওয়ার্ডে ২৪টি পয়েন্টে ও ২৪ নম্বর ওয়ার্ডে ৩০টি পয়েন্টে বাঁশ দিয়ে ব্যারিকেড দেওয়া হয়েছে।
রূপসা উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা নাসরিন আকতার জানান, আইচগাতি ইউনিয়নের ১০টি পয়েন্টে পুলিশ ও স্থানীয় ইউপি সদস্যরা বাঁশ দিয়ে যানবাহন ও লোক চলাচলে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করেছেন। ৯ জন ইউপি সদস্যের নেতৃত্বে ৯টি টিম করা হয়েছে। তারা লকডাউনের বিষয় তদারকি করছেন। এ ছাড়া ছয়টি ঘাটে যাত্রীবাহী ট্রলার চলাচল বন্ধ করা হয়েছে।
মন্তব্য করুন